1. abkiller40@gmail.com : admin : Abir Ahmed
  2. ferozahmeed10@gmail.com : moderator1818 :
কোটচাঁদপুরে জামায়াত নেতা এনামুল হক মাস্টার হত্যা মামলার তদন্তে সিআইডি - Barta24TV.com
বিকাল ৪:০৫, সোমবার, ৬ই মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কোটচাঁদপুরে জামায়াত নেতা এনামুল হক মাস্টার হত্যা মামলার তদন্তে সিআইডি

Reporter Name
  • Update Time : বৃহস্পতিবার, নভেম্বর ২১, ২০২৪
  • 79 Time View

মোঃ রমজান আলীঃ ঝিনাইদহ:

কোটচাঁদপুরে জামায়াত নেতা এনামুল হক হত্যা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছেন ( সিআইডি)। বৃহস্পতিবার সকালে বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের কোটচাঁদপুরে ঘটনা স্থলে তদন্তে আসেন ঝিনাইদহের (সিআইডি) পুলিশে একটি চৌকস দল।
জানা যায়,২০১৪ সালের ১ জানুয়ারি জামায়াত নেতা এনামুল হককে উপজেলা পরিষদ থেকে সাদা পোশাক ধারীরা তুলে নিয়ে যায়। ওইদিন এনামুল হক জামায়াত-সমর্থক চেয়ারম্যান প্রার্থী তাজুল ইসলামের পক্ষে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করতে গিয়ে অপহৃত হন। এরপর ২৬ জানুয়ারি কোটচাঁদপুর পৌর শহরের নাওদাগা গ্রামে তার গুলিবিদ্ধ লাশ পাওয়া যায়।
দীর্ঘ ১০ বছর পর এনামুল হকের ভাই বিএম তারিকুজ্জামান বাদী হয়ে ঝিনাইদহের আমলী আদালতে ১৯ জনকে আসামী করে মামলা দায়ের করেন। আদালত মামলাটি গ্রহণ করে কোটচাঁদপুর থানার অফিসার ইনর্চাজ কে এজাহার হিসেবে রেকর্ড করার নির্দেশ দেন।
ওই মামলায় আসামি করা হয় ঝিনাইদহ ৩ আসনের সাবেক সাংসদ সদস্য এ্যাডঃ শফিকুল আজম খান চঞ্চল, নবী নেওয়াজ,জেলা পুলিশ সুপার ১,আলতাফ হোসেন (৫৬) ২,জাহিদুল ইসলাম (৪৫)৩, এস আই মিজানুর রহমান (৪৮)৪, এস আই সৈয়দ আলী (৪৬)৫, সমির কুমার (৪০)৬, শফিকুল আজম খান চঞ্চল (৫৮)৭, মিজানুর রহমান খান (৫৫)৮, মতিয়ার রহমান (৪৫)৯, কওছার আলী (৫০)১০ আঃ মতিন (৬০) ১১, নজরুল ইসলাম নজু (৪৮) ১২, আঃ হান্নান (৫০)১৩, শরিফুন্নেছা মিকি, ১৪,শেখ সোহেল আরমান (৪০)১৫, নবি নেওয়াজ (৬০) ১৬, শফিকুর রহমান (৪৮) ১৭, শাহাজান আলী (৬০)১৮, তাজুল ইসলাম (৬৩) ১৯, এনামুল (৪২)।
এনামুল হক ছিলেন কোটচাঁদপুর উপজেলার চাঁদপাড়া গ্রামে আব্দুল মালেকের ছেলে। মামলাটি তদন্তে আসেন ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন বিভাগ ( সিআইডি) ঝিনাইদহের বিশেষ শাখার (ভারপ্রাপ্ত) পুলিশ সুপার কাজী কামাল ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডি ইন্সেপেক্টর আব্দুর রহিম। এ ছাড়া সঙ্গীয় পুলিশ সদস্য ছিলেন রাকিবুল ইসলাম ও মিজানুর রহমান।
এ ব্যাপারে বিশেষ শাখার (ভারপ্রাপ্ত) পুলিশ সুপার কাজী কামাল বলেন,ওই ঘটনায় এনামুল হকের ভাই বাদি হয়ে মামলা দায়ের করেন। এরপর মামলাটি এজাহার হিসেবে নিতে কোটচাঁদপুর থানার অফিসার ইনর্চাজকে নির্দেশ দেন আদালত।
তিনি বলেন ওই মামলাটি থানায় এজাহার হওয়ার পর তা গত ১৬/১০/২৪ তারিখে আদেশ পান তদন্তের। তাঁর ধারাবাহিকতায় তদন্ত শুরু হয়েছে। তদন্তের পর মামলা সম্পর্কে আরো বিস্তারিত বলা সম্ভব হবে বলেন ওই কর্মকর্তা।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

পত্নীতলায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে ভুয়া ডাক্তারের জেল ও জরিমানা মোকছেদুল ইসলাম জেলা প্রতিনিধি (নওগাঁ) নওগাঁ পত্নীতলায় উপজেলায় জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এন এস আই) এর তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে ভুয়া ডাক্তার সন্জিত কুমারকে জেল ও অপর ভুয়া ডাক্তার রতন কুমারকে ৫০ হাজার ও ক্লিনিকের পরিচালক প্রদিপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা টাকা জরিমানা আদায় করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) সকালে উপজেলার চকনিরখীন ঠুকনি পাড়া মোড় এলাকায় অভিযান চালিয়ে ভুয়া ডাক্তার রতন কুমার মন্ডলকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায়, নজিপুর পুইঁয়া এলাকায় ডক্টরস্ ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনষ্টিক সেন্টারে ডাক্তারি সনদপত্রের প্রমাণাদি দেখাতে না পারায় সন্জিত কুমারকে ২ মাসের জেল এবং ক্লিনিকের পরিচালক প্রদীপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করে ভ্রাম্যমাণ আদালত। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর। এ সময় সাথে ছিলেন এন এস আই নওগাঁর উপপরিচালক মোস্তাক আহমেদ ও সহকারী পরিচালক আনোয়ার হোসেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক শামীম হোসেন সহ পুলিশ সদস্যরা প্রমূখ। ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর বলেন, রোগীদের জীবন নিয়ে কাউকে খেলা করতে দেওয়া হবেনা। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

‎নাটোরে সাংবাদিককে প্রাণ নাশের হুমকি দিলো কলেজের মাস্টার হারুন ‎ ‎মো: রেজাউল করিম ‎নাটোর জেলা প্রতিনিধি ‎ ‎গভীর নলকূপের হিসাব লইয়া নিজেদের মধ্যে ভাগ বাটোয়ারা লইয়া দাঙ্গা হাঙ্গামা সৃষ্টি করে হারুন অর রশিদ ও তার গ্রুপ। আমি মো: রেজাউল করিম, আমি জাতীয় দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার ও দৈনিক অগ্রযাত্রা পত্রিকার নাটোর জেলা প্রতিনিধি।এছাড়াও নাটোর কেন্দ্রীয় প্রেসক্লাবের সদস্য। তখন আমি সাংবাদিক হিসাবে সেখানে খবর তৈরীর জন্য গেলে গত ০৬/০১/২৫ইং তারিখ সন্ধ্যা অনুমান ৭.৩০ ঘটিকার সময় চন্দনপুর ঈদগাঁ এলাকায় ঘটনাস্থলে উপস্থিত হওয়া মাত্রই এই  হারুন ও তার আসামী সহ তাহার পালিত অন্য আসামীগন সংবাদকর্মী হিসেবে আমাকে দেখিয়া প্রচন্ড ক্ষিপ্ত হয় এবং আসামীগণের হাতে থাকা বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র-সন্ত্র যেমন- বাঁশের লাঠি, কাঠের বাটাম, লোহার রড, ধারালো হাসুয়া লইয়া আমাকে মারপিট, খুন জখমের জন্য আক্রমণ করে। আমার সহিত ধস্তাধস্তির একপর্যায়ে আমার ক্যামেরা পারসন মোহন আমাকে উদ্ধারে আগাইয়া আসিলে তামিম,হাসান ও হিমেল মোহনের হাতে থাকা ক্যামেরা কেড়ে নিয়ে ভাংচুর করে এবং মোহনের মোবাইল ফোন ও তাহার পকেটে থাকা নগদ ৬,৫০০/= টাকা কেড়ে নেয়। এই সময় আসামীগন আমার উপর মারপিট করিয়া আমার পকেটে থাকা আশা সমিতির কিস্তির ৯,৭৫০/= টাকা আসামীগন বাহির করিয়া নেয়। ইহাতে আমার চোখের উপর ফোলা কালশিরা, কপালে কাটা রক্তাক্ত জখম হয়। আমি ও আমার ক্যামেরা পারসন আত্মরক্ষার্থে ডাক চিৎকার দিলে আশপাশের লোকজন ও সাক্ষীগণ আগাইয়া আসিলে আমি প্রাণে রক্ষা পাই। আসামী আমাকে মারপিট, খুন জখম করিতে না পারিয়া প্রকাশ্যে হুমকি দেয় যে, “ভবিষ্যতে যদি আর কখনও তোকে আমার এলাকায় দেখি, যেখানে পাইবো সেখানেই মারপিট, খুন জখম করিবো” মর্মে হুমকি দেয়। বিষয়টি স্থানীয় ও জাতীয় পত্রপত্রিকা, টিভি চ্যানেল, ফেসবুকে প্রচারিত হইলে আমার ১ কোটি টাকার মান-ইজ্জত হানি হইয়াছে। আমি একজন সাংবাদিক হিসাবে আমার পেশাগত মানহানিও হয়েছে। বিভিন্ন ব্যক্তিবর্গের নিকট আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা চাঁদাবাজির মামলা করে হয়রানি করবে বলে সুনাম ক্ষুন্ন করছে। ঘটনার সাক্ষী আছে, আমি বিচার চাই। ‎ ‎ উপস্থিত গ্রামবাসির নিকট, সাক্ষীদের নিকট ও আমার পেশাগত কলিগ ও সাংবাদিকদের নিকট মানহানি হয়েছে। প্রায় ১০০ জন লোক ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিল। ‎ ‎৫০০/৫০৬(11)/৪৯৯/৫০৪/৫০৩/৫০৬ ধারা মোতাবেক আসামীগনের বিরুদ্ধে আদেশ দ্বারা পুলিশ দ্বারা ধৃত করতঃ জেল হাজতে আবদ্ধ রাখিয়া সাক্ষী প্রমানের মাধ্যমে সুবিচার দাবি করেন সাংবাদিক  মো: রেজাউল করিম। ‎ ‎এই মামলার তদন্ত পিবিআই কর্মকর্তার নিকট প্রদান করা হয়

পত্নীতলায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে ভুয়া ডাক্তারের জেল ও জরিমানা মোকছেদুল ইসলাম জেলা প্রতিনিধি (নওগাঁ) নওগাঁ পত্নীতলায় উপজেলায় জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এন এস আই) এর তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে ভুয়া ডাক্তার সন্জিত কুমারকে জেল ও অপর ভুয়া ডাক্তার রতন কুমারকে ৫০ হাজার ও ক্লিনিকের পরিচালক প্রদিপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা টাকা জরিমানা আদায় করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) সকালে উপজেলার চকনিরখীন ঠুকনি পাড়া মোড় এলাকায় অভিযান চালিয়ে ভুয়া ডাক্তার রতন কুমার মন্ডলকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায়, নজিপুর পুইঁয়া এলাকায় ডক্টরস্ ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনষ্টিক সেন্টারে ডাক্তারি সনদপত্রের প্রমাণাদি দেখাতে না পারায় সন্জিত কুমারকে ২ মাসের জেল এবং ক্লিনিকের পরিচালক প্রদীপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করে ভ্রাম্যমাণ আদালত। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর। এ সময় সাথে ছিলেন এন এস আই নওগাঁর উপপরিচালক মোস্তাক আহমেদ ও সহকারী পরিচালক আনোয়ার হোসেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক শামীম হোসেন সহ পুলিশ সদস্যরা প্রমূখ। ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর বলেন, রোগীদের জীবন নিয়ে কাউকে খেলা করতে দেওয়া হবেনা। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।