1. abkiller40@gmail.com : admin : Abir Ahmed
  2. ferozahmeed10@gmail.com : moderator1818 :
সরকারিজিীবদের নাতি-নাতনিরা পেনশন সুবিধা ভোগ করবেন - Barta24TV.com
বিকাল ৩:৪৪, সোমবার, ৬ই মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সরকারিজিীবদের নাতি-নাতনিরা পেনশন সুবিধা ভোগ করবেন

Reporter Name
  • Update Time : রবিবার, নভেম্বর ১৭, ২০২৪
  • 41 Time View

বার্তা ২৪ টিভি ডেস্কঃ

সংশোধনীর ফলে এখন থেকে কোন সরকারি চাকরিজীবীর স্বামী বা স্ত্রী এবং পুত্র-কন্যা জীবিত না থাকলে; কিংবা ছেলের বয়স ২৫ বছরের বেশি হলে— চাকরিজীবীর মৃত ছেলে বা মেয়ের পুত্র, কন্যা বা হিজড়া তথা তৃতীয় লিঙ্গের নাতি-নাতনিরা পেনশন সুবিধা ভোগ করবেন।

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের একজন অতিরিক্ত সচিবের মৃত্যুর পর তাঁর পেনশন ও গ্রাচুইটি সুবিধা দেওয়ার ক্ষেত্রে উত্তরাধিকার মনোনয়ন নিয়ে সৃষ্ট আইনী জটিলতা দূর করতে ‘পেনশন রুলস এন্ড রিটায়ারমেন্ট বেনিফিটস’ সংশোধন করেছে সরকার।

সংশোধনীর ফলে এখন থেকে কোন সরকারি চাকরিজীবীর স্বামী বা স্ত্রী এবং পুত্র-কন্যা জীবিত না থাকলে; কিংবা ছেলের বয়স ২৫ বছরের বেশি হলে চাকরিজীবীর মৃত ছেলে বা মেয়ের পুত্র,কন্যা বা হিজড়া তথা তৃতীয় লিঙ্গের নাতি-নাতনিরা পেনশন সুবিধা ভোগ করবেন।

একইভাবে চাকরিজীবী যদি তাঁর পেনশনের নমিনি বা উত্তরাধিকারী হিসেবে কারও নাম উল্লেখ করে না যান, তাহলে তাঁর পরিবারের সকল সদস্য সমানহারে প্রাপ্য আনুতোষিক সুবিধা পাবেন। এক্ষেত্রে,নাতি-নাতনির বয়স ১৮ বছর হলে তাঁরা এ সুবিধা পাবেন না। এছাড়া, পেনশনারের মৃত ছেলের বিবাহিত বোন কিংবা স্বামী জীবিত আছে, এমন কোন বোন আনুতোষিক সুবিধা পাবেন না।

এক্ষেত্রে মৃত ছেলে বা মেয়ে জীবিত থাকলে যে অনুপাতে পেতেন– তাদের সন্তানেরাও একই অনুপাতে পেনশন বা আনুতোষিক সুবিধা ভোগ করবেন।বিদ্যমান নিয়ম অনুযায়ী, পারিবারিক পেনশন কমপক্ষে ১৫ বছর পাওয়া যায়। দ্য ফ্যামিলি পেনশন রুলস ১৯৫৯-এ মনোনয়ন প্রদান বাধ্যতামুলক করা হলেও এটি কার্যকর না থাকায়– চাকরিজীবীর মৃত্যুতে তাঁর ছেলে সন্তানের বয়স ২৫ বছরের বেশি হলে এ সুবিধা দেওয়া নিষিদ্ধ করা হয়েছে। অন্যদিকে, মেয়ে সন্তান বিবাহিত হলে তারাও এ সুবিধা পান না।

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সাবেক অতিরিক্ত সচিব সানজিদা সোবহান মারা যাওয়ার পর এই শর্ত অনুযায়ী, তাঁর ছেলে বা মেয়ে কেউই পেনশন সুবিধা পাওয়ার যোগ্য ছিলেন না। তাহলে তাঁর পরিবারের সদস্যদের প্রাপ্য পারিবারিক পেনশন সুবিধা কে পাবেন? এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গত কয়েক মাস ধরে ধারাবাহিকভাবে মিটিং করে আসছিলেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।

সানজিদা সোবহানের নাতি-নাতনিরা যাতে অবশিষ্ট মেয়াদকালে পারিবারিক পেনশন ও আনুতোষিক সুবিধা পান, সেজন্য পরিবারের সংজ্ঞা পরিবর্তন করে মৃত ছেলে বা মৃত মেয়ের সন্তানদের পরিবারের মধ্যে অনুর্ভূক্ত করে ‘পেনশন রুলস এন্ড রিটায়ারমেন্ট বেনিফিটস’ সংশোধন করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

পত্নীতলায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে ভুয়া ডাক্তারের জেল ও জরিমানা মোকছেদুল ইসলাম জেলা প্রতিনিধি (নওগাঁ) নওগাঁ পত্নীতলায় উপজেলায় জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এন এস আই) এর তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে ভুয়া ডাক্তার সন্জিত কুমারকে জেল ও অপর ভুয়া ডাক্তার রতন কুমারকে ৫০ হাজার ও ক্লিনিকের পরিচালক প্রদিপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা টাকা জরিমানা আদায় করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) সকালে উপজেলার চকনিরখীন ঠুকনি পাড়া মোড় এলাকায় অভিযান চালিয়ে ভুয়া ডাক্তার রতন কুমার মন্ডলকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায়, নজিপুর পুইঁয়া এলাকায় ডক্টরস্ ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনষ্টিক সেন্টারে ডাক্তারি সনদপত্রের প্রমাণাদি দেখাতে না পারায় সন্জিত কুমারকে ২ মাসের জেল এবং ক্লিনিকের পরিচালক প্রদীপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করে ভ্রাম্যমাণ আদালত। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর। এ সময় সাথে ছিলেন এন এস আই নওগাঁর উপপরিচালক মোস্তাক আহমেদ ও সহকারী পরিচালক আনোয়ার হোসেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক শামীম হোসেন সহ পুলিশ সদস্যরা প্রমূখ। ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর বলেন, রোগীদের জীবন নিয়ে কাউকে খেলা করতে দেওয়া হবেনা। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

‎নাটোরে সাংবাদিককে প্রাণ নাশের হুমকি দিলো কলেজের মাস্টার হারুন ‎ ‎মো: রেজাউল করিম ‎নাটোর জেলা প্রতিনিধি ‎ ‎গভীর নলকূপের হিসাব লইয়া নিজেদের মধ্যে ভাগ বাটোয়ারা লইয়া দাঙ্গা হাঙ্গামা সৃষ্টি করে হারুন অর রশিদ ও তার গ্রুপ। আমি মো: রেজাউল করিম, আমি জাতীয় দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার ও দৈনিক অগ্রযাত্রা পত্রিকার নাটোর জেলা প্রতিনিধি।এছাড়াও নাটোর কেন্দ্রীয় প্রেসক্লাবের সদস্য। তখন আমি সাংবাদিক হিসাবে সেখানে খবর তৈরীর জন্য গেলে গত ০৬/০১/২৫ইং তারিখ সন্ধ্যা অনুমান ৭.৩০ ঘটিকার সময় চন্দনপুর ঈদগাঁ এলাকায় ঘটনাস্থলে উপস্থিত হওয়া মাত্রই এই  হারুন ও তার আসামী সহ তাহার পালিত অন্য আসামীগন সংবাদকর্মী হিসেবে আমাকে দেখিয়া প্রচন্ড ক্ষিপ্ত হয় এবং আসামীগণের হাতে থাকা বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র-সন্ত্র যেমন- বাঁশের লাঠি, কাঠের বাটাম, লোহার রড, ধারালো হাসুয়া লইয়া আমাকে মারপিট, খুন জখমের জন্য আক্রমণ করে। আমার সহিত ধস্তাধস্তির একপর্যায়ে আমার ক্যামেরা পারসন মোহন আমাকে উদ্ধারে আগাইয়া আসিলে তামিম,হাসান ও হিমেল মোহনের হাতে থাকা ক্যামেরা কেড়ে নিয়ে ভাংচুর করে এবং মোহনের মোবাইল ফোন ও তাহার পকেটে থাকা নগদ ৬,৫০০/= টাকা কেড়ে নেয়। এই সময় আসামীগন আমার উপর মারপিট করিয়া আমার পকেটে থাকা আশা সমিতির কিস্তির ৯,৭৫০/= টাকা আসামীগন বাহির করিয়া নেয়। ইহাতে আমার চোখের উপর ফোলা কালশিরা, কপালে কাটা রক্তাক্ত জখম হয়। আমি ও আমার ক্যামেরা পারসন আত্মরক্ষার্থে ডাক চিৎকার দিলে আশপাশের লোকজন ও সাক্ষীগণ আগাইয়া আসিলে আমি প্রাণে রক্ষা পাই। আসামী আমাকে মারপিট, খুন জখম করিতে না পারিয়া প্রকাশ্যে হুমকি দেয় যে, “ভবিষ্যতে যদি আর কখনও তোকে আমার এলাকায় দেখি, যেখানে পাইবো সেখানেই মারপিট, খুন জখম করিবো” মর্মে হুমকি দেয়। বিষয়টি স্থানীয় ও জাতীয় পত্রপত্রিকা, টিভি চ্যানেল, ফেসবুকে প্রচারিত হইলে আমার ১ কোটি টাকার মান-ইজ্জত হানি হইয়াছে। আমি একজন সাংবাদিক হিসাবে আমার পেশাগত মানহানিও হয়েছে। বিভিন্ন ব্যক্তিবর্গের নিকট আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা চাঁদাবাজির মামলা করে হয়রানি করবে বলে সুনাম ক্ষুন্ন করছে। ঘটনার সাক্ষী আছে, আমি বিচার চাই। ‎ ‎ উপস্থিত গ্রামবাসির নিকট, সাক্ষীদের নিকট ও আমার পেশাগত কলিগ ও সাংবাদিকদের নিকট মানহানি হয়েছে। প্রায় ১০০ জন লোক ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিল। ‎ ‎৫০০/৫০৬(11)/৪৯৯/৫০৪/৫০৩/৫০৬ ধারা মোতাবেক আসামীগনের বিরুদ্ধে আদেশ দ্বারা পুলিশ দ্বারা ধৃত করতঃ জেল হাজতে আবদ্ধ রাখিয়া সাক্ষী প্রমানের মাধ্যমে সুবিচার দাবি করেন সাংবাদিক  মো: রেজাউল করিম। ‎ ‎এই মামলার তদন্ত পিবিআই কর্মকর্তার নিকট প্রদান করা হয়

পত্নীতলায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে ভুয়া ডাক্তারের জেল ও জরিমানা মোকছেদুল ইসলাম জেলা প্রতিনিধি (নওগাঁ) নওগাঁ পত্নীতলায় উপজেলায় জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এন এস আই) এর তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে ভুয়া ডাক্তার সন্জিত কুমারকে জেল ও অপর ভুয়া ডাক্তার রতন কুমারকে ৫০ হাজার ও ক্লিনিকের পরিচালক প্রদিপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা টাকা জরিমানা আদায় করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) সকালে উপজেলার চকনিরখীন ঠুকনি পাড়া মোড় এলাকায় অভিযান চালিয়ে ভুয়া ডাক্তার রতন কুমার মন্ডলকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায়, নজিপুর পুইঁয়া এলাকায় ডক্টরস্ ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনষ্টিক সেন্টারে ডাক্তারি সনদপত্রের প্রমাণাদি দেখাতে না পারায় সন্জিত কুমারকে ২ মাসের জেল এবং ক্লিনিকের পরিচালক প্রদীপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করে ভ্রাম্যমাণ আদালত। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর। এ সময় সাথে ছিলেন এন এস আই নওগাঁর উপপরিচালক মোস্তাক আহমেদ ও সহকারী পরিচালক আনোয়ার হোসেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক শামীম হোসেন সহ পুলিশ সদস্যরা প্রমূখ। ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর বলেন, রোগীদের জীবন নিয়ে কাউকে খেলা করতে দেওয়া হবেনা। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।