1. abkiller40@gmail.com : admin : Abir Ahmed
  2. ferozahmeed10@gmail.com : moderator1818 :
সরকারি আইন অমান্য করে বরগুনার স্কুলগুলোতে চলছে রমরমা ব্যবসা। - Barta24TV.com
বিকাল ৩:১৫, সোমবার, ৬ই মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সরকারি আইন অমান্য করে বরগুনার স্কুলগুলোতে চলছে রমরমা ব্যবসা।

Reporter Name
  • Update Time : সোমবার, আগস্ট ১, ২০২২
  • 336 Time View

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

সরকারে গেজেটেড আদেশ অমান্য করে বরগুনার বেশীর ভাগ বিদ্যালয় গুলোতে চলছে রমরমা ব্যবসা।

শিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড। সেই মেরুদন্ড বিনির্মাণ করে শিক্ষকরা। শিক্ষকরাই জাতি গড়ার কারিগর। জনসাধারণের বুকে লালিত এই বিশ্বাসটুকু আজ ধুলোয় মিশে যেতে বসেছে খুব দ্রুতই।

একজন শিক্ষক হিসেবে তাঁর দায়িত্বের জায়গা অনেক। ক্লাসে নিয়মিত ও প্রাণবন্ত পাঠদান করা একজন শিক্ষকের যোগ্যতা ও দক্ষতার মাপকাঠি।

কিন্তু সেই শিক্ষকরা আজ দায়িত্বের যায়গা ভুলে গিয়ে ছাত্র-ছাত্রীদেরকে প্রাইভেট পড়ানোর নামে একটি লাভজনক ব্যবসায় নেমে পড়েছে। এমনই কিছু অভিযোগ উঠে এসেছে গ্রামীণ জনপদ সহ শহুরে এলাকা থেকেও। বরগুনা জেলার সকল উপজেলার শহরগুলোর স্কুলেও চলছে এই ব্যবসা। বেতাগির কাউনিয়া এমদাদিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়, বরগুনা সদরের, বরগুনার পৌর শহরের, বামনা, পাথরঘাটার তাসলিমা মেমোরিয়াল, আমতলীর নামীদামি স্কুলসহ প্রায় প্রত্যেকটি স্কুলেই ক্লাস শুরুর আগে এবং ক্লাসের পরে কোচিং এর নামে চলছে রমরমা ব্যবসা। স্কুলের শিক্ষকদের কাছে না পড়লে ফেল করিয়ে দেয়া হবে -এমন হুমকির কথাও উঠে এসেছে এইসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অসংখ্য ছাত্র-ছাত্রীর কাছ থেকে এমন অভিযোগ উঠে এসেছে।

অথচ সরকারি গেজেটে বলা হয়েছে – কোনো শিক্ষক তার নিজ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের প্রাইভেট পড়াতে পারবেন না, অন্য প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের প্রাইভেট পড়াতে পারবেন তবে তাও দশজনের বেশি নয়। সরকারের শিক্ষার সাথে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বার বার হুশিয়ার করার পরেও প্রায় প্রতিদিনই এমন অভিযোগ সত্যিই অবাক করার মত। এই প্রাইভেট কোচিংয়ের ব্যাপারে স্কুলের অভ্যন্তরে শক্তিশালী সিন্ডিকেটও রয়েছে।

সরকারি সব আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে শিক্ষার্থীদের সাথে করছেন প্রতারণা আর শিক্ষা আজ প্রায় তলানীতে। এমন অবস্থা থেকে উত্তোরণে আইনের যথাযথ প্রয়োগে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কর্মকর্তাদেরকে অনুরোধ জানিয়েছেন অভিভাবকরা এবং এ ব্যাপারে অভিযোগ বার্তা ২৪ সংবাদের বরগুনা জেলা প্রতিনিধি, বরগুনার প্রশাসন শিক্ষা এর সাথে কথা হলে তিনি বলেন শিক্ষা কে নিয়ে যারা ব্যবসা করে দোষীদের বিরুদ্ধে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যাবস্হা নেওয়া হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

পত্নীতলায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে ভুয়া ডাক্তারের জেল ও জরিমানা মোকছেদুল ইসলাম জেলা প্রতিনিধি (নওগাঁ) নওগাঁ পত্নীতলায় উপজেলায় জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এন এস আই) এর তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে ভুয়া ডাক্তার সন্জিত কুমারকে জেল ও অপর ভুয়া ডাক্তার রতন কুমারকে ৫০ হাজার ও ক্লিনিকের পরিচালক প্রদিপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা টাকা জরিমানা আদায় করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) সকালে উপজেলার চকনিরখীন ঠুকনি পাড়া মোড় এলাকায় অভিযান চালিয়ে ভুয়া ডাক্তার রতন কুমার মন্ডলকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায়, নজিপুর পুইঁয়া এলাকায় ডক্টরস্ ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনষ্টিক সেন্টারে ডাক্তারি সনদপত্রের প্রমাণাদি দেখাতে না পারায় সন্জিত কুমারকে ২ মাসের জেল এবং ক্লিনিকের পরিচালক প্রদীপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করে ভ্রাম্যমাণ আদালত। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর। এ সময় সাথে ছিলেন এন এস আই নওগাঁর উপপরিচালক মোস্তাক আহমেদ ও সহকারী পরিচালক আনোয়ার হোসেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক শামীম হোসেন সহ পুলিশ সদস্যরা প্রমূখ। ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর বলেন, রোগীদের জীবন নিয়ে কাউকে খেলা করতে দেওয়া হবেনা। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

‎নাটোরে সাংবাদিককে প্রাণ নাশের হুমকি দিলো কলেজের মাস্টার হারুন ‎ ‎মো: রেজাউল করিম ‎নাটোর জেলা প্রতিনিধি ‎ ‎গভীর নলকূপের হিসাব লইয়া নিজেদের মধ্যে ভাগ বাটোয়ারা লইয়া দাঙ্গা হাঙ্গামা সৃষ্টি করে হারুন অর রশিদ ও তার গ্রুপ। আমি মো: রেজাউল করিম, আমি জাতীয় দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার ও দৈনিক অগ্রযাত্রা পত্রিকার নাটোর জেলা প্রতিনিধি।এছাড়াও নাটোর কেন্দ্রীয় প্রেসক্লাবের সদস্য। তখন আমি সাংবাদিক হিসাবে সেখানে খবর তৈরীর জন্য গেলে গত ০৬/০১/২৫ইং তারিখ সন্ধ্যা অনুমান ৭.৩০ ঘটিকার সময় চন্দনপুর ঈদগাঁ এলাকায় ঘটনাস্থলে উপস্থিত হওয়া মাত্রই এই  হারুন ও তার আসামী সহ তাহার পালিত অন্য আসামীগন সংবাদকর্মী হিসেবে আমাকে দেখিয়া প্রচন্ড ক্ষিপ্ত হয় এবং আসামীগণের হাতে থাকা বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র-সন্ত্র যেমন- বাঁশের লাঠি, কাঠের বাটাম, লোহার রড, ধারালো হাসুয়া লইয়া আমাকে মারপিট, খুন জখমের জন্য আক্রমণ করে। আমার সহিত ধস্তাধস্তির একপর্যায়ে আমার ক্যামেরা পারসন মোহন আমাকে উদ্ধারে আগাইয়া আসিলে তামিম,হাসান ও হিমেল মোহনের হাতে থাকা ক্যামেরা কেড়ে নিয়ে ভাংচুর করে এবং মোহনের মোবাইল ফোন ও তাহার পকেটে থাকা নগদ ৬,৫০০/= টাকা কেড়ে নেয়। এই সময় আসামীগন আমার উপর মারপিট করিয়া আমার পকেটে থাকা আশা সমিতির কিস্তির ৯,৭৫০/= টাকা আসামীগন বাহির করিয়া নেয়। ইহাতে আমার চোখের উপর ফোলা কালশিরা, কপালে কাটা রক্তাক্ত জখম হয়। আমি ও আমার ক্যামেরা পারসন আত্মরক্ষার্থে ডাক চিৎকার দিলে আশপাশের লোকজন ও সাক্ষীগণ আগাইয়া আসিলে আমি প্রাণে রক্ষা পাই। আসামী আমাকে মারপিট, খুন জখম করিতে না পারিয়া প্রকাশ্যে হুমকি দেয় যে, “ভবিষ্যতে যদি আর কখনও তোকে আমার এলাকায় দেখি, যেখানে পাইবো সেখানেই মারপিট, খুন জখম করিবো” মর্মে হুমকি দেয়। বিষয়টি স্থানীয় ও জাতীয় পত্রপত্রিকা, টিভি চ্যানেল, ফেসবুকে প্রচারিত হইলে আমার ১ কোটি টাকার মান-ইজ্জত হানি হইয়াছে। আমি একজন সাংবাদিক হিসাবে আমার পেশাগত মানহানিও হয়েছে। বিভিন্ন ব্যক্তিবর্গের নিকট আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা চাঁদাবাজির মামলা করে হয়রানি করবে বলে সুনাম ক্ষুন্ন করছে। ঘটনার সাক্ষী আছে, আমি বিচার চাই। ‎ ‎ উপস্থিত গ্রামবাসির নিকট, সাক্ষীদের নিকট ও আমার পেশাগত কলিগ ও সাংবাদিকদের নিকট মানহানি হয়েছে। প্রায় ১০০ জন লোক ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিল। ‎ ‎৫০০/৫০৬(11)/৪৯৯/৫০৪/৫০৩/৫০৬ ধারা মোতাবেক আসামীগনের বিরুদ্ধে আদেশ দ্বারা পুলিশ দ্বারা ধৃত করতঃ জেল হাজতে আবদ্ধ রাখিয়া সাক্ষী প্রমানের মাধ্যমে সুবিচার দাবি করেন সাংবাদিক  মো: রেজাউল করিম। ‎ ‎এই মামলার তদন্ত পিবিআই কর্মকর্তার নিকট প্রদান করা হয়

পত্নীতলায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে ভুয়া ডাক্তারের জেল ও জরিমানা মোকছেদুল ইসলাম জেলা প্রতিনিধি (নওগাঁ) নওগাঁ পত্নীতলায় উপজেলায় জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এন এস আই) এর তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে ভুয়া ডাক্তার সন্জিত কুমারকে জেল ও অপর ভুয়া ডাক্তার রতন কুমারকে ৫০ হাজার ও ক্লিনিকের পরিচালক প্রদিপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা টাকা জরিমানা আদায় করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) সকালে উপজেলার চকনিরখীন ঠুকনি পাড়া মোড় এলাকায় অভিযান চালিয়ে ভুয়া ডাক্তার রতন কুমার মন্ডলকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায়, নজিপুর পুইঁয়া এলাকায় ডক্টরস্ ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনষ্টিক সেন্টারে ডাক্তারি সনদপত্রের প্রমাণাদি দেখাতে না পারায় সন্জিত কুমারকে ২ মাসের জেল এবং ক্লিনিকের পরিচালক প্রদীপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করে ভ্রাম্যমাণ আদালত। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর। এ সময় সাথে ছিলেন এন এস আই নওগাঁর উপপরিচালক মোস্তাক আহমেদ ও সহকারী পরিচালক আনোয়ার হোসেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক শামীম হোসেন সহ পুলিশ সদস্যরা প্রমূখ। ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর বলেন, রোগীদের জীবন নিয়ে কাউকে খেলা করতে দেওয়া হবেনা। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।