বার্তা ডেস্কঃ
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সকল নির্যাতিতা নারী বীর মুক্তিযোদ্ধা ও বীর শহীদ ও ২০২৪ সালে যারা শহীদ হয়েছে দেশ মাতৃকার জন্য তাদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি সহ বেড়া উপজেলা বাসীকে মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন,ফাল্গুনী টেলিভিশনের পাবনা জেলা প্রতিনিধি ও আমিনপুর থানা পেস্ট ক্লাবের প্রচার সম্পাদক মোঃ হাসান মিয়া।
তিনি বলেন,১৬ ডিসেম্বর বিজয় মহান দিবস বাংলাদেশে বিশেষ দিন হিসেবে রাষ্ট্রীয়ভাবে দেশের সর্বত্র পালন করা হয়। প্রতি বছর ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশে দিনটি বিশেষভাবে পালিত হয়। ১৯৭২ সালের ২২ জানুয়ারি প্রকাশিত এক প্রজ্ঞাপনে দিনটিকে বাংলাদেশের জাতীয় দিবস হিসেবে উদযাপন করা হয় এবং সরকারিভাবে ছুটি ঘোষণা করা হয়। নয় মাস মুক্তিযুদ্ধের পর ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে পাকিস্তানি বাহিনীর প্রায় ৯১,৬৩৪ সদস্য আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মসমর্পণ করে। এর ফলে স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে।আমরা স্বাধীন একটি দেশ পাই।
মোঃ হাসান মিয়া বলেন, বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা, রাখাল প্রেসিডেন্ট,জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা না করলে আমরা স্বাধীন দেশ পেতাম না। লাল সবুজের পতাকা তাহার জন্যই আমরা বাঙালি জাতী পেয়েছি। তিনি সহ সহশ্রদ্ধসালাম সকল শহীদের প্রতি।
আমরা বাঙালি জাতি প্রতি বছর বাংলাদেশে দিবসটি যথাযথ ভাবগাম্ভীর্য এবং বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনার সাথে পালন করি।
তিনি আরোও বলেন,গত ১৬ বছরে আওয়ামীলীগ সরকার দেশে গণতন্ত্র হত্যা করে একনায়কতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করে যার ফলে তাদের পতন হয় ছাত্র জনতার হাতে। দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয় আওয়ামীলীগ সরকার।
দেশের স্বাধীনতার কথা ও বিজয় দিবসের কথা বাঙালী জাতী ভুলেই গিয়েছিল।
মহান মুক্তিযোদ্ধ ও বিজয় দিবসের তাৎপর্যের শিক্ষা নিয়ে আমাদের আগামীর সাম্য ও মানবিক বাংলাদেশ বিনির্মাণে শপথ নিতে হবে।