1. abkiller40@gmail.com : admin : Abir Ahmed
  2. ferozahmeed10@gmail.com : moderator1818 :
শিক্ষাবন্ধু জনাব মির্জা আজম। - Barta24TV.com
রাত ১:৪২, বুধবার, ৮ই মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শিক্ষাবন্ধু জনাব মির্জা আজম।

Reporter Name
  • Update Time : রবিবার, জুলাই ২৪, ২০২২
  • 347 Time View

নিউজ ডেক্সঃ

মির্জা আজম এমপি ১৯৯১ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত ৪৩ টি নতুন স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করেছেন।

তাঁর প্রতিষ্ঠিত মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা ২৬টি এবং কলেজ সংখ্যা ২২ টি।
এর মধ্যে ৩টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও দুইটি কলেজ সরকারিকরণ করা হয়েছে।

২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসার পর গত ১৩ বছরে তিনি নিজ জেলায় তাঁর উদ্যোগে সরকার কর্তৃক বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠান সংখ্যা ১২ টি।

১. বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ১টি।
২.প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় ১টি।
৩.হাইটেক পার্ক,
৪.মেডিকেল কলেজ
৫.টেক্সটাইল কলেজ
৬.টেক্সটাইল ইনস্টিটিউট
৭.পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট।
৮. মেডিকেল টেকনোলজি
৯. নার্সিং ইনস্টিটিউট
১০.কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (টিটিসি)
১১. ফ্যাশন ডিজাইন ইনস্টিটিউট।
১২.পল্লি উন্নয়ন একাডেমি-সহ অর্ধশতাধিক গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন। যে কারণে এক সময়ের অবহেলিত ও পশ্চাৎপদ জামালপুর এখন সমৃদ্ধ জামালপুরে রূপান্তরিত হয়েছে।

মির্জা আজমের দূরদর্শী নেতৃত্বের কারণে জামালপুরের মানুষ এখন আর শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত নন।শিক্ষার আলোয় আলোকিত হয়ে এই জনপদের অসংখ্য মানুষ বর্তমানে দেশে ও বিদেশে কর্মরত রয়েছেন।

প্রাথমিক বিদ্যালয় স্থাপন,
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা – ২০৭টি (১৯৯১-২০১৩ সাল পর্যন্ত)
অধ্যয়নরত ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা প্রায় ৫০ হাজারের অধিক।
শিক্ষক সংখ্যা – ১০৩৫ জন ও কর্মচারী সংখ্যা ২০৭ জন।
মোট শিক্ষক ও কর্মচারী সংখ্যা ১২৪২ জন।

৩ ধাপে ২০৭ টি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় জমি দান, বেশীরভাগ প্রতিষ্ঠানে নগদ অর্থ প্রদান- সহ প্রত্যেকটি বিদ্যালয় জাতীয়করণ করার ক্ষেত্রে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট দফতরের সাথে নিবিড় যোগাযোগ, সুপারিশ, আন্তরিক সহযোগিতা ও ঐকান্তিক প্রচেষ্টার মাধ্যমে অগ্রণী ভূমিকা রেখেছেন।।

অধ্যয়নরত ও পাসকৃত শিক্ষার্থীদের বিবরণ:

মির্জা আজম এমপির প্রতিষ্ঠিত মাধ্যমিক বিদ্যালয়-কলেজ ,মাদ্রাসা ও বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায় পর্যন্ত ২০২১ সালের তথ্য অনুযায়ী অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীর সংখ্যা ২২,৭,২৫ জন।।

জেএসসি ও সমমান হতে স্নাতক (সম্মান) পর্যন্ত পাসকৃত শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৫০,৫০১ জন।
জেএসসি ও সমমান ১৩,৮৪০ জন,এসএসসি ও সমমান ১২,৮৮০ জন,এইচএসসি ও সমমান ১৮,৬৩১ জন,কোরআনের হাফেজ ১,০০০ জন, স্নাতক (পাস) ও সমমান এবং স্নাতক (সম্মান) পাসকৃত ছাত্র/ছাত্রীর সংখ্যা ৪,১৫০ জন।( আগামী দিনে এই সংখ্যা বহুগুণে বৃদ্ধি পাবে,বিশেষ করে উচ্চ শিক্ষায়) কর্মরত শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীর সংখ্যা ১,২,৯২ জন।পর্যায়ক্রমে হাজার হাজার শিক্ষিত ছেলে-মেয়েদের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে।

মির্জা আজম এমপির দানকৃত জমির পরিমাণ :

১৯৯১ হতে ২০২১ সাল পর্যন্ত মির্জা আজম এমপির দানকৃত প্রায় দেড়শ একর জমি-সহ তাঁর প্রতিষ্ঠিত অর্ধশত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মোট জমির পরিমাণ ৭৫৫.৪৫ একর। যার বর্তমান বাজার মূল্য দেড় হাজার কোটি টাকার ওপরে। এবং মির্জা আজমের দানকৃত জমির মূল্য প্রায় ৫শ কোটি টাকা।

তাঁর আন্তরিক সহযোগিতায় শতাধিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বহুতল একাডেমিক ভবন নির্মাণের পাশাপাশি দুই শতাধিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠায় সরাসরি অংশগ্রহণের মাধ্যমে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থী, পাসকৃত ছাত্রী/ছাত্রী ও কর্মরত শিক্ষক,কর্মকর্তা ও কর্মচারীর সংখ্যাও তিন গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে।

মির্জা আজম এমপি শুধু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা নয়, প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার মানোন্নয়নে তাঁর ভাবনা,প্রচেষ্টা ও সার্বিক তদারকি তাঁকে আর দশজন জনপ্রতিনিধি থেকে আলাদা করে দিয়েছে। নানামুখী অসংখ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলে শিক্ষাকে তিনি জেলার মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের প্রধান নিয়ামক হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছেন। ক্ষুদ্র পরিসরে তাঁকে পুরোপুরি তুলে ধরা সম্ভব নয় ” শিক্ষাবন্ধু মির্জা আজম ” বইটি সেই ক্ষুদ্র প্রচেষ্টার অংশ মাত্র।

সারাদেশে যখন বঙ্গবন্ধু কন্যার নেতৃত্বে উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় এগিয়ে চলছে সমান্তরালে,নদী ভাঙ্গন ও দারিদ্রতাকে পিছনে ফেলে মির্জা আজম এমপি তাঁর প্রিয় জন্মস্থান জামালপুরকে সমৃদ্ধ জামালপুরে রূপান্তর করেছেন। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে একদিকে সংগঠন অপর দিকে উন্নয়ন কর্মযজ্ঞ চালাচ্ছেন সমানতালে।

প্রতিষ্ঠানের নামকরণ:

তাঁর ৩২ বছরের সাংসদ জীবনে নিজ জেলায় শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দিতে আলোকবর্তিকা হাতে অসংখ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে এবং সেই প্রতিষ্ঠান গুলি জাতির পিতা ও তাঁর পরিবার, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও দেশবরেণ্য স্থানীয় ব্যাক্তিবর্গের নামানুসারে নামকরণের মাধ্যমে এক অনন্য দৃষ্টান্ত ও ভালোবাসার বিরল নজির স্থাপন করেছেন।

শিক্ষা ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অর্জন নিয়ে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালন করছে বাংলাদেশ। মির্জা আজম এমপি বঙ্গবন্ধু কন্যার নেতৃত্বে শিক্ষা বিপ্লবের মাধ্যমে শিক্ষা উৎসব পালন করছেন জামালপুরে।

মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে থাকা মির্জা আজম এমপির প্রতিষ্ঠিত অর্ধশতাধিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত বিবরণ, অবকাঠামো উন্নয়ন, শিক্ষা ক্ষেত্রে তাঁর ভূমিকা ও শিক্ষা ভাবনা তুলে ধরার ক্ষুদ্র প্রয়াসে জনাব জাকিরুল ইসলামের শিক্ষাবন্ধু মির্জা আজম ” এই বই খানা সকলের সংগ্রহে রাখা উচিৎ।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

পত্নীতলায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে ভুয়া ডাক্তারের জেল ও জরিমানা মোকছেদুল ইসলাম জেলা প্রতিনিধি (নওগাঁ) নওগাঁ পত্নীতলায় উপজেলায় জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এন এস আই) এর তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে ভুয়া ডাক্তার সন্জিত কুমারকে জেল ও অপর ভুয়া ডাক্তার রতন কুমারকে ৫০ হাজার ও ক্লিনিকের পরিচালক প্রদিপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা টাকা জরিমানা আদায় করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) সকালে উপজেলার চকনিরখীন ঠুকনি পাড়া মোড় এলাকায় অভিযান চালিয়ে ভুয়া ডাক্তার রতন কুমার মন্ডলকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায়, নজিপুর পুইঁয়া এলাকায় ডক্টরস্ ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনষ্টিক সেন্টারে ডাক্তারি সনদপত্রের প্রমাণাদি দেখাতে না পারায় সন্জিত কুমারকে ২ মাসের জেল এবং ক্লিনিকের পরিচালক প্রদীপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করে ভ্রাম্যমাণ আদালত। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর। এ সময় সাথে ছিলেন এন এস আই নওগাঁর উপপরিচালক মোস্তাক আহমেদ ও সহকারী পরিচালক আনোয়ার হোসেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক শামীম হোসেন সহ পুলিশ সদস্যরা প্রমূখ। ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর বলেন, রোগীদের জীবন নিয়ে কাউকে খেলা করতে দেওয়া হবেনা। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

‎নাটোরে সাংবাদিককে প্রাণ নাশের হুমকি দিলো কলেজের মাস্টার হারুন ‎ ‎মো: রেজাউল করিম ‎নাটোর জেলা প্রতিনিধি ‎ ‎গভীর নলকূপের হিসাব লইয়া নিজেদের মধ্যে ভাগ বাটোয়ারা লইয়া দাঙ্গা হাঙ্গামা সৃষ্টি করে হারুন অর রশিদ ও তার গ্রুপ। আমি মো: রেজাউল করিম, আমি জাতীয় দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার ও দৈনিক অগ্রযাত্রা পত্রিকার নাটোর জেলা প্রতিনিধি।এছাড়াও নাটোর কেন্দ্রীয় প্রেসক্লাবের সদস্য। তখন আমি সাংবাদিক হিসাবে সেখানে খবর তৈরীর জন্য গেলে গত ০৬/০১/২৫ইং তারিখ সন্ধ্যা অনুমান ৭.৩০ ঘটিকার সময় চন্দনপুর ঈদগাঁ এলাকায় ঘটনাস্থলে উপস্থিত হওয়া মাত্রই এই  হারুন ও তার আসামী সহ তাহার পালিত অন্য আসামীগন সংবাদকর্মী হিসেবে আমাকে দেখিয়া প্রচন্ড ক্ষিপ্ত হয় এবং আসামীগণের হাতে থাকা বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র-সন্ত্র যেমন- বাঁশের লাঠি, কাঠের বাটাম, লোহার রড, ধারালো হাসুয়া লইয়া আমাকে মারপিট, খুন জখমের জন্য আক্রমণ করে। আমার সহিত ধস্তাধস্তির একপর্যায়ে আমার ক্যামেরা পারসন মোহন আমাকে উদ্ধারে আগাইয়া আসিলে তামিম,হাসান ও হিমেল মোহনের হাতে থাকা ক্যামেরা কেড়ে নিয়ে ভাংচুর করে এবং মোহনের মোবাইল ফোন ও তাহার পকেটে থাকা নগদ ৬,৫০০/= টাকা কেড়ে নেয়। এই সময় আসামীগন আমার উপর মারপিট করিয়া আমার পকেটে থাকা আশা সমিতির কিস্তির ৯,৭৫০/= টাকা আসামীগন বাহির করিয়া নেয়। ইহাতে আমার চোখের উপর ফোলা কালশিরা, কপালে কাটা রক্তাক্ত জখম হয়। আমি ও আমার ক্যামেরা পারসন আত্মরক্ষার্থে ডাক চিৎকার দিলে আশপাশের লোকজন ও সাক্ষীগণ আগাইয়া আসিলে আমি প্রাণে রক্ষা পাই। আসামী আমাকে মারপিট, খুন জখম করিতে না পারিয়া প্রকাশ্যে হুমকি দেয় যে, “ভবিষ্যতে যদি আর কখনও তোকে আমার এলাকায় দেখি, যেখানে পাইবো সেখানেই মারপিট, খুন জখম করিবো” মর্মে হুমকি দেয়। বিষয়টি স্থানীয় ও জাতীয় পত্রপত্রিকা, টিভি চ্যানেল, ফেসবুকে প্রচারিত হইলে আমার ১ কোটি টাকার মান-ইজ্জত হানি হইয়াছে। আমি একজন সাংবাদিক হিসাবে আমার পেশাগত মানহানিও হয়েছে। বিভিন্ন ব্যক্তিবর্গের নিকট আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা চাঁদাবাজির মামলা করে হয়রানি করবে বলে সুনাম ক্ষুন্ন করছে। ঘটনার সাক্ষী আছে, আমি বিচার চাই। ‎ ‎ উপস্থিত গ্রামবাসির নিকট, সাক্ষীদের নিকট ও আমার পেশাগত কলিগ ও সাংবাদিকদের নিকট মানহানি হয়েছে। প্রায় ১০০ জন লোক ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিল। ‎ ‎৫০০/৫০৬(11)/৪৯৯/৫০৪/৫০৩/৫০৬ ধারা মোতাবেক আসামীগনের বিরুদ্ধে আদেশ দ্বারা পুলিশ দ্বারা ধৃত করতঃ জেল হাজতে আবদ্ধ রাখিয়া সাক্ষী প্রমানের মাধ্যমে সুবিচার দাবি করেন সাংবাদিক  মো: রেজাউল করিম। ‎ ‎এই মামলার তদন্ত পিবিআই কর্মকর্তার নিকট প্রদান করা হয়

পত্নীতলায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে ভুয়া ডাক্তারের জেল ও জরিমানা মোকছেদুল ইসলাম জেলা প্রতিনিধি (নওগাঁ) নওগাঁ পত্নীতলায় উপজেলায় জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এন এস আই) এর তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে ভুয়া ডাক্তার সন্জিত কুমারকে জেল ও অপর ভুয়া ডাক্তার রতন কুমারকে ৫০ হাজার ও ক্লিনিকের পরিচালক প্রদিপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা টাকা জরিমানা আদায় করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) সকালে উপজেলার চকনিরখীন ঠুকনি পাড়া মোড় এলাকায় অভিযান চালিয়ে ভুয়া ডাক্তার রতন কুমার মন্ডলকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায়, নজিপুর পুইঁয়া এলাকায় ডক্টরস্ ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনষ্টিক সেন্টারে ডাক্তারি সনদপত্রের প্রমাণাদি দেখাতে না পারায় সন্জিত কুমারকে ২ মাসের জেল এবং ক্লিনিকের পরিচালক প্রদীপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করে ভ্রাম্যমাণ আদালত। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর। এ সময় সাথে ছিলেন এন এস আই নওগাঁর উপপরিচালক মোস্তাক আহমেদ ও সহকারী পরিচালক আনোয়ার হোসেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক শামীম হোসেন সহ পুলিশ সদস্যরা প্রমূখ। ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর বলেন, রোগীদের জীবন নিয়ে কাউকে খেলা করতে দেওয়া হবেনা। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।