1. abkiller40@gmail.com : admin : Abir Ahmed
  2. ferozahmeed10@gmail.com : moderator1818 :
সাতক্ষীরা সড়ক দুর্ঘটনায় ১০ যাত্রী আহত।  - Barta24TV.com
রাত ২:১৬, শনিবার, ৪ঠা মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সাতক্ষীরা সড়ক দুর্ঘটনায় ১০ যাত্রী আহত। 

Reporter Name
  • Update Time : বুধবার, জুন ১, ২০২২
  • 304 Time View

 

 

সাতক্ষীরা জেলা প্রতিনিধি

হানিফ পরিবহন নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাকা মারায় হানিফ পরিহনের এক হেল্পারসহ ১০ যাত্রী আহত হয়েছে। বুধবার সকালে সাতক্ষীরা -যশোর সড়কের ছয়ঘরিয়া স্টার ভাটার সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে। আহতদের সাতক্ষীরা সদর হাসপাতাল ও মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সদর উপজেলার ঘোনা গ্রামের তানভির হোসেন জানান, মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে তিনি গাবতলী টার্মিনাল থেকে সাতক্ষীরা আসার উদ্দেশ্যে হানিফ পরিবহনে(ঢাকা মেট্রো-ব – ১৪-৬৪৩৪) ওঠেন। ভোর চারটার দিকে পরিবহনটি সাতক্ষীরা সদরের ছয়ঘরিয়া স্টার ভাটার সামনে পৌঁছালে রাস্তায় কাচা মাটি পড়ে থাকার কারণে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাম পাশের একটি সৃস্টিফুল গাছে ধাক্কা মারে। এতে গাড়িটি দুমড়ে মুচড়ে যায়। হেলপার কলারোয়া উপজেলার শুভঙ্করকাটি গ্রামের মিহির মীর গেটের পাশের সীটের সঙ্গে চ্যাপটা হয়ে যায়। এ সময় তিনি ছাড়াও একই এলাকার আমেনা খাতুন, ইয়াছির আরাফাত, শেখ গোলাম আযম ১০জন আহত হন। ফায়ার ব্রিগেড এসে মিহির মীরকে গাড়ির অংশ বিশেষ কেটে বের করে আনেন। মিহির মীরের দু’ পা মারাত্মক জখম হয়েছে। আহতদের সাতক্ষীরা সদর হাসপাতাল ও মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স এর সাতক্ষীরা শাখার কর্মকর্তা অর্ঘ দেবনাথ জানান, দুর্ঘটনা কবলিত হানিফ পরিবহন থেকে হেলপার মিহির মীরকে তারা যন্ত্রপাতি ব্যবহার করে উদ্ধার করে। বিনেরপোতা এলাকার নদী খননের কাচা মাটি ও স্থানীয় কৃষি জমির মাটি ভাটায় নিয়ে যাওয়ার কারণে ট্রলি থেকে পড়ে রাস্তা পিচ্ছিল হয়ে যাচ্ছে। এ কারণেই হানিফ পরিবহনসহ অন্যান্য গাড়ি দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে। বিষয়টি স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন তিনি।

সাতক্ষীরা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ গোলাম কবীর জানান, দুর্ঘটনায় কয়েকজন আহত হয়েছেন মর্মে তিনি জেনেছেন।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

পত্নীতলায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে ভুয়া ডাক্তারের জেল ও জরিমানা মোকছেদুল ইসলাম জেলা প্রতিনিধি (নওগাঁ) নওগাঁ পত্নীতলায় উপজেলায় জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এন এস আই) এর তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে ভুয়া ডাক্তার সন্জিত কুমারকে জেল ও অপর ভুয়া ডাক্তার রতন কুমারকে ৫০ হাজার ও ক্লিনিকের পরিচালক প্রদিপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা টাকা জরিমানা আদায় করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) সকালে উপজেলার চকনিরখীন ঠুকনি পাড়া মোড় এলাকায় অভিযান চালিয়ে ভুয়া ডাক্তার রতন কুমার মন্ডলকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায়, নজিপুর পুইঁয়া এলাকায় ডক্টরস্ ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনষ্টিক সেন্টারে ডাক্তারি সনদপত্রের প্রমাণাদি দেখাতে না পারায় সন্জিত কুমারকে ২ মাসের জেল এবং ক্লিনিকের পরিচালক প্রদীপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করে ভ্রাম্যমাণ আদালত। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর। এ সময় সাথে ছিলেন এন এস আই নওগাঁর উপপরিচালক মোস্তাক আহমেদ ও সহকারী পরিচালক আনোয়ার হোসেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক শামীম হোসেন সহ পুলিশ সদস্যরা প্রমূখ। ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর বলেন, রোগীদের জীবন নিয়ে কাউকে খেলা করতে দেওয়া হবেনা। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

‎নাটোরে সাংবাদিককে প্রাণ নাশের হুমকি দিলো কলেজের মাস্টার হারুন ‎ ‎মো: রেজাউল করিম ‎নাটোর জেলা প্রতিনিধি ‎ ‎গভীর নলকূপের হিসাব লইয়া নিজেদের মধ্যে ভাগ বাটোয়ারা লইয়া দাঙ্গা হাঙ্গামা সৃষ্টি করে হারুন অর রশিদ ও তার গ্রুপ। আমি মো: রেজাউল করিম, আমি জাতীয় দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার ও দৈনিক অগ্রযাত্রা পত্রিকার নাটোর জেলা প্রতিনিধি।এছাড়াও নাটোর কেন্দ্রীয় প্রেসক্লাবের সদস্য। তখন আমি সাংবাদিক হিসাবে সেখানে খবর তৈরীর জন্য গেলে গত ০৬/০১/২৫ইং তারিখ সন্ধ্যা অনুমান ৭.৩০ ঘটিকার সময় চন্দনপুর ঈদগাঁ এলাকায় ঘটনাস্থলে উপস্থিত হওয়া মাত্রই এই  হারুন ও তার আসামী সহ তাহার পালিত অন্য আসামীগন সংবাদকর্মী হিসেবে আমাকে দেখিয়া প্রচন্ড ক্ষিপ্ত হয় এবং আসামীগণের হাতে থাকা বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র-সন্ত্র যেমন- বাঁশের লাঠি, কাঠের বাটাম, লোহার রড, ধারালো হাসুয়া লইয়া আমাকে মারপিট, খুন জখমের জন্য আক্রমণ করে। আমার সহিত ধস্তাধস্তির একপর্যায়ে আমার ক্যামেরা পারসন মোহন আমাকে উদ্ধারে আগাইয়া আসিলে তামিম,হাসান ও হিমেল মোহনের হাতে থাকা ক্যামেরা কেড়ে নিয়ে ভাংচুর করে এবং মোহনের মোবাইল ফোন ও তাহার পকেটে থাকা নগদ ৬,৫০০/= টাকা কেড়ে নেয়। এই সময় আসামীগন আমার উপর মারপিট করিয়া আমার পকেটে থাকা আশা সমিতির কিস্তির ৯,৭৫০/= টাকা আসামীগন বাহির করিয়া নেয়। ইহাতে আমার চোখের উপর ফোলা কালশিরা, কপালে কাটা রক্তাক্ত জখম হয়। আমি ও আমার ক্যামেরা পারসন আত্মরক্ষার্থে ডাক চিৎকার দিলে আশপাশের লোকজন ও সাক্ষীগণ আগাইয়া আসিলে আমি প্রাণে রক্ষা পাই। আসামী আমাকে মারপিট, খুন জখম করিতে না পারিয়া প্রকাশ্যে হুমকি দেয় যে, “ভবিষ্যতে যদি আর কখনও তোকে আমার এলাকায় দেখি, যেখানে পাইবো সেখানেই মারপিট, খুন জখম করিবো” মর্মে হুমকি দেয়। বিষয়টি স্থানীয় ও জাতীয় পত্রপত্রিকা, টিভি চ্যানেল, ফেসবুকে প্রচারিত হইলে আমার ১ কোটি টাকার মান-ইজ্জত হানি হইয়াছে। আমি একজন সাংবাদিক হিসাবে আমার পেশাগত মানহানিও হয়েছে। বিভিন্ন ব্যক্তিবর্গের নিকট আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা চাঁদাবাজির মামলা করে হয়রানি করবে বলে সুনাম ক্ষুন্ন করছে। ঘটনার সাক্ষী আছে, আমি বিচার চাই। ‎ ‎ উপস্থিত গ্রামবাসির নিকট, সাক্ষীদের নিকট ও আমার পেশাগত কলিগ ও সাংবাদিকদের নিকট মানহানি হয়েছে। প্রায় ১০০ জন লোক ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিল। ‎ ‎৫০০/৫০৬(11)/৪৯৯/৫০৪/৫০৩/৫০৬ ধারা মোতাবেক আসামীগনের বিরুদ্ধে আদেশ দ্বারা পুলিশ দ্বারা ধৃত করতঃ জেল হাজতে আবদ্ধ রাখিয়া সাক্ষী প্রমানের মাধ্যমে সুবিচার দাবি করেন সাংবাদিক  মো: রেজাউল করিম। ‎ ‎এই মামলার তদন্ত পিবিআই কর্মকর্তার নিকট প্রদান করা হয়