1. abkiller40@gmail.com : admin : Abir Ahmed
  2. ferozahmeed10@gmail.com : moderator1818 :
বাগেরহাটে বিএমএসএস এর ভাইস চেয়ারম্যান সাংবাদিক শিমুলকে হত্যার হুমকি : নিন্দা ও প্রতিবাদ - Barta24TV.com
দুপুর ২:২৪, সোমবার, ৬ই মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বাগেরহাটে বিএমএসএস এর ভাইস চেয়ারম্যান সাংবাদিক শিমুলকে হত্যার হুমকি : নিন্দা ও প্রতিবাদ

Reporter Name
  • Update Time : সোমবার, ডিসেম্বর ২, ২০২৪
  • 54 Time View

স্টাফ রিপোর্টার :

বাগেরহাটে বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক সোসাইটি বিএমএসএস -এর ভাইস চেয়ারম্যান সাংবাদিক শিমুলকে হত্যার হুমকির ঘটনায় সারাদেশে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে। জাতীয় দৈনিক সংবাদ সারাবেলা ও কেটিভি টুয়েন্টিফোর এর বাগেরহাট জেলা প্রতিনিধি বিএমএসএস এর ভাইস চেয়ারম্যান সাংবাদিক কামরুজ্জামান শিমুলকে এক ঘন্টার মধ্যে হত্যার হুমকির অভিযোগ উঠেছে কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের শিক্ষা ও পাঠ্যক্রম বিষয়ক সম্পাদক রেমি ইসলামের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় থানায় সাধারন ডায়েরী করা হয়েছে।

রোববার (০১ ডিসেম্বর) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাসকে কেন্দ্র করে এই হুমকি দেওয়া হয়েছে বলে জানান ভুক্তভোগী সাংবাদিক কামরুজ্জামান শিমুল।সাংবাদিক কামরুজ্জামান শিমুল জানান, রবিবার বেলা ০৩:১০ মিনিটে আমার ব্যবহৃত ফেসবুক মেসেঞ্জারে কল দিয়ে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে এবং এক ঘন্টার মধ্যে হত্যা করা করা হবে বলে হুমকি দেয়।

তিনি আরও বলেন, ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় নেত্রীর হুমকিতে আমি নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। বিষয়টি আমার পত্রিকা অফিস ও সাংবাদিক বন্ধুদেরকে জানিয়েছি। থানায় অভিযোগের প্রস্তুতি গ্রহণ করেছি।

সাংবাদিক কামরুজ্জামান শিমুল তার ব্যবহৃত ফেসবুক আইডিতে (শিমুল বাগেরহাট) তাৎক্ষণিক একটি পোস্ট করেন। যেটি মুহূর্তে ভাইরাল হয়ে যায়। পোস্টে তিনি লিখেছেন “ছাত্রদলের এই নেত্রী এক ঘণ্টার মধ্যে আমাকে হত্যা করবে বলে হুমকি দিয়েছে। ঘোষণা দিয়ে মানুষ হত্যা দেশটার হয়েছে কি?”

সাংবাদিক শিমুলের ঐ পোস্টের পর ফেসবুকে স্থানীয় সাংবাদিক ও সুধী মহলকে নিন্দা ও প্রতিবাদের ঝড় তুলতে দেখা যায়।সাংবাদিকরা এবিষয়ে বক্তব্য নিতে অভিযুক্ত ছাত্রদল নেত্রী “রেমি ইসলাম” এর ফেসবুক ম্যাসেঞ্জারে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও তার সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।বাগেরহাট সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ সাইদুর রহমান মুঠোফোনে সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, সংবাদিক কামরুজ্জামান শিমুলের সাথে আমার কথা হয়েছে। তখনই আমি তাকে সাধারণ ডায়েরি করার কথা বলি। দ্রুত আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

উক্ত হুমকির ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক সোসাইটি (বিএমএসএস) এর কেন্দ্রীয় কমিটি সহ সকল জেলা-উপজেলা কমিটির নেতৃবৃন্দ।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

পত্নীতলায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে ভুয়া ডাক্তারের জেল ও জরিমানা মোকছেদুল ইসলাম জেলা প্রতিনিধি (নওগাঁ) নওগাঁ পত্নীতলায় উপজেলায় জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এন এস আই) এর তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে ভুয়া ডাক্তার সন্জিত কুমারকে জেল ও অপর ভুয়া ডাক্তার রতন কুমারকে ৫০ হাজার ও ক্লিনিকের পরিচালক প্রদিপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা টাকা জরিমানা আদায় করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) সকালে উপজেলার চকনিরখীন ঠুকনি পাড়া মোড় এলাকায় অভিযান চালিয়ে ভুয়া ডাক্তার রতন কুমার মন্ডলকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায়, নজিপুর পুইঁয়া এলাকায় ডক্টরস্ ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনষ্টিক সেন্টারে ডাক্তারি সনদপত্রের প্রমাণাদি দেখাতে না পারায় সন্জিত কুমারকে ২ মাসের জেল এবং ক্লিনিকের পরিচালক প্রদীপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করে ভ্রাম্যমাণ আদালত। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর। এ সময় সাথে ছিলেন এন এস আই নওগাঁর উপপরিচালক মোস্তাক আহমেদ ও সহকারী পরিচালক আনোয়ার হোসেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক শামীম হোসেন সহ পুলিশ সদস্যরা প্রমূখ। ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর বলেন, রোগীদের জীবন নিয়ে কাউকে খেলা করতে দেওয়া হবেনা। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

‎নাটোরে সাংবাদিককে প্রাণ নাশের হুমকি দিলো কলেজের মাস্টার হারুন ‎ ‎মো: রেজাউল করিম ‎নাটোর জেলা প্রতিনিধি ‎ ‎গভীর নলকূপের হিসাব লইয়া নিজেদের মধ্যে ভাগ বাটোয়ারা লইয়া দাঙ্গা হাঙ্গামা সৃষ্টি করে হারুন অর রশিদ ও তার গ্রুপ। আমি মো: রেজাউল করিম, আমি জাতীয় দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার ও দৈনিক অগ্রযাত্রা পত্রিকার নাটোর জেলা প্রতিনিধি।এছাড়াও নাটোর কেন্দ্রীয় প্রেসক্লাবের সদস্য। তখন আমি সাংবাদিক হিসাবে সেখানে খবর তৈরীর জন্য গেলে গত ০৬/০১/২৫ইং তারিখ সন্ধ্যা অনুমান ৭.৩০ ঘটিকার সময় চন্দনপুর ঈদগাঁ এলাকায় ঘটনাস্থলে উপস্থিত হওয়া মাত্রই এই  হারুন ও তার আসামী সহ তাহার পালিত অন্য আসামীগন সংবাদকর্মী হিসেবে আমাকে দেখিয়া প্রচন্ড ক্ষিপ্ত হয় এবং আসামীগণের হাতে থাকা বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র-সন্ত্র যেমন- বাঁশের লাঠি, কাঠের বাটাম, লোহার রড, ধারালো হাসুয়া লইয়া আমাকে মারপিট, খুন জখমের জন্য আক্রমণ করে। আমার সহিত ধস্তাধস্তির একপর্যায়ে আমার ক্যামেরা পারসন মোহন আমাকে উদ্ধারে আগাইয়া আসিলে তামিম,হাসান ও হিমেল মোহনের হাতে থাকা ক্যামেরা কেড়ে নিয়ে ভাংচুর করে এবং মোহনের মোবাইল ফোন ও তাহার পকেটে থাকা নগদ ৬,৫০০/= টাকা কেড়ে নেয়। এই সময় আসামীগন আমার উপর মারপিট করিয়া আমার পকেটে থাকা আশা সমিতির কিস্তির ৯,৭৫০/= টাকা আসামীগন বাহির করিয়া নেয়। ইহাতে আমার চোখের উপর ফোলা কালশিরা, কপালে কাটা রক্তাক্ত জখম হয়। আমি ও আমার ক্যামেরা পারসন আত্মরক্ষার্থে ডাক চিৎকার দিলে আশপাশের লোকজন ও সাক্ষীগণ আগাইয়া আসিলে আমি প্রাণে রক্ষা পাই। আসামী আমাকে মারপিট, খুন জখম করিতে না পারিয়া প্রকাশ্যে হুমকি দেয় যে, “ভবিষ্যতে যদি আর কখনও তোকে আমার এলাকায় দেখি, যেখানে পাইবো সেখানেই মারপিট, খুন জখম করিবো” মর্মে হুমকি দেয়। বিষয়টি স্থানীয় ও জাতীয় পত্রপত্রিকা, টিভি চ্যানেল, ফেসবুকে প্রচারিত হইলে আমার ১ কোটি টাকার মান-ইজ্জত হানি হইয়াছে। আমি একজন সাংবাদিক হিসাবে আমার পেশাগত মানহানিও হয়েছে। বিভিন্ন ব্যক্তিবর্গের নিকট আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা চাঁদাবাজির মামলা করে হয়রানি করবে বলে সুনাম ক্ষুন্ন করছে। ঘটনার সাক্ষী আছে, আমি বিচার চাই। ‎ ‎ উপস্থিত গ্রামবাসির নিকট, সাক্ষীদের নিকট ও আমার পেশাগত কলিগ ও সাংবাদিকদের নিকট মানহানি হয়েছে। প্রায় ১০০ জন লোক ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিল। ‎ ‎৫০০/৫০৬(11)/৪৯৯/৫০৪/৫০৩/৫০৬ ধারা মোতাবেক আসামীগনের বিরুদ্ধে আদেশ দ্বারা পুলিশ দ্বারা ধৃত করতঃ জেল হাজতে আবদ্ধ রাখিয়া সাক্ষী প্রমানের মাধ্যমে সুবিচার দাবি করেন সাংবাদিক  মো: রেজাউল করিম। ‎ ‎এই মামলার তদন্ত পিবিআই কর্মকর্তার নিকট প্রদান করা হয়

পত্নীতলায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে ভুয়া ডাক্তারের জেল ও জরিমানা মোকছেদুল ইসলাম জেলা প্রতিনিধি (নওগাঁ) নওগাঁ পত্নীতলায় উপজেলায় জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এন এস আই) এর তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে ভুয়া ডাক্তার সন্জিত কুমারকে জেল ও অপর ভুয়া ডাক্তার রতন কুমারকে ৫০ হাজার ও ক্লিনিকের পরিচালক প্রদিপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা টাকা জরিমানা আদায় করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) সকালে উপজেলার চকনিরখীন ঠুকনি পাড়া মোড় এলাকায় অভিযান চালিয়ে ভুয়া ডাক্তার রতন কুমার মন্ডলকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায়, নজিপুর পুইঁয়া এলাকায় ডক্টরস্ ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনষ্টিক সেন্টারে ডাক্তারি সনদপত্রের প্রমাণাদি দেখাতে না পারায় সন্জিত কুমারকে ২ মাসের জেল এবং ক্লিনিকের পরিচালক প্রদীপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করে ভ্রাম্যমাণ আদালত। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর। এ সময় সাথে ছিলেন এন এস আই নওগাঁর উপপরিচালক মোস্তাক আহমেদ ও সহকারী পরিচালক আনোয়ার হোসেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক শামীম হোসেন সহ পুলিশ সদস্যরা প্রমূখ। ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর বলেন, রোগীদের জীবন নিয়ে কাউকে খেলা করতে দেওয়া হবেনা। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।