গত ৯ অক্টোবর রোজ বুধবার ” দৈনিক তৃতীয় মাত্রা “একটি অনলাইন পত্রিকার শিরোনামে,মেলান্দহ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে খাবার পরিবেশনে অনিয়ম ও দুর্নীতি। প্রকাশিত সংবাদটি আমার দৃষ্টিগোচর হওয়ায় আমি তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ করছি। যাহা সম্পূর্ণ মিথ্যা ভিত্তিহীন ও বানোয়াট বটে। আমি মোঃ রঞ্জু মিয়া দীর্ঘদিন যাবত বিভিন্ন ঠিকাদারি লাইনসেন্স এর মাধ্যমে মেলান্দহ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের রোগীদের খাদ্য সরকারি সিডিউল মোতাবেক সঠিক ও সুন্দরভাবে পরিবেশন করে আসিতেছি। যাহা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের খাদ্য পর্যবেক্ষণ কমিটির প্রতিদিন নজরে রাখেন বলে আমি দাবি করছি। আমার বিরুদ্ধে প্রকাশিত সংবাদটি আমাকে হেয় প্রতিপন্ন ও মান ক্ষুন্ন করার পাঁয়তারা মাত্র। এছাড়াও সংবাদটি দেশের বর্তমান পরিস্থিতির সুযোগ সন্ধানী বটে। আমি একজন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের খাদ্য পরিবেশক ও ১ম শ্রেণীর ঠিকাদার যাহা মেসার্স রন্জু এন্টারপ্রাইজ,প্রোঃ মোঃ রঞ্জু মিয়া আদিপৈত মেলান্দহ জামালপুর নামে দীর্ঘদিন যাবত সুনামের সাথে সঠিক নিয়মে খাদ্য পরিবেশন করে আসছি বলে জোরালোভাবে দাবী করছি। আমার বিরুদ্ধে কিছু অসাধু ব্যক্তি, কে বা কাহারা সাংবাদিককে ভুল তথ্য দিয়ে,খাদ্য পরিবেশনে অনিয়ম-দুর্নীতি সংবাদ প্রকাশ করায় আমি তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জ্ঞাপন করছি। আমার জানামতে ভর্তিকৃত রোগীদের প্রতি সহানুভূতি ও বিভিন্ন সহযোগিতা ছাড়া কোনা প্রকার কষ্ট হয়েছে বলে আমার জানা নেই। আমি সকল কিছু সরকারি বিধি নিয়ম মোতাবে দীর্ঘদিন যাবত সুনাম ও সফলতার সাথে খাদ্য পরিবেশন করে আসছি। বিগত ২০১০-২০১১ থেকে অতিরিক্ত ১৯ শয্যা ও ৫০ শয্যা বিশিষ্ট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে খাদ্য সরবরাহের বিল বকেয়া থাকার কারণে আমি অত্র প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে সুকোজ করলে,উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ২০২৪-২০২৫ অর্থ বছরের চলমান বিল আটকিয়ে দেয়। এছাড়াও বিভিন্ন সময় আমি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের মাধ্যমে হয়রানি হয়ে থাকি। আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র মূলক প্রকাশিত বিভ্রান্তিকর ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ করায় আমি তার তীব্র প্রতিবাদ করছি।
প্রতিবাদকারী-
ঠিকাদার- মেসার্স রঞ্জু এন্টারপ্রাইজ
প্রোঃ মোঃ রঞ্জু মিয়া
মেলান্দহ জামালপুর।