1. abkiller40@gmail.com : admin : Abir Ahmed
  2. ferozahmeed10@gmail.com : moderator1818 :
লক্ষ্মীপুরে নিন্মমানের বীজে সর্বশান্ত কৃষক, প্রতিবাদে মানববন্ধন - Barta24TV.com
দুপুর ২:১১, সোমবার, ৬ই মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

লক্ষ্মীপুরে নিন্মমানের বীজে সর্বশান্ত কৃষক, প্রতিবাদে মানববন্ধন

Reporter Name
  • Update Time : শনিবার, জুলাই ২, ২০২২
  • 309 Time View

ফয়সাল হোসেন, লক্ষ্মীপুর জেলা প্রতিনিধিঃ

লক্ষ্মীপুরে উচ্চমূল্যে নিন্ম মানের বীজ কিনে সবজি বপন করে সর্বশান্ত হয়েছে চাষীরা। এর প্রতিবাদে বীজ ব্যাবসায়ীর বিরুদ্ধে মানববন্ধ করেছে তারা।
শনিবার (০২ জুলাই) দুপুুরে লক্ষ্মীপুর প্রেস ক্লাবের সামনে ঘন্টাব্যাপি এই মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়। এতে সদর উপজেলার কালির চর এলাকার শতাধিক চাষী অংশগ্রহন করে। এসময় অসাধু বীজ ব্যাবসায়ীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণসহ ক্ষতিপূরণের দাবি জানান।

মানববন্ধনে চাষিরা অভিযোগ করে বলেন, বাজারের দোকানীরা নিম্মমানের বীজ দামি প্যাকেটজাত করে উচ্চমূল্যে বিক্রি করে তাদের সঙ্গে প্রতারণা করেছেন। শহরের ভক্তের গলির মাসুদ বীজ ভান্ডার থেকে এসব বীজ কিনে প্রতারিত হয়েছেন চাষীরা। এসব বীজের প্যাকেটের গায়ে আদনান সীড নামের সীল রয়েছে। এতে করে ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মাঠের পর মাঠ ফসল নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। অথচ এসব প্যাকেটের গায়ে ভাইরাস মুক্ত লিখে চাষীদের প্রলুব্ধ করা হয়। আশেপাশের বরবটি-করলা ও শষা ক্ষেতসহ অন্যান্য ফসলের মাঠেও এর প্রভাব পড়ছে। তারা ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন। এসব চাষিরা প্রতারক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণসহ সরকারী সহায়তা দাবি করেন।

মানবন্ধনে প্রতারিত চাষীদের মধ্যে বাবুল, ইউসুফ, সাইফুল, জিসান, শিপন, মাহবুব, আবুল বাশারসহ অর্ধশতাধিক চাষী অংশগ্রহণ করেন। এ বিষয়ে মাসুদ বীজ ভান্ডারের মালিক মাসুদ দাবি করেন আবহাওয়া জনিত কারণে এমনটি হয়েছে। বীজে কোন প্রতারণা করা হয়নি। তার বীজ প্রক্রিয়াজাত করনের লাইসেন্স রয়েছে বলে দাবি করেন তিনি।

এদিকে উপ-সহকারি কৃষি কর্মকর্তা কামরুন নাহার জানান, কৃষকরা বিষয়টি আমাকে জানিয়েছে। মাঠ পরিদর্শন করে উর্দ্ধতন কর্মকর্তাদের প্রতারাণার বিষয়টি জানানো হবে।

এদিকে জেলা কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের উপ-পরিচালক ড. জাকির হোসেন বলেন, ঢেঁড়স, পেঁপেসহ এ জাতীয় সবজি চাষ করার সময় ভাল জাত এবং ভাল উৎস দেখে ক্রয় করতে হবে। ঢেঁড়সের মাধ্যমে এ ভাইরাসটি ছড়ায়। তাছাড়া ছোট ছোট পোকার মাধ্যমে এক গাছ থেকে অন্য গাছে দ্রæত বিস্তার ঘটায়। এটি যদি ক্ষেতে ছড়িয়ে পড়ে তা হলে পুরো ক্ষেতের ফসল নষ্ট করে ফেলে। বাজারে কিছু অসাধু ব্যবসায়ীর কারণে কৃষকরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এসব অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দেন এ কর্মকর্তা।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

পত্নীতলায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে ভুয়া ডাক্তারের জেল ও জরিমানা মোকছেদুল ইসলাম জেলা প্রতিনিধি (নওগাঁ) নওগাঁ পত্নীতলায় উপজেলায় জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এন এস আই) এর তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে ভুয়া ডাক্তার সন্জিত কুমারকে জেল ও অপর ভুয়া ডাক্তার রতন কুমারকে ৫০ হাজার ও ক্লিনিকের পরিচালক প্রদিপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা টাকা জরিমানা আদায় করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) সকালে উপজেলার চকনিরখীন ঠুকনি পাড়া মোড় এলাকায় অভিযান চালিয়ে ভুয়া ডাক্তার রতন কুমার মন্ডলকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায়, নজিপুর পুইঁয়া এলাকায় ডক্টরস্ ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনষ্টিক সেন্টারে ডাক্তারি সনদপত্রের প্রমাণাদি দেখাতে না পারায় সন্জিত কুমারকে ২ মাসের জেল এবং ক্লিনিকের পরিচালক প্রদীপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করে ভ্রাম্যমাণ আদালত। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর। এ সময় সাথে ছিলেন এন এস আই নওগাঁর উপপরিচালক মোস্তাক আহমেদ ও সহকারী পরিচালক আনোয়ার হোসেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক শামীম হোসেন সহ পুলিশ সদস্যরা প্রমূখ। ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর বলেন, রোগীদের জীবন নিয়ে কাউকে খেলা করতে দেওয়া হবেনা। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

‎নাটোরে সাংবাদিককে প্রাণ নাশের হুমকি দিলো কলেজের মাস্টার হারুন ‎ ‎মো: রেজাউল করিম ‎নাটোর জেলা প্রতিনিধি ‎ ‎গভীর নলকূপের হিসাব লইয়া নিজেদের মধ্যে ভাগ বাটোয়ারা লইয়া দাঙ্গা হাঙ্গামা সৃষ্টি করে হারুন অর রশিদ ও তার গ্রুপ। আমি মো: রেজাউল করিম, আমি জাতীয় দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার ও দৈনিক অগ্রযাত্রা পত্রিকার নাটোর জেলা প্রতিনিধি।এছাড়াও নাটোর কেন্দ্রীয় প্রেসক্লাবের সদস্য। তখন আমি সাংবাদিক হিসাবে সেখানে খবর তৈরীর জন্য গেলে গত ০৬/০১/২৫ইং তারিখ সন্ধ্যা অনুমান ৭.৩০ ঘটিকার সময় চন্দনপুর ঈদগাঁ এলাকায় ঘটনাস্থলে উপস্থিত হওয়া মাত্রই এই  হারুন ও তার আসামী সহ তাহার পালিত অন্য আসামীগন সংবাদকর্মী হিসেবে আমাকে দেখিয়া প্রচন্ড ক্ষিপ্ত হয় এবং আসামীগণের হাতে থাকা বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র-সন্ত্র যেমন- বাঁশের লাঠি, কাঠের বাটাম, লোহার রড, ধারালো হাসুয়া লইয়া আমাকে মারপিট, খুন জখমের জন্য আক্রমণ করে। আমার সহিত ধস্তাধস্তির একপর্যায়ে আমার ক্যামেরা পারসন মোহন আমাকে উদ্ধারে আগাইয়া আসিলে তামিম,হাসান ও হিমেল মোহনের হাতে থাকা ক্যামেরা কেড়ে নিয়ে ভাংচুর করে এবং মোহনের মোবাইল ফোন ও তাহার পকেটে থাকা নগদ ৬,৫০০/= টাকা কেড়ে নেয়। এই সময় আসামীগন আমার উপর মারপিট করিয়া আমার পকেটে থাকা আশা সমিতির কিস্তির ৯,৭৫০/= টাকা আসামীগন বাহির করিয়া নেয়। ইহাতে আমার চোখের উপর ফোলা কালশিরা, কপালে কাটা রক্তাক্ত জখম হয়। আমি ও আমার ক্যামেরা পারসন আত্মরক্ষার্থে ডাক চিৎকার দিলে আশপাশের লোকজন ও সাক্ষীগণ আগাইয়া আসিলে আমি প্রাণে রক্ষা পাই। আসামী আমাকে মারপিট, খুন জখম করিতে না পারিয়া প্রকাশ্যে হুমকি দেয় যে, “ভবিষ্যতে যদি আর কখনও তোকে আমার এলাকায় দেখি, যেখানে পাইবো সেখানেই মারপিট, খুন জখম করিবো” মর্মে হুমকি দেয়। বিষয়টি স্থানীয় ও জাতীয় পত্রপত্রিকা, টিভি চ্যানেল, ফেসবুকে প্রচারিত হইলে আমার ১ কোটি টাকার মান-ইজ্জত হানি হইয়াছে। আমি একজন সাংবাদিক হিসাবে আমার পেশাগত মানহানিও হয়েছে। বিভিন্ন ব্যক্তিবর্গের নিকট আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা চাঁদাবাজির মামলা করে হয়রানি করবে বলে সুনাম ক্ষুন্ন করছে। ঘটনার সাক্ষী আছে, আমি বিচার চাই। ‎ ‎ উপস্থিত গ্রামবাসির নিকট, সাক্ষীদের নিকট ও আমার পেশাগত কলিগ ও সাংবাদিকদের নিকট মানহানি হয়েছে। প্রায় ১০০ জন লোক ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিল। ‎ ‎৫০০/৫০৬(11)/৪৯৯/৫০৪/৫০৩/৫০৬ ধারা মোতাবেক আসামীগনের বিরুদ্ধে আদেশ দ্বারা পুলিশ দ্বারা ধৃত করতঃ জেল হাজতে আবদ্ধ রাখিয়া সাক্ষী প্রমানের মাধ্যমে সুবিচার দাবি করেন সাংবাদিক  মো: রেজাউল করিম। ‎ ‎এই মামলার তদন্ত পিবিআই কর্মকর্তার নিকট প্রদান করা হয়

পত্নীতলায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে ভুয়া ডাক্তারের জেল ও জরিমানা মোকছেদুল ইসলাম জেলা প্রতিনিধি (নওগাঁ) নওগাঁ পত্নীতলায় উপজেলায় জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এন এস আই) এর তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে ভুয়া ডাক্তার সন্জিত কুমারকে জেল ও অপর ভুয়া ডাক্তার রতন কুমারকে ৫০ হাজার ও ক্লিনিকের পরিচালক প্রদিপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা টাকা জরিমানা আদায় করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) সকালে উপজেলার চকনিরখীন ঠুকনি পাড়া মোড় এলাকায় অভিযান চালিয়ে ভুয়া ডাক্তার রতন কুমার মন্ডলকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায়, নজিপুর পুইঁয়া এলাকায় ডক্টরস্ ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনষ্টিক সেন্টারে ডাক্তারি সনদপত্রের প্রমাণাদি দেখাতে না পারায় সন্জিত কুমারকে ২ মাসের জেল এবং ক্লিনিকের পরিচালক প্রদীপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করে ভ্রাম্যমাণ আদালত। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর। এ সময় সাথে ছিলেন এন এস আই নওগাঁর উপপরিচালক মোস্তাক আহমেদ ও সহকারী পরিচালক আনোয়ার হোসেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক শামীম হোসেন সহ পুলিশ সদস্যরা প্রমূখ। ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর বলেন, রোগীদের জীবন নিয়ে কাউকে খেলা করতে দেওয়া হবেনা। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।