1. abkiller40@gmail.com : admin : Abir Ahmed
  2. ferozahmeed10@gmail.com : moderator1818 :
দুর্গাপুরে গ্রেফতার আতঙ্কে ঘরছাড়া বিএনপি নেতাকর্মীরা - Barta24TV.com
দুপুর ২:২৬, সোমবার, ৬ই মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দুর্গাপুরে গ্রেফতার আতঙ্কে ঘরছাড়া বিএনপি নেতাকর্মীরা

Reporter Name
  • Update Time : সোমবার, জুলাই ২৯, ২০২৪
  • 80 Time View

দুর্গাপুর (রাজশাহী) প্রতিনিধি :

রাজশাহী দুর্গাপুরে বিএনপি নেতাকর্মীরা গ্রেফতার আতঙ্কে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে দুর্গাপুরে বিশেষ ক্ষমতা আইনে দায়েরকৃত মামলায় ১৪ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও অনেক আসামি করা হয়েছে। দুর্গাপুর থানার এসআই ইব্রাহিম খলিল বাদি হয়ে গত ২১ জুলাই থানায় এ মামলাটি দায়ের করেন।বিশেষ ক্ষমতা আইনে দায়েরকৃত একটি মামলায় ৮ দিনে শালঘড়িয়া গ্রামের স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা জিলহাজ, তিওরকুড়ি গ্রামের জিয়াউর রহমান, সিংগা এলাকার বিএনপি নেতা মোক্তাদির রহমান মন্টু, পারিলা গ্রামের বিএনপি নেতা খোরশেদ মাস্টারসহ আরও অনেকেই গ্রেপ্তার করে আদালতে সোপর্দ করেছে রাজশাহীর দুর্গাপুর থানা পুলিশ।মামলার অভিযোগে প্রকাশ, কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে গত ২০ জুলাই রাত সাড়ে ১১টার দিকে রাজশাহী দুর্গাপুর উপজেলার দুর্গাপুর সরকারী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের নতুন ভবনের উত্তর পার্শ্বে ফাকা মাঠে জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি, জামায়াত এর অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা চলমান মুক্তিযোদ্ধা কোটাসহ সকল কোটা। পদ্ধতি সংস্কার সংক্রান্তে আন্দোলন কর্মসূচী সফল ও সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ও নাশকতার মাধ্যমে এলাকার বিদ্যুৎ কেন্দ্র ও সরকারী স্থাপনায় অস্থিতিশীল করার উদ্দেশ্যে গোপন বৈঠক করছেন এমন অভিযোগে ওই মামলা দায়ের করা হয়।এজাহার সুত্রে জানা গেছে, উপজেলা বিএনপি’র সাবেক সাধারণ সম্পাদক হাসান ফারুক ইমাম সুমন, উপজেলা যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আরমান কবির সুজন, উপজেলা ছাত্রদলের আহবায়ক ইমন আহমেদ সুমন ও সদস্য সচিব আব্দুস সবুর বুলেটসহ অধিকাংশই বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীর নাম রয়েছে। অনেককে গ্রেফতারও করা হয়েছে। অনেকের বাড়ি বাড়ি গিয়ে গ্রেফতার অভিযানও চলছে। ফলে গ্রেফতার এড়াতে বিএনপি নেতাকর্মীদের অধিকাংশই আত্মগোপনে রয়েছেন।

জানতে চাইলে দুর্গাপুর উপজেলা বিএনপির সাবেক সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক মোস্তাক আহমেদ বলেন, কোটা সংস্কার আন্দোলনে সম্পৃক্ত না থাকলেও বিএনপি নেতাকর্মীদের গ্রেফতার, ঘরে ঘরে তল্লাশি ও হয়রানি করা হচ্ছে। এ কারণে উপজেলার বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা আতঙ্কে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন।

এ ব্যাপারে জানতে দুর্গাপুর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খাইরুল ইসলামকে একাধিকবার মুঠোফোনে কল করা তিনি কল রিসিভ না করায় তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

পত্নীতলায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে ভুয়া ডাক্তারের জেল ও জরিমানা মোকছেদুল ইসলাম জেলা প্রতিনিধি (নওগাঁ) নওগাঁ পত্নীতলায় উপজেলায় জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এন এস আই) এর তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে ভুয়া ডাক্তার সন্জিত কুমারকে জেল ও অপর ভুয়া ডাক্তার রতন কুমারকে ৫০ হাজার ও ক্লিনিকের পরিচালক প্রদিপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা টাকা জরিমানা আদায় করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) সকালে উপজেলার চকনিরখীন ঠুকনি পাড়া মোড় এলাকায় অভিযান চালিয়ে ভুয়া ডাক্তার রতন কুমার মন্ডলকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায়, নজিপুর পুইঁয়া এলাকায় ডক্টরস্ ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনষ্টিক সেন্টারে ডাক্তারি সনদপত্রের প্রমাণাদি দেখাতে না পারায় সন্জিত কুমারকে ২ মাসের জেল এবং ক্লিনিকের পরিচালক প্রদীপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করে ভ্রাম্যমাণ আদালত। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর। এ সময় সাথে ছিলেন এন এস আই নওগাঁর উপপরিচালক মোস্তাক আহমেদ ও সহকারী পরিচালক আনোয়ার হোসেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক শামীম হোসেন সহ পুলিশ সদস্যরা প্রমূখ। ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর বলেন, রোগীদের জীবন নিয়ে কাউকে খেলা করতে দেওয়া হবেনা। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

‎নাটোরে সাংবাদিককে প্রাণ নাশের হুমকি দিলো কলেজের মাস্টার হারুন ‎ ‎মো: রেজাউল করিম ‎নাটোর জেলা প্রতিনিধি ‎ ‎গভীর নলকূপের হিসাব লইয়া নিজেদের মধ্যে ভাগ বাটোয়ারা লইয়া দাঙ্গা হাঙ্গামা সৃষ্টি করে হারুন অর রশিদ ও তার গ্রুপ। আমি মো: রেজাউল করিম, আমি জাতীয় দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার ও দৈনিক অগ্রযাত্রা পত্রিকার নাটোর জেলা প্রতিনিধি।এছাড়াও নাটোর কেন্দ্রীয় প্রেসক্লাবের সদস্য। তখন আমি সাংবাদিক হিসাবে সেখানে খবর তৈরীর জন্য গেলে গত ০৬/০১/২৫ইং তারিখ সন্ধ্যা অনুমান ৭.৩০ ঘটিকার সময় চন্দনপুর ঈদগাঁ এলাকায় ঘটনাস্থলে উপস্থিত হওয়া মাত্রই এই  হারুন ও তার আসামী সহ তাহার পালিত অন্য আসামীগন সংবাদকর্মী হিসেবে আমাকে দেখিয়া প্রচন্ড ক্ষিপ্ত হয় এবং আসামীগণের হাতে থাকা বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র-সন্ত্র যেমন- বাঁশের লাঠি, কাঠের বাটাম, লোহার রড, ধারালো হাসুয়া লইয়া আমাকে মারপিট, খুন জখমের জন্য আক্রমণ করে। আমার সহিত ধস্তাধস্তির একপর্যায়ে আমার ক্যামেরা পারসন মোহন আমাকে উদ্ধারে আগাইয়া আসিলে তামিম,হাসান ও হিমেল মোহনের হাতে থাকা ক্যামেরা কেড়ে নিয়ে ভাংচুর করে এবং মোহনের মোবাইল ফোন ও তাহার পকেটে থাকা নগদ ৬,৫০০/= টাকা কেড়ে নেয়। এই সময় আসামীগন আমার উপর মারপিট করিয়া আমার পকেটে থাকা আশা সমিতির কিস্তির ৯,৭৫০/= টাকা আসামীগন বাহির করিয়া নেয়। ইহাতে আমার চোখের উপর ফোলা কালশিরা, কপালে কাটা রক্তাক্ত জখম হয়। আমি ও আমার ক্যামেরা পারসন আত্মরক্ষার্থে ডাক চিৎকার দিলে আশপাশের লোকজন ও সাক্ষীগণ আগাইয়া আসিলে আমি প্রাণে রক্ষা পাই। আসামী আমাকে মারপিট, খুন জখম করিতে না পারিয়া প্রকাশ্যে হুমকি দেয় যে, “ভবিষ্যতে যদি আর কখনও তোকে আমার এলাকায় দেখি, যেখানে পাইবো সেখানেই মারপিট, খুন জখম করিবো” মর্মে হুমকি দেয়। বিষয়টি স্থানীয় ও জাতীয় পত্রপত্রিকা, টিভি চ্যানেল, ফেসবুকে প্রচারিত হইলে আমার ১ কোটি টাকার মান-ইজ্জত হানি হইয়াছে। আমি একজন সাংবাদিক হিসাবে আমার পেশাগত মানহানিও হয়েছে। বিভিন্ন ব্যক্তিবর্গের নিকট আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা চাঁদাবাজির মামলা করে হয়রানি করবে বলে সুনাম ক্ষুন্ন করছে। ঘটনার সাক্ষী আছে, আমি বিচার চাই। ‎ ‎ উপস্থিত গ্রামবাসির নিকট, সাক্ষীদের নিকট ও আমার পেশাগত কলিগ ও সাংবাদিকদের নিকট মানহানি হয়েছে। প্রায় ১০০ জন লোক ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিল। ‎ ‎৫০০/৫০৬(11)/৪৯৯/৫০৪/৫০৩/৫০৬ ধারা মোতাবেক আসামীগনের বিরুদ্ধে আদেশ দ্বারা পুলিশ দ্বারা ধৃত করতঃ জেল হাজতে আবদ্ধ রাখিয়া সাক্ষী প্রমানের মাধ্যমে সুবিচার দাবি করেন সাংবাদিক  মো: রেজাউল করিম। ‎ ‎এই মামলার তদন্ত পিবিআই কর্মকর্তার নিকট প্রদান করা হয়

পত্নীতলায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে ভুয়া ডাক্তারের জেল ও জরিমানা মোকছেদুল ইসলাম জেলা প্রতিনিধি (নওগাঁ) নওগাঁ পত্নীতলায় উপজেলায় জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এন এস আই) এর তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে ভুয়া ডাক্তার সন্জিত কুমারকে জেল ও অপর ভুয়া ডাক্তার রতন কুমারকে ৫০ হাজার ও ক্লিনিকের পরিচালক প্রদিপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা টাকা জরিমানা আদায় করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) সকালে উপজেলার চকনিরখীন ঠুকনি পাড়া মোড় এলাকায় অভিযান চালিয়ে ভুয়া ডাক্তার রতন কুমার মন্ডলকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায়, নজিপুর পুইঁয়া এলাকায় ডক্টরস্ ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনষ্টিক সেন্টারে ডাক্তারি সনদপত্রের প্রমাণাদি দেখাতে না পারায় সন্জিত কুমারকে ২ মাসের জেল এবং ক্লিনিকের পরিচালক প্রদীপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করে ভ্রাম্যমাণ আদালত। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর। এ সময় সাথে ছিলেন এন এস আই নওগাঁর উপপরিচালক মোস্তাক আহমেদ ও সহকারী পরিচালক আনোয়ার হোসেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক শামীম হোসেন সহ পুলিশ সদস্যরা প্রমূখ। ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর বলেন, রোগীদের জীবন নিয়ে কাউকে খেলা করতে দেওয়া হবেনা। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।