1. abkiller40@gmail.com : admin : Abir Ahmed
  2. ferozahmeed10@gmail.com : moderator1818 :
ঠাকুরগাঁও সদর থানার ওসি তানভিরুল ইসলামের বদলি, - Barta24TV.com
বিকাল ৩:৩১, সোমবার, ৬ই মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঠাকুরগাঁও সদর থানার ওসি তানভিরুল ইসলামের বদলি,

Reporter Name
  • Update Time : বৃহস্পতিবার, জুন ২৩, ২০২২
  • 312 Time View

মোঃসাইফুল ইসলাম ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি ;

২৩ জুন, ২০২২

ঠাকুরগাঁও সদর থানায় ওসি তানভিরুল ইসলাম ঠাকুরগাঁওয়ে দুই বছর পাঁচ মাস দায়িত্ব পালন শেষে বদলীকৃত নতুন কর্মস্হল দিনাজপুর জেলায় যোগদান করেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যা বলেন ওসি তানভিরুল ইসলাম।

আমি মোঃ তানভিরুল ইসলাম, অফিসার ইনচার্জ, ঠাকুরগাঁও থানা, ঠাকুরগাঁওয়ে দুই বছর পাঁচ মাস দায়িত্ব পালন শেষে বদলীকৃত নতুন কর্মস্হল দিনাজপুর জেলায় যোগদানের জন্য প্রস্হান গ্রহণ করেছি।

 

আমি প্রজাতন্ত্রের একজন কর্মচারী তথা বাংলাদেশ পুলিশের একজন সদস্য হিসেবে জনগনের জানমালের রক্ষা, এলাকার আইন-শৃঙ্খলা সমুন্নত রাখার জন্য এসেছিলাম। আমি আমার সাধ্যমত সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি। আর এই সেবার মূল্যায়ন ঠাকুরগাঁও বাসীই করবেন। তদুপরিও অজান্তে যদি কোন ত্রুটি বিচ্যুতি হয়ে থাকে সেটার জন্য দুঃখ প্রকাশ করছি। ঠাকুরগাঁও মানুষ অত্যন্ত সহজ-সরল, শান্তিপ্রিয় ও আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং রাজনৈতিক নেত্রীবৃন্দের মধ্যেও পারষ্পরিক প্রগাঢ় শ্রদ্ধাবোধের কারনেই এখানকার রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, ধর্মীয়সহ সকল কার্যক্রমে একটি চমৎকার শান্তিপূর্ণ ও সুশৃঙ্খল পরিবেশ- পরিস্হিতি বিরাজমান।

 

আমি গভীর শ্রদ্ধা, কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাচ্ছি রংপুর রেঞ্জের মাননীয় ডিআইজি, পরম শ্রদ্ধেয় দেবদাস ভট্টাচার্য্য স্যার, ঠাকুরগাঁও জেলার বিজ্ঞ সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ, চীফ জুডিশিয়াল স্যার সহ সকল স্যার, ঠাকুরগাঁও জেলার সাবেক সিনিঃ পুলিশ সুপার জনাব ফারহাত আহমদ স্যার ও পুলিশ সুপার ( অতিঃ ডিআইজি সদ্য পদোন্নতি প্রাপ্ত) মোহাঃ মনিরুজ্জামান স্যার এবং বর্তমান ঠাকুরগাঁও জেলা পুলিশের অভিভাবক সুযোগ্য পুলিশ সুপার, জনাব মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর হোসেন স্যার, অতিঃ পুলিশ সুপার প্রশাসন ঠাকুরগাঁও স্যার, অতিঃ পুলিশ সুপার ঠাকুরগাঁও (সদর সার্কেল) স্যার সহ সকল উর্ধতন কর্তৃপক্ষকে আর আমার সকল সহকর্মীকে যাদের সার্বিক দিক নির্দেশনা, সাহস ও সহযোগীতায় আইন-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রনসহ ও জনগনকে সেবা দেওয়ার এই কাজটি সম্ভব হয়েছে। সেই সাথে আরো কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি ঠাকুরগাঁওয়ের মাননীয় সংসদ সদস্য স্যার, জেলা প্রশাসক স্যার, প্রশাসক জেলা পরিষদ স্যার এবং প্রশাসনের সকল সম্মানিত কর্মকর্তা, সকল সম্মানিত জনপ্রতিনিধি, সকল সম্মানিত বীর মুক্তিযোদ্ধা, সম্মানিত সকল রাজনৈতিক নেত্রীবৃন্দ, প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সম্মানিত সদস্যবৃন্দ, সম্মানিত ধর্মীয় নেত্রীবৃন্দ, সম্মানিত ব্যবসায়ীগন সহ ঠাকুরগাঁওয়ের বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ ও সকল জন সাধারনের প্রতি যাদের সার্বিক সহযোগীতায় শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখা সম্ভব হয়েছে।

 

আমি চেষ্টা করেছি ঠাকুরগাঁওয়ের মানুষের অনুভূতিকে উপলব্ধি করার এবং সেভাবেই সেবা দেয়ার। শুরুতেই যে গতিতে নাগরিক সেবার যে কাজ গুলি শুরু করেছিলাম পরবর্তী পুরো সময়টাই বৈশ্বিক মহামারি “করোনার” কারনে সে সমস্ত কাজ সেভাবে শেষ করতে না পারলেও এটাই সান্তনা, ভয়াবহ এই করোনা মহামারিতে চেষ্টা করেছি রোদ-ঝড়-বৃষ্টিতে সহকর্মীদের সাথে নিয়ে করোনার সংক্রমণের ঝুঁকি থেকে মানুষকে মুক্ত রাখতে ও জীবন বাঁচাত।

আমি চেষ্টা করেছি মাদক, জুয়া, বাল্যবিবাহ, ভূমি দস্যুসহ বিভিন্ন অপরাধের সাথে জড়িত অপরাধীদের গ্রেফতার করে আইনের আওতায় নিয়ে বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করতে…।

 

ঠাকুরগাঁও থানাধীন বিভিন্ন স্কুল, কলেজ, মসজিদ, মন্দির সহ জন গুরুত্বপূর্ণ স্হানে জন সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য কমিউনিটি ও বিট পুলিশিং কার্যক্রম সহ বাংলাদেশ পুলিশে নতুন নিয়মে ভর্তির তথ্য সাধারণ জনগণ কে অবহিত করেছি। এক কথায় যেখানে সুযোগ পেয়েছি সেখানেই আপনার পুলিশ আপনার পাশে এই বিষয়ে জন সচেতনতা বৃদ্ধি করেছি।সেই সাথে আমার সময়কার চাঞ্চল্যকর ক্লুলেস হত্যা মামলা, উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের দিক নির্দেশনা ও সহায়তা এবং সহকর্মীদের সহযোগীতায় অতি দ্রুত মামলার রহস্য উদ্ঘাটনসহ জড়িত আসমীদের গ্রেফতারের মধ্য দিয়ে ঠাকুরগাঁও বাসীকে দ্রুত আইনি সেবা দিতে চেষ্টা করেছি।

 

আমি মিস করবো আমার শ্রদ্ধেয় এসপি স্যার ও সার্কেল স্যারকে যারা আমাকে অত্যন্ত স্নেহ করতেন, ভালোবাসতেন, কাজের মূল্যায়নসহ বিশ্বাস করতেন। আমি স্যারদের নিকট দোয়া কামনা করছি তাদের দোয়াই আমার চলার পথের পাথেয় হয়ে থাকবে।অপরদিকে আমার থানার ইন্সপেক্টর তদন্ত, ইন্সপেক্টর অপারেশন, সেকেন্ড অফিসার সহ সকল অফিসার ফোর্সকে তথা টিম ঠাকুরগাঁও আমি সবসময় হৃদয়ে ধারন করবো, সবার জন্য দোয়া ও আশীর্বাদ রইলো সেই সাথে আমার জন্য দোয়া কামনা করছি। সকলের কাছে দোয়া কামনা করছি

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

পত্নীতলায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে ভুয়া ডাক্তারের জেল ও জরিমানা মোকছেদুল ইসলাম জেলা প্রতিনিধি (নওগাঁ) নওগাঁ পত্নীতলায় উপজেলায় জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এন এস আই) এর তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে ভুয়া ডাক্তার সন্জিত কুমারকে জেল ও অপর ভুয়া ডাক্তার রতন কুমারকে ৫০ হাজার ও ক্লিনিকের পরিচালক প্রদিপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা টাকা জরিমানা আদায় করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) সকালে উপজেলার চকনিরখীন ঠুকনি পাড়া মোড় এলাকায় অভিযান চালিয়ে ভুয়া ডাক্তার রতন কুমার মন্ডলকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায়, নজিপুর পুইঁয়া এলাকায় ডক্টরস্ ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনষ্টিক সেন্টারে ডাক্তারি সনদপত্রের প্রমাণাদি দেখাতে না পারায় সন্জিত কুমারকে ২ মাসের জেল এবং ক্লিনিকের পরিচালক প্রদীপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করে ভ্রাম্যমাণ আদালত। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর। এ সময় সাথে ছিলেন এন এস আই নওগাঁর উপপরিচালক মোস্তাক আহমেদ ও সহকারী পরিচালক আনোয়ার হোসেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক শামীম হোসেন সহ পুলিশ সদস্যরা প্রমূখ। ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর বলেন, রোগীদের জীবন নিয়ে কাউকে খেলা করতে দেওয়া হবেনা। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

‎নাটোরে সাংবাদিককে প্রাণ নাশের হুমকি দিলো কলেজের মাস্টার হারুন ‎ ‎মো: রেজাউল করিম ‎নাটোর জেলা প্রতিনিধি ‎ ‎গভীর নলকূপের হিসাব লইয়া নিজেদের মধ্যে ভাগ বাটোয়ারা লইয়া দাঙ্গা হাঙ্গামা সৃষ্টি করে হারুন অর রশিদ ও তার গ্রুপ। আমি মো: রেজাউল করিম, আমি জাতীয় দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার ও দৈনিক অগ্রযাত্রা পত্রিকার নাটোর জেলা প্রতিনিধি।এছাড়াও নাটোর কেন্দ্রীয় প্রেসক্লাবের সদস্য। তখন আমি সাংবাদিক হিসাবে সেখানে খবর তৈরীর জন্য গেলে গত ০৬/০১/২৫ইং তারিখ সন্ধ্যা অনুমান ৭.৩০ ঘটিকার সময় চন্দনপুর ঈদগাঁ এলাকায় ঘটনাস্থলে উপস্থিত হওয়া মাত্রই এই  হারুন ও তার আসামী সহ তাহার পালিত অন্য আসামীগন সংবাদকর্মী হিসেবে আমাকে দেখিয়া প্রচন্ড ক্ষিপ্ত হয় এবং আসামীগণের হাতে থাকা বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র-সন্ত্র যেমন- বাঁশের লাঠি, কাঠের বাটাম, লোহার রড, ধারালো হাসুয়া লইয়া আমাকে মারপিট, খুন জখমের জন্য আক্রমণ করে। আমার সহিত ধস্তাধস্তির একপর্যায়ে আমার ক্যামেরা পারসন মোহন আমাকে উদ্ধারে আগাইয়া আসিলে তামিম,হাসান ও হিমেল মোহনের হাতে থাকা ক্যামেরা কেড়ে নিয়ে ভাংচুর করে এবং মোহনের মোবাইল ফোন ও তাহার পকেটে থাকা নগদ ৬,৫০০/= টাকা কেড়ে নেয়। এই সময় আসামীগন আমার উপর মারপিট করিয়া আমার পকেটে থাকা আশা সমিতির কিস্তির ৯,৭৫০/= টাকা আসামীগন বাহির করিয়া নেয়। ইহাতে আমার চোখের উপর ফোলা কালশিরা, কপালে কাটা রক্তাক্ত জখম হয়। আমি ও আমার ক্যামেরা পারসন আত্মরক্ষার্থে ডাক চিৎকার দিলে আশপাশের লোকজন ও সাক্ষীগণ আগাইয়া আসিলে আমি প্রাণে রক্ষা পাই। আসামী আমাকে মারপিট, খুন জখম করিতে না পারিয়া প্রকাশ্যে হুমকি দেয় যে, “ভবিষ্যতে যদি আর কখনও তোকে আমার এলাকায় দেখি, যেখানে পাইবো সেখানেই মারপিট, খুন জখম করিবো” মর্মে হুমকি দেয়। বিষয়টি স্থানীয় ও জাতীয় পত্রপত্রিকা, টিভি চ্যানেল, ফেসবুকে প্রচারিত হইলে আমার ১ কোটি টাকার মান-ইজ্জত হানি হইয়াছে। আমি একজন সাংবাদিক হিসাবে আমার পেশাগত মানহানিও হয়েছে। বিভিন্ন ব্যক্তিবর্গের নিকট আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা চাঁদাবাজির মামলা করে হয়রানি করবে বলে সুনাম ক্ষুন্ন করছে। ঘটনার সাক্ষী আছে, আমি বিচার চাই। ‎ ‎ উপস্থিত গ্রামবাসির নিকট, সাক্ষীদের নিকট ও আমার পেশাগত কলিগ ও সাংবাদিকদের নিকট মানহানি হয়েছে। প্রায় ১০০ জন লোক ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিল। ‎ ‎৫০০/৫০৬(11)/৪৯৯/৫০৪/৫০৩/৫০৬ ধারা মোতাবেক আসামীগনের বিরুদ্ধে আদেশ দ্বারা পুলিশ দ্বারা ধৃত করতঃ জেল হাজতে আবদ্ধ রাখিয়া সাক্ষী প্রমানের মাধ্যমে সুবিচার দাবি করেন সাংবাদিক  মো: রেজাউল করিম। ‎ ‎এই মামলার তদন্ত পিবিআই কর্মকর্তার নিকট প্রদান করা হয়

পত্নীতলায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে ভুয়া ডাক্তারের জেল ও জরিমানা মোকছেদুল ইসলাম জেলা প্রতিনিধি (নওগাঁ) নওগাঁ পত্নীতলায় উপজেলায় জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এন এস আই) এর তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে ভুয়া ডাক্তার সন্জিত কুমারকে জেল ও অপর ভুয়া ডাক্তার রতন কুমারকে ৫০ হাজার ও ক্লিনিকের পরিচালক প্রদিপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা টাকা জরিমানা আদায় করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) সকালে উপজেলার চকনিরখীন ঠুকনি পাড়া মোড় এলাকায় অভিযান চালিয়ে ভুয়া ডাক্তার রতন কুমার মন্ডলকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায়, নজিপুর পুইঁয়া এলাকায় ডক্টরস্ ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনষ্টিক সেন্টারে ডাক্তারি সনদপত্রের প্রমাণাদি দেখাতে না পারায় সন্জিত কুমারকে ২ মাসের জেল এবং ক্লিনিকের পরিচালক প্রদীপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করে ভ্রাম্যমাণ আদালত। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর। এ সময় সাথে ছিলেন এন এস আই নওগাঁর উপপরিচালক মোস্তাক আহমেদ ও সহকারী পরিচালক আনোয়ার হোসেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক শামীম হোসেন সহ পুলিশ সদস্যরা প্রমূখ। ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর বলেন, রোগীদের জীবন নিয়ে কাউকে খেলা করতে দেওয়া হবেনা। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।