1. abkiller40@gmail.com : admin : Abir Ahmed
  2. ferozahmeed10@gmail.com : moderator1818 :
দোয়ারাবাজার ঘিলাছড়া স্কুল এন্ড কলেজে আসেন ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক একদিন" সাক্ষর করেন একসপ্তাহের - Barta24TV.com
রাত ৪:৩৩, শনিবার, ৪ঠা মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দোয়ারাবাজার ঘিলাছড়া স্কুল এন্ড কলেজে আসেন ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক একদিন” সাক্ষর করেন একসপ্তাহের

Reporter Name
  • Update Time : মঙ্গলবার, ডিসেম্বর ১৩, ২০২২
  • 302 Time View

দোয়ারা বাজার প্রতিনিধিঃ

সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলার নরসিংপুর ইউনিয়নের ঘিলাছড়া স্কুল এন্ড কলেজের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক সানুর আলী। তিনি স্কুল ফাঁকি দিতে ওস্তাদ। নিয়মিত স্কুলে জান না। তবে সপ্তাহে সপ্তাহে স্কুলে যান শুধু হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর করতে। আর মাস শেষে তোলেন বেতন। ওই স্কুলের শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের এমন অভিযোগ নিয়ে এলাকায় রীতিমতো তোলপাড় সৃষ্টি করেছে।

এলাকাবাসী জানায় ২০১৯ সালে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পান সানুর আলী। দায়িত্ব পাওয়ার পর কিছুদিন ভালভাবেই দায়িত্ব পালন করেন। এরপর থেকে শুরু হয় তার ফাঁকিবাজি। তিনি সব সময় ব্যস্ত থাকেন বিভিন্ন অজুহাতে। ভারপ্রাপ্ত ওই প্রধান শিক্ষকের দায়িত্বহীনতার কারণে ওই বিদ্যালয়ে লেখাপড়ার ঘাটতি পরেছে,ফলে শিক্ষার্থীরা পায় না সঠিক শিক্ষা দান।
ভারপ্রাপ্ত ওই প্রধান শিক্ষক নিয়মতি প্রতিষ্ঠানে না আসায় একদিকে যেমন শিক্ষকদের মধ্যে ক্ষুব সৃষ্টি হয়েছে, তেমনি অন্যদিকে শিক্ষার্থীরা ও সঠিক গাইডলাইন থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।

অভিযোগের বিষয়ে ঘিলাছড়া স্কুল এন্ড কলেজের
ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক সানুর আলী মোবাইল ফোনে সাংবাদিকদের বলেন, আপনারা এগুলা তোকাইয়া থাকেন,আমি এখন এমপির বাসায়। প্রতিষ্ঠানের কাজ আপনারা করেন না আমরা করি। আপনারা গু মোত খোজে বেড়ান কেন। ভাল কিছু লেখেন।আপনি আমাকে কিসের প্রশ্ন করেন। অন্য কিছু লেখেন বলে কল কেটেদেন।

অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে ঘিলাছড়া স্কুল এন্ড কলেজের সভাপতি মুশাহিদ আলী বলেন বিষয়টি আমার জানা নেই।

এবিষয়ে দোয়ারাবাজার উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার অশোক রঞ্জন পুরকায়স্থ বলেন,স্কুল এন্ড কলেজের প্রধানদের ওইসব বিষয়গুলো গবর্নিবডির সভাপতি দেখেন,তার পরেও আমি খুঁজ নিয়ে দেখব।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

পত্নীতলায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে ভুয়া ডাক্তারের জেল ও জরিমানা মোকছেদুল ইসলাম জেলা প্রতিনিধি (নওগাঁ) নওগাঁ পত্নীতলায় উপজেলায় জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এন এস আই) এর তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে ভুয়া ডাক্তার সন্জিত কুমারকে জেল ও অপর ভুয়া ডাক্তার রতন কুমারকে ৫০ হাজার ও ক্লিনিকের পরিচালক প্রদিপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা টাকা জরিমানা আদায় করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) সকালে উপজেলার চকনিরখীন ঠুকনি পাড়া মোড় এলাকায় অভিযান চালিয়ে ভুয়া ডাক্তার রতন কুমার মন্ডলকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায়, নজিপুর পুইঁয়া এলাকায় ডক্টরস্ ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনষ্টিক সেন্টারে ডাক্তারি সনদপত্রের প্রমাণাদি দেখাতে না পারায় সন্জিত কুমারকে ২ মাসের জেল এবং ক্লিনিকের পরিচালক প্রদীপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করে ভ্রাম্যমাণ আদালত। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর। এ সময় সাথে ছিলেন এন এস আই নওগাঁর উপপরিচালক মোস্তাক আহমেদ ও সহকারী পরিচালক আনোয়ার হোসেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক শামীম হোসেন সহ পুলিশ সদস্যরা প্রমূখ। ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর বলেন, রোগীদের জীবন নিয়ে কাউকে খেলা করতে দেওয়া হবেনা। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

‎নাটোরে সাংবাদিককে প্রাণ নাশের হুমকি দিলো কলেজের মাস্টার হারুন ‎ ‎মো: রেজাউল করিম ‎নাটোর জেলা প্রতিনিধি ‎ ‎গভীর নলকূপের হিসাব লইয়া নিজেদের মধ্যে ভাগ বাটোয়ারা লইয়া দাঙ্গা হাঙ্গামা সৃষ্টি করে হারুন অর রশিদ ও তার গ্রুপ। আমি মো: রেজাউল করিম, আমি জাতীয় দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার ও দৈনিক অগ্রযাত্রা পত্রিকার নাটোর জেলা প্রতিনিধি।এছাড়াও নাটোর কেন্দ্রীয় প্রেসক্লাবের সদস্য। তখন আমি সাংবাদিক হিসাবে সেখানে খবর তৈরীর জন্য গেলে গত ০৬/০১/২৫ইং তারিখ সন্ধ্যা অনুমান ৭.৩০ ঘটিকার সময় চন্দনপুর ঈদগাঁ এলাকায় ঘটনাস্থলে উপস্থিত হওয়া মাত্রই এই  হারুন ও তার আসামী সহ তাহার পালিত অন্য আসামীগন সংবাদকর্মী হিসেবে আমাকে দেখিয়া প্রচন্ড ক্ষিপ্ত হয় এবং আসামীগণের হাতে থাকা বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র-সন্ত্র যেমন- বাঁশের লাঠি, কাঠের বাটাম, লোহার রড, ধারালো হাসুয়া লইয়া আমাকে মারপিট, খুন জখমের জন্য আক্রমণ করে। আমার সহিত ধস্তাধস্তির একপর্যায়ে আমার ক্যামেরা পারসন মোহন আমাকে উদ্ধারে আগাইয়া আসিলে তামিম,হাসান ও হিমেল মোহনের হাতে থাকা ক্যামেরা কেড়ে নিয়ে ভাংচুর করে এবং মোহনের মোবাইল ফোন ও তাহার পকেটে থাকা নগদ ৬,৫০০/= টাকা কেড়ে নেয়। এই সময় আসামীগন আমার উপর মারপিট করিয়া আমার পকেটে থাকা আশা সমিতির কিস্তির ৯,৭৫০/= টাকা আসামীগন বাহির করিয়া নেয়। ইহাতে আমার চোখের উপর ফোলা কালশিরা, কপালে কাটা রক্তাক্ত জখম হয়। আমি ও আমার ক্যামেরা পারসন আত্মরক্ষার্থে ডাক চিৎকার দিলে আশপাশের লোকজন ও সাক্ষীগণ আগাইয়া আসিলে আমি প্রাণে রক্ষা পাই। আসামী আমাকে মারপিট, খুন জখম করিতে না পারিয়া প্রকাশ্যে হুমকি দেয় যে, “ভবিষ্যতে যদি আর কখনও তোকে আমার এলাকায় দেখি, যেখানে পাইবো সেখানেই মারপিট, খুন জখম করিবো” মর্মে হুমকি দেয়। বিষয়টি স্থানীয় ও জাতীয় পত্রপত্রিকা, টিভি চ্যানেল, ফেসবুকে প্রচারিত হইলে আমার ১ কোটি টাকার মান-ইজ্জত হানি হইয়াছে। আমি একজন সাংবাদিক হিসাবে আমার পেশাগত মানহানিও হয়েছে। বিভিন্ন ব্যক্তিবর্গের নিকট আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা চাঁদাবাজির মামলা করে হয়রানি করবে বলে সুনাম ক্ষুন্ন করছে। ঘটনার সাক্ষী আছে, আমি বিচার চাই। ‎ ‎ উপস্থিত গ্রামবাসির নিকট, সাক্ষীদের নিকট ও আমার পেশাগত কলিগ ও সাংবাদিকদের নিকট মানহানি হয়েছে। প্রায় ১০০ জন লোক ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিল। ‎ ‎৫০০/৫০৬(11)/৪৯৯/৫০৪/৫০৩/৫০৬ ধারা মোতাবেক আসামীগনের বিরুদ্ধে আদেশ দ্বারা পুলিশ দ্বারা ধৃত করতঃ জেল হাজতে আবদ্ধ রাখিয়া সাক্ষী প্রমানের মাধ্যমে সুবিচার দাবি করেন সাংবাদিক  মো: রেজাউল করিম। ‎ ‎এই মামলার তদন্ত পিবিআই কর্মকর্তার নিকট প্রদান করা হয়