1. abkiller40@gmail.com : admin : Abir Ahmed
  2. ferozahmeed10@gmail.com : moderator1818 :
মিথ্যা ও নোংরা রাজনীতি প্রত্যাক্ষান করেছে বাঙালি জাতি - Barta24TV.com
রাত ২:৪৩, শনিবার, ৪ঠা মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মিথ্যা ও নোংরা রাজনীতি প্রত্যাক্ষান করেছে বাঙালি জাতি

Reporter Name
  • Update Time : সোমবার, ডিসেম্বর ৫, ২০২২
  • 306 Time View

মিথ্যা ও নোংরা রাজনীতি প্রত্যাক্ষান করেছে বাঙালি জাতি

ইকবাল আহমেদ লিটনঃ

আমরা যারা রাজনীতিক বা শ্রেনী সচেতন মানুষ বলে নিজেদের দাবী করি তারা আসলে সব চাইতে অচেতন। আমরা ভাবি বাংলাদেশের জনগন অসচেতন, বোকা, অবুঝ ইত্যাদি তাদেরকে যা বোঝানো হয় তাই বুঝে। সত্যিকার অর্থে তা সঠিক নয়। বাংলাদেশের সকল শ্রেনীর জনগনই চুড়ান্ত দৃষ্টিতে সচেতন।

আজকের জনগন সবই বুঝে কিন্তু চুপচাপ আছে কারন জনগন বুঝেগেছে আজাইড়া সময় নষ্ট করে কোনো লাভ নাই। বলতে পারেন কেন ,তারা বিএনপির ওপর বিশ্বাস করবে? বিএনপি কি তাদের বিশ্বাসের মর্যদা রক্ষা করতে পেরেছিলো না ?

তারা যুগযুগ ধরে দেখে আসছে। তারা সামান্ত যুগ দেখেছে, বৃটিশ শাষন আমল দেখেছে, পাকিস্তানিদের বর্বরোচিত হামলা দেখেছে, স্বাধীন বাংলাদেশের সৈরাচার দেখেছে, দেখেছে মেজর খুনি জিয়াকে, দেখেছে খালেদা জিয়ার গণতন্ত্র, দেখেছে তারেক জিয়ার হাওয়া ভবন। দেখেছে জালাও পুরাও পেট্রোল বোমা সহ ৬৪ জিলায় ৫৬০ টি বোমা মেরে দেশকে অস্থিতিশীল তৈরি করা। দেখেছে তারেক জিয়ার ২১ আগষ্টের বর্বরোচিত হত্যাকান্ড -দেখার মধ্য দিয়েই তারা উপলব্ধি করেছে আসলে সুশাষন, গনতন্ত্র, প্রজাতন্ত্র সহ নানা তন্ত্র। একা খালেদা জিয়া যে সর্বনাশ করেছে তাতে করে বেগম জিয়াকে আর কোনো দিন মানুষ বিশ্বাস করতে পারবেনা। একেক বার আন্দোলন করেছে মানুষ নামের কু মানুষদের ডাকে রাজপথে নেমেছে জীবন দিয়েছে নিরিহ কছিমুদ্দির ছেলে।

বিএনপি ঠিকই তাদের উদ্দেশ্য হাসিল করেছে কিন্তু কছিমুদ্দির ছেলেরা কছিমুদ্দির ছেলেই আছে। শোষনের রুপ পাল্টাই কিন্তু চরিত্র পাল্টাই নাই বিএনপির।
বিএনপির রাজনীতিবিদরা বলেন জনগনের আস্থা অর্জন করতে হবে, আমি বলবো জনগন কেন আপনাদে ওপর আস্থা রাখবে??আপনি কি ত্যাগ করেছেন? আপনি কোন ত্যাগ -তো করেননি বরং সেই আমল থেকে জনগনের মাথার ওপর কাঠাল ভেংগে খেয়েছেন, জনগনের ঘাড়ে বন্ধুক রেখে গুলি চালিয়েছেন। তাই জনগন আর বিশ্বাস করে না বিএনপির কোনো নেতা-নেত্রীকে।
তাই জনগন আর স্বপ্ন দেখে না জিয়া পরিবার নিয়ে। বি এন পি একটি রাষ্ট্র বিরোধী দল। তানা হলে ১০ই ডিসেম্বরে দেশকে অস্থিতিশীল তৈরি করার জন্য এক নতুন ষড়যন্ত্র করছে। কারন ডিসেম্বর মাস বিজয়ের মাস। আমাদের সবার উচিৎ বিজয়ের মাসকে সন্মান করা। আমি মনে করি অন্তত ফেব্রুয়ারি ,মার্এবং ডিসেম্বর মাস আমাদের প্রত্যেক রাজনীতি দলদের দেশ প্রেম হিসাবে সন্মান করা উচিৎ। সেখানে তারেক জিয়া এবং বি এন পি এদের কাছে দেশ প্রেম বলে কিছু নেই। দশই ডিসেম্বর থেকে শুরু হইয়াছিল ,১৯৭১ সালে মুক্তি যোদ্ধার সময় পাকিস্তানিরা পরাজিত পথে। ঠিক সেই সময় আত্তো সর্মাপন করার আগে তখন বুদ্ধি জীবিদের হত্যা করা। আজ সেই ডিসেম্বর মাসে দশ তারিখে তারেক জিয়া করছে ষড়যন্ত্র। এবং বিদেশে লবিষ্ট নিয়োগ করে ক্ষমতা দখল করতে চায়। বি এন পি বরাবরাই পাকিস্তানের দোষর। বাংলাদেশের উন্নয়ন হোক বাংলাদেশ এগিয়ে যাক এটা বি এন পি কখনো মেনে নিতে পারে না।পদ্ধা সেতু নিয়েও অনেক আজেবাজে কথা বলছে এই বি এন পি।
আমার বিশ্বাস ১০ই ডিসেম্বর বাংলার জনগনই বি এন পি কে তার দাত ভাংগা জবাব দিবে। বাংলার জনগন কোনো দেশ বিরোধী কুলাংগার দেখতে চায় না। নতুন কিছু দেখতে চায় বাংলাদেশ, এবং সেই সুবাদে বাংলাদেশ পেয়েছে তার পরম বন্ধু – বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাকে যার হাতে বাংলাদেশ সবচেয়ে নিরাপদ।কারন শেখ হাসিনার প্রতি বাংলার জনগনের আস্থা আছে। করোনার মতো পরিস্থিতি সামাল দিতে পেরেছে। বর্তমানে সারা বিশ্বে চলছে অর্থ নীতি মুন্দা। আমার বিশ্বাস এবং জনগনের বিশ্বাস সবকিছু কাটিয়ে বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে।

সুতরাং – বাংলাদেশর জনগন আর কোন অভ্যুত্থান দেখতে চায় না, আর কছিমুদ্দির ছেলেরাও জীবন দিতে চায় না। জনগন এখন শুধু চায় যেভাবে চলছে দেশ তার সাথে তালমিলিয়ে চলতে দেশতো ভালোই আছে তবে সমস্যা কিসের? আমি এজন্যই বাংলাদেশের জনগনকে সচেতন বললাম যে, জনগন মিথ্যা আদর্শের বুলিতে আর কান দিবে না। জনগন আর বিশ্বাসঘাতকতাই পড়ে দুঃখ পেতে চায় না। অযথা জীবন দিতে চায় না কছিমুদ্দির ছেলেরা।আসুন আমরা সবাই মিলে বি এন পিকে না বলি। বাংলার মাটিতে পাকিস্তানের দোষদের ঠাই নেই।

বাংলাদেশের সকল শ্রেনীর জনগন আসলেই এখন সচেতন এবং চালাক।

জয় বাংলা – জয় বঙ্গবন্ধু।।

-লেখক: –সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ও আয়ারল্যান্ড আওয়ামীলীগের ,সদস্য সচিব -,ও অভিযোগ বার্তার প্রধান উপদেষ্টা সম্পাদক ,ইকবাল আহমেদ লিটন।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

পত্নীতলায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে ভুয়া ডাক্তারের জেল ও জরিমানা মোকছেদুল ইসলাম জেলা প্রতিনিধি (নওগাঁ) নওগাঁ পত্নীতলায় উপজেলায় জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এন এস আই) এর তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে ভুয়া ডাক্তার সন্জিত কুমারকে জেল ও অপর ভুয়া ডাক্তার রতন কুমারকে ৫০ হাজার ও ক্লিনিকের পরিচালক প্রদিপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা টাকা জরিমানা আদায় করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) সকালে উপজেলার চকনিরখীন ঠুকনি পাড়া মোড় এলাকায় অভিযান চালিয়ে ভুয়া ডাক্তার রতন কুমার মন্ডলকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায়, নজিপুর পুইঁয়া এলাকায় ডক্টরস্ ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনষ্টিক সেন্টারে ডাক্তারি সনদপত্রের প্রমাণাদি দেখাতে না পারায় সন্জিত কুমারকে ২ মাসের জেল এবং ক্লিনিকের পরিচালক প্রদীপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করে ভ্রাম্যমাণ আদালত। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর। এ সময় সাথে ছিলেন এন এস আই নওগাঁর উপপরিচালক মোস্তাক আহমেদ ও সহকারী পরিচালক আনোয়ার হোসেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক শামীম হোসেন সহ পুলিশ সদস্যরা প্রমূখ। ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর বলেন, রোগীদের জীবন নিয়ে কাউকে খেলা করতে দেওয়া হবেনা। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

‎নাটোরে সাংবাদিককে প্রাণ নাশের হুমকি দিলো কলেজের মাস্টার হারুন ‎ ‎মো: রেজাউল করিম ‎নাটোর জেলা প্রতিনিধি ‎ ‎গভীর নলকূপের হিসাব লইয়া নিজেদের মধ্যে ভাগ বাটোয়ারা লইয়া দাঙ্গা হাঙ্গামা সৃষ্টি করে হারুন অর রশিদ ও তার গ্রুপ। আমি মো: রেজাউল করিম, আমি জাতীয় দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার ও দৈনিক অগ্রযাত্রা পত্রিকার নাটোর জেলা প্রতিনিধি।এছাড়াও নাটোর কেন্দ্রীয় প্রেসক্লাবের সদস্য। তখন আমি সাংবাদিক হিসাবে সেখানে খবর তৈরীর জন্য গেলে গত ০৬/০১/২৫ইং তারিখ সন্ধ্যা অনুমান ৭.৩০ ঘটিকার সময় চন্দনপুর ঈদগাঁ এলাকায় ঘটনাস্থলে উপস্থিত হওয়া মাত্রই এই  হারুন ও তার আসামী সহ তাহার পালিত অন্য আসামীগন সংবাদকর্মী হিসেবে আমাকে দেখিয়া প্রচন্ড ক্ষিপ্ত হয় এবং আসামীগণের হাতে থাকা বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র-সন্ত্র যেমন- বাঁশের লাঠি, কাঠের বাটাম, লোহার রড, ধারালো হাসুয়া লইয়া আমাকে মারপিট, খুন জখমের জন্য আক্রমণ করে। আমার সহিত ধস্তাধস্তির একপর্যায়ে আমার ক্যামেরা পারসন মোহন আমাকে উদ্ধারে আগাইয়া আসিলে তামিম,হাসান ও হিমেল মোহনের হাতে থাকা ক্যামেরা কেড়ে নিয়ে ভাংচুর করে এবং মোহনের মোবাইল ফোন ও তাহার পকেটে থাকা নগদ ৬,৫০০/= টাকা কেড়ে নেয়। এই সময় আসামীগন আমার উপর মারপিট করিয়া আমার পকেটে থাকা আশা সমিতির কিস্তির ৯,৭৫০/= টাকা আসামীগন বাহির করিয়া নেয়। ইহাতে আমার চোখের উপর ফোলা কালশিরা, কপালে কাটা রক্তাক্ত জখম হয়। আমি ও আমার ক্যামেরা পারসন আত্মরক্ষার্থে ডাক চিৎকার দিলে আশপাশের লোকজন ও সাক্ষীগণ আগাইয়া আসিলে আমি প্রাণে রক্ষা পাই। আসামী আমাকে মারপিট, খুন জখম করিতে না পারিয়া প্রকাশ্যে হুমকি দেয় যে, “ভবিষ্যতে যদি আর কখনও তোকে আমার এলাকায় দেখি, যেখানে পাইবো সেখানেই মারপিট, খুন জখম করিবো” মর্মে হুমকি দেয়। বিষয়টি স্থানীয় ও জাতীয় পত্রপত্রিকা, টিভি চ্যানেল, ফেসবুকে প্রচারিত হইলে আমার ১ কোটি টাকার মান-ইজ্জত হানি হইয়াছে। আমি একজন সাংবাদিক হিসাবে আমার পেশাগত মানহানিও হয়েছে। বিভিন্ন ব্যক্তিবর্গের নিকট আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা চাঁদাবাজির মামলা করে হয়রানি করবে বলে সুনাম ক্ষুন্ন করছে। ঘটনার সাক্ষী আছে, আমি বিচার চাই। ‎ ‎ উপস্থিত গ্রামবাসির নিকট, সাক্ষীদের নিকট ও আমার পেশাগত কলিগ ও সাংবাদিকদের নিকট মানহানি হয়েছে। প্রায় ১০০ জন লোক ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিল। ‎ ‎৫০০/৫০৬(11)/৪৯৯/৫০৪/৫০৩/৫০৬ ধারা মোতাবেক আসামীগনের বিরুদ্ধে আদেশ দ্বারা পুলিশ দ্বারা ধৃত করতঃ জেল হাজতে আবদ্ধ রাখিয়া সাক্ষী প্রমানের মাধ্যমে সুবিচার দাবি করেন সাংবাদিক  মো: রেজাউল করিম। ‎ ‎এই মামলার তদন্ত পিবিআই কর্মকর্তার নিকট প্রদান করা হয়