1. abkiller40@gmail.com : admin : Abir Ahmed
  2. ferozahmeed10@gmail.com : moderator1818 :
যে হাতে কপালে টিপ, সে হাতেই সন্তান হত‍্যা অতঃপর লাশ গুমের চেষ্টা - Barta24TV.com
রাত ৩:৩১, শনিবার, ৪ঠা মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

যে হাতে কপালে টিপ, সে হাতেই সন্তান হত‍্যা অতঃপর লাশ গুমের চেষ্টা

Reporter Name
  • Update Time : মঙ্গলবার, সেপ্টেম্বর ১৩, ২০২২
  • 330 Time View

 মোঃ নুরনবী সরকার কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি কুড়িগ্রামের উলিপুরে মা কতৃক শিশু সন্তান হত্যা, লাশ গুমের চেষ্টা, অর্ধগলিত মৃতদেহ উদ্ধারের ২৪ ঘন্টার মধ্যে শিশু হত্যার রহস্য উদঘাটন করেছে কুড়িগ্রাম জেলা পুলিশ। এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, উপজেলার দলদলিয়া ইউনিয়নের পাতিলাপুর মিয়াপাড়া গ্রামের নুর আলম মিয়ার ছেলে ফরহাদ মিয়া (১০) গত বৃহস্পতিবার (৮ সেপ্টেম্বর) রাতে নিখোঁজ হয়। এরপর পরিবারের লোকজন খোঁজাখুজির পর তাকে না পেয়ে শুক্রবার এলাকায় মাইকিং করে। ঘটনার ৩৬ ঘন্টা পর শনিবার (১০ সেপ্টেম্বর) সকালে একই গ্রামের জনৈক মোঃ আকবর আলীর ধান ক্ষেত এর পশ্চিম পাশে রাস্তা সংলগ্ন ধানের ক্ষেতের ভিতরে নিখোঁজ মোঃ ফরহাদ হোসেন (১০) এর মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা পুলিশ কে খবর দেয়। খবর পেয়ে উলিপুর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মৃতদেহের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করেন এবং মৃত ফরহাদ হোসেন এর শরীরে আঘাতের চিহ্ন থাকায় মৃতদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য সিভিল সার্জন কুড়িগ্রাম বরাবর প্রেরণ করেন। এই সংক্রান্তে উলিপুর থানায় একটি হত্যা মামলা রুজু হয়। ঘটনাস্থল পরিদর্শন থেকে শুরু হয় পুলিশের তদন্ত। উলিপুর থানা পুলিশের পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) জনাব রুহুল আমিন এর চৌকস তদন্তে বেরিয়ে আসে হত্যার মূল রহস্য। পুলিশের তথ্য মতে জানা যায়, নিহত ফরহাদ (১০) গত ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২২ তারিখ রাতে বাড়িতে ফিরতে দেরি করায় ভিকটিমের মা ভিকটিমকে অতিরিক্ত শাসন করতে গিয়ে আঘাত করে, ফলে ভিকটিম আঘাত প্রাপ্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করে। ঘাতক মা ফেরদৌসী বেগম বিষয়টি ধামাচাপা দিতে লাশ গুম করার জন্য এবং হত্যার ঘটনাকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার জন্য লাশকে একই গ্রামের আক্কাস আলীর ধান ক্ষেতে ফেলে রেখে আসে। কিন্তু উলিপুর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপারসহ জেলা পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নিবিড় তদারকিতে তদন্তকারী কর্মকর্তার চৌকস তদন্তে ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই উদঘাটন হয় নির্মম সত্য। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা উলিপুর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মোঃ রুহুল আমিন জানান, ছেলেকে হত্যায় ঘাতক মাকে আটক করা হয়েছে। সে নিজের দোষ স্বীকার করে বিজ্ঞ আদালতে ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ১৬৪ ধারা মোতাবেক জবানবন্দী প্রদান করেছেন। সোমবার বিকেলে উলিপুর থানার অফিসার ইনচার্জ(ওসি) ইমতিয়াজ কবির জানান, আসামীকে কুড়িগ্রাম জেল হাজতে প্রেরণ করা

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

পত্নীতলায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে ভুয়া ডাক্তারের জেল ও জরিমানা মোকছেদুল ইসলাম জেলা প্রতিনিধি (নওগাঁ) নওগাঁ পত্নীতলায় উপজেলায় জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এন এস আই) এর তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে ভুয়া ডাক্তার সন্জিত কুমারকে জেল ও অপর ভুয়া ডাক্তার রতন কুমারকে ৫০ হাজার ও ক্লিনিকের পরিচালক প্রদিপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা টাকা জরিমানা আদায় করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) সকালে উপজেলার চকনিরখীন ঠুকনি পাড়া মোড় এলাকায় অভিযান চালিয়ে ভুয়া ডাক্তার রতন কুমার মন্ডলকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায়, নজিপুর পুইঁয়া এলাকায় ডক্টরস্ ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনষ্টিক সেন্টারে ডাক্তারি সনদপত্রের প্রমাণাদি দেখাতে না পারায় সন্জিত কুমারকে ২ মাসের জেল এবং ক্লিনিকের পরিচালক প্রদীপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করে ভ্রাম্যমাণ আদালত। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর। এ সময় সাথে ছিলেন এন এস আই নওগাঁর উপপরিচালক মোস্তাক আহমেদ ও সহকারী পরিচালক আনোয়ার হোসেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক শামীম হোসেন সহ পুলিশ সদস্যরা প্রমূখ। ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর বলেন, রোগীদের জীবন নিয়ে কাউকে খেলা করতে দেওয়া হবেনা। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

‎নাটোরে সাংবাদিককে প্রাণ নাশের হুমকি দিলো কলেজের মাস্টার হারুন ‎ ‎মো: রেজাউল করিম ‎নাটোর জেলা প্রতিনিধি ‎ ‎গভীর নলকূপের হিসাব লইয়া নিজেদের মধ্যে ভাগ বাটোয়ারা লইয়া দাঙ্গা হাঙ্গামা সৃষ্টি করে হারুন অর রশিদ ও তার গ্রুপ। আমি মো: রেজাউল করিম, আমি জাতীয় দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার ও দৈনিক অগ্রযাত্রা পত্রিকার নাটোর জেলা প্রতিনিধি।এছাড়াও নাটোর কেন্দ্রীয় প্রেসক্লাবের সদস্য। তখন আমি সাংবাদিক হিসাবে সেখানে খবর তৈরীর জন্য গেলে গত ০৬/০১/২৫ইং তারিখ সন্ধ্যা অনুমান ৭.৩০ ঘটিকার সময় চন্দনপুর ঈদগাঁ এলাকায় ঘটনাস্থলে উপস্থিত হওয়া মাত্রই এই  হারুন ও তার আসামী সহ তাহার পালিত অন্য আসামীগন সংবাদকর্মী হিসেবে আমাকে দেখিয়া প্রচন্ড ক্ষিপ্ত হয় এবং আসামীগণের হাতে থাকা বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র-সন্ত্র যেমন- বাঁশের লাঠি, কাঠের বাটাম, লোহার রড, ধারালো হাসুয়া লইয়া আমাকে মারপিট, খুন জখমের জন্য আক্রমণ করে। আমার সহিত ধস্তাধস্তির একপর্যায়ে আমার ক্যামেরা পারসন মোহন আমাকে উদ্ধারে আগাইয়া আসিলে তামিম,হাসান ও হিমেল মোহনের হাতে থাকা ক্যামেরা কেড়ে নিয়ে ভাংচুর করে এবং মোহনের মোবাইল ফোন ও তাহার পকেটে থাকা নগদ ৬,৫০০/= টাকা কেড়ে নেয়। এই সময় আসামীগন আমার উপর মারপিট করিয়া আমার পকেটে থাকা আশা সমিতির কিস্তির ৯,৭৫০/= টাকা আসামীগন বাহির করিয়া নেয়। ইহাতে আমার চোখের উপর ফোলা কালশিরা, কপালে কাটা রক্তাক্ত জখম হয়। আমি ও আমার ক্যামেরা পারসন আত্মরক্ষার্থে ডাক চিৎকার দিলে আশপাশের লোকজন ও সাক্ষীগণ আগাইয়া আসিলে আমি প্রাণে রক্ষা পাই। আসামী আমাকে মারপিট, খুন জখম করিতে না পারিয়া প্রকাশ্যে হুমকি দেয় যে, “ভবিষ্যতে যদি আর কখনও তোকে আমার এলাকায় দেখি, যেখানে পাইবো সেখানেই মারপিট, খুন জখম করিবো” মর্মে হুমকি দেয়। বিষয়টি স্থানীয় ও জাতীয় পত্রপত্রিকা, টিভি চ্যানেল, ফেসবুকে প্রচারিত হইলে আমার ১ কোটি টাকার মান-ইজ্জত হানি হইয়াছে। আমি একজন সাংবাদিক হিসাবে আমার পেশাগত মানহানিও হয়েছে। বিভিন্ন ব্যক্তিবর্গের নিকট আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা চাঁদাবাজির মামলা করে হয়রানি করবে বলে সুনাম ক্ষুন্ন করছে। ঘটনার সাক্ষী আছে, আমি বিচার চাই। ‎ ‎ উপস্থিত গ্রামবাসির নিকট, সাক্ষীদের নিকট ও আমার পেশাগত কলিগ ও সাংবাদিকদের নিকট মানহানি হয়েছে। প্রায় ১০০ জন লোক ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিল। ‎ ‎৫০০/৫০৬(11)/৪৯৯/৫০৪/৫০৩/৫০৬ ধারা মোতাবেক আসামীগনের বিরুদ্ধে আদেশ দ্বারা পুলিশ দ্বারা ধৃত করতঃ জেল হাজতে আবদ্ধ রাখিয়া সাক্ষী প্রমানের মাধ্যমে সুবিচার দাবি করেন সাংবাদিক  মো: রেজাউল করিম। ‎ ‎এই মামলার তদন্ত পিবিআই কর্মকর্তার নিকট প্রদান করা হয়