1. abkiller40@gmail.com : admin : Abir Ahmed
  2. ferozahmeed10@gmail.com : moderator1818 :
বিরল রোগে আক্রান্ত হা: জাকারিয়াকে চিকিৎসা বাবদ ৭ লক্ষ ১১ হাজার ৯শত ৫৭ টাকা দেওয়া হয়েছে - Barta24TV.com
রাত ৩:৩৮, শনিবার, ৪ঠা মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিরল রোগে আক্রান্ত হা: জাকারিয়াকে চিকিৎসা বাবদ ৭ লক্ষ ১১ হাজার ৯শত ৫৭ টাকা দেওয়া হয়েছে

Reporter Name
  • Update Time : মঙ্গলবার, মে ১৪, ২০২৪
  • 90 Time View

সংবাদদাতাঃ ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলাধীন কসবা উপজেলাস্থ শ্যামবাড়ীর হা: ক্বারী জাকারিয়া বিরল রোগে আক্রান্ত হয়ে দীর্ঘদিন যাবত অসুস্থতায় ভুগছেন। এমতাবস্থায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার একঝাঁক হাফেজে কুরআন তাঁর সহযোগিতায় এগিয়ে আসেন। এবং পরিচিত ব্যক্তিবর্গদের থেকে উনারা তাঁর চিকিৎসা বাবদ সর্বমোট ৭ লক্ষ ১১ হাজার ৯শত ৫৭ টাকা

ব্যবস্থা করে দিয়েছেন।

 

এ টাকা ব্রাহ্মণবাড়িয়া জামিয়া ইসলামিয়া ইউনুসিয়া মাদরাসার মুহতামিম মুফতি মুবারকুল্লাহ ও শায়খ সাজিদুর রহমান সাহেব দা:বা: এর উপস্থিতিতে তাঁর পরিবার ও এলাকার জনপ্রতিনিধির উপস্থিতে তাঁর কাছে হস্তান্তর করা হয়।

এসময় মুফতি আমীর হামজা লিখিত বক্তব্য পাঠে বলেন, হাফেজ কারী জাকারিয়া মায়েস্থেনিয়া গ্রেভিস নামক একটি বিরল রোগে আক্রান্ত৷ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আলেম সমাজ এর পক্ষ থেকে মুফতী আমির হামজা একটি ফেসবুকে পোস্ট করেন তার চিকিৎসার  সহযোগিতা চেয়ে ,তারই পরিপ্রেক্ষিতে দেশ ও প্রবাস থেকে বিভিন্ন মানুষ মানবিক ডাকে সাড়া দিয়ে সহযোগিতা করেন৷ সর্বমোট অনুদান পাওয়া যায় ৭ লক্ষ ১১ হাজার ৯শত ৫৭ টাকা যার মধ্যে চিকিৎসা বাবদ, ইন্ডিয়া যাতায়াতের জন্য ২টি পাসপোর্ট বানানো সহ বিভিন্ন খাতে খরচ হয় মোট ২ লক্ষ ৬১ হাজার ৭৫টাকা।

লিখিত খরচ তার হাতে দেয়া হয়েছে। খরচ করার পর সর্বমোট অবশিষ্ট ৫ লক্ষ ৫ হাজার ৭শত ৮২ টাকা তাঁর হাতে তাঁর পরিবার, স্থানীয় মেম্বার ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার একঝাঁক উলামায়ে কেরাম এর উপস্থিতিতে সম্পূর্ণ টাকা হস্তান্তর করা হয়।

দেশ বিদেশ থেকে অনুদানকৃত অর্থ দিয়ে হাফেজ জাকারিয়াকে উন্নত চিকিৎসা দিতে স্থানীয় হাফেজ আলেমদের সমন্বয় করে চিকিৎসা টিম গঠন করা হয়, চিকিৎসা টিমের পরামর্শ অনুযায়ী তাকে ইন্ডিয়া নেওয়ার সিদ্ধান্ত করে ২টি পাসপোর্ট করে ভিসার আবেদন করা হয়,কিন্তু হাফেজ জাকারিয়ার গাফিলতির কারনে ভিসার আবেদন কেন্সেল হয়ে যায়৷ পরবর্তীতে বাংলাদেশে চিকিৎসা চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়৷

চিকিৎসা টিমে যারা ছিলেন, মাওলানা কামাল উদ্দিন দায়েমী, মাওলানা গাজী ইয়াকুব উসমানী,।হাফেজ ক্বারী আবু ইউসুফ উবাইদি, মাওলানা তোফায়েল আহমেদ নুমান, হাফেজ মাওলানা ক্বারী সফিক আজিজী, মুফতি আমির হামজা, হাফেজ মাওলানা আব্দুল্লাহ কাফী, হাফেজ মাওলানা ইফতিখার জামীল ও মাওলানা আশরাফ আল মাহমুদ ৷

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

পত্নীতলায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে ভুয়া ডাক্তারের জেল ও জরিমানা মোকছেদুল ইসলাম জেলা প্রতিনিধি (নওগাঁ) নওগাঁ পত্নীতলায় উপজেলায় জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এন এস আই) এর তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে ভুয়া ডাক্তার সন্জিত কুমারকে জেল ও অপর ভুয়া ডাক্তার রতন কুমারকে ৫০ হাজার ও ক্লিনিকের পরিচালক প্রদিপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা টাকা জরিমানা আদায় করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) সকালে উপজেলার চকনিরখীন ঠুকনি পাড়া মোড় এলাকায় অভিযান চালিয়ে ভুয়া ডাক্তার রতন কুমার মন্ডলকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায়, নজিপুর পুইঁয়া এলাকায় ডক্টরস্ ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনষ্টিক সেন্টারে ডাক্তারি সনদপত্রের প্রমাণাদি দেখাতে না পারায় সন্জিত কুমারকে ২ মাসের জেল এবং ক্লিনিকের পরিচালক প্রদীপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করে ভ্রাম্যমাণ আদালত। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর। এ সময় সাথে ছিলেন এন এস আই নওগাঁর উপপরিচালক মোস্তাক আহমেদ ও সহকারী পরিচালক আনোয়ার হোসেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক শামীম হোসেন সহ পুলিশ সদস্যরা প্রমূখ। ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর বলেন, রোগীদের জীবন নিয়ে কাউকে খেলা করতে দেওয়া হবেনা। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

‎নাটোরে সাংবাদিককে প্রাণ নাশের হুমকি দিলো কলেজের মাস্টার হারুন ‎ ‎মো: রেজাউল করিম ‎নাটোর জেলা প্রতিনিধি ‎ ‎গভীর নলকূপের হিসাব লইয়া নিজেদের মধ্যে ভাগ বাটোয়ারা লইয়া দাঙ্গা হাঙ্গামা সৃষ্টি করে হারুন অর রশিদ ও তার গ্রুপ। আমি মো: রেজাউল করিম, আমি জাতীয় দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার ও দৈনিক অগ্রযাত্রা পত্রিকার নাটোর জেলা প্রতিনিধি।এছাড়াও নাটোর কেন্দ্রীয় প্রেসক্লাবের সদস্য। তখন আমি সাংবাদিক হিসাবে সেখানে খবর তৈরীর জন্য গেলে গত ০৬/০১/২৫ইং তারিখ সন্ধ্যা অনুমান ৭.৩০ ঘটিকার সময় চন্দনপুর ঈদগাঁ এলাকায় ঘটনাস্থলে উপস্থিত হওয়া মাত্রই এই  হারুন ও তার আসামী সহ তাহার পালিত অন্য আসামীগন সংবাদকর্মী হিসেবে আমাকে দেখিয়া প্রচন্ড ক্ষিপ্ত হয় এবং আসামীগণের হাতে থাকা বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র-সন্ত্র যেমন- বাঁশের লাঠি, কাঠের বাটাম, লোহার রড, ধারালো হাসুয়া লইয়া আমাকে মারপিট, খুন জখমের জন্য আক্রমণ করে। আমার সহিত ধস্তাধস্তির একপর্যায়ে আমার ক্যামেরা পারসন মোহন আমাকে উদ্ধারে আগাইয়া আসিলে তামিম,হাসান ও হিমেল মোহনের হাতে থাকা ক্যামেরা কেড়ে নিয়ে ভাংচুর করে এবং মোহনের মোবাইল ফোন ও তাহার পকেটে থাকা নগদ ৬,৫০০/= টাকা কেড়ে নেয়। এই সময় আসামীগন আমার উপর মারপিট করিয়া আমার পকেটে থাকা আশা সমিতির কিস্তির ৯,৭৫০/= টাকা আসামীগন বাহির করিয়া নেয়। ইহাতে আমার চোখের উপর ফোলা কালশিরা, কপালে কাটা রক্তাক্ত জখম হয়। আমি ও আমার ক্যামেরা পারসন আত্মরক্ষার্থে ডাক চিৎকার দিলে আশপাশের লোকজন ও সাক্ষীগণ আগাইয়া আসিলে আমি প্রাণে রক্ষা পাই। আসামী আমাকে মারপিট, খুন জখম করিতে না পারিয়া প্রকাশ্যে হুমকি দেয় যে, “ভবিষ্যতে যদি আর কখনও তোকে আমার এলাকায় দেখি, যেখানে পাইবো সেখানেই মারপিট, খুন জখম করিবো” মর্মে হুমকি দেয়। বিষয়টি স্থানীয় ও জাতীয় পত্রপত্রিকা, টিভি চ্যানেল, ফেসবুকে প্রচারিত হইলে আমার ১ কোটি টাকার মান-ইজ্জত হানি হইয়াছে। আমি একজন সাংবাদিক হিসাবে আমার পেশাগত মানহানিও হয়েছে। বিভিন্ন ব্যক্তিবর্গের নিকট আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা চাঁদাবাজির মামলা করে হয়রানি করবে বলে সুনাম ক্ষুন্ন করছে। ঘটনার সাক্ষী আছে, আমি বিচার চাই। ‎ ‎ উপস্থিত গ্রামবাসির নিকট, সাক্ষীদের নিকট ও আমার পেশাগত কলিগ ও সাংবাদিকদের নিকট মানহানি হয়েছে। প্রায় ১০০ জন লোক ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিল। ‎ ‎৫০০/৫০৬(11)/৪৯৯/৫০৪/৫০৩/৫০৬ ধারা মোতাবেক আসামীগনের বিরুদ্ধে আদেশ দ্বারা পুলিশ দ্বারা ধৃত করতঃ জেল হাজতে আবদ্ধ রাখিয়া সাক্ষী প্রমানের মাধ্যমে সুবিচার দাবি করেন সাংবাদিক  মো: রেজাউল করিম। ‎ ‎এই মামলার তদন্ত পিবিআই কর্মকর্তার নিকট প্রদান করা হয়

পত্নীতলায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে ভুয়া ডাক্তারের জেল ও জরিমানা মোকছেদুল ইসলাম জেলা প্রতিনিধি (নওগাঁ) নওগাঁ পত্নীতলায় উপজেলায় জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এন এস আই) এর তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে ভুয়া ডাক্তার সন্জিত কুমারকে জেল ও অপর ভুয়া ডাক্তার রতন কুমারকে ৫০ হাজার ও ক্লিনিকের পরিচালক প্রদিপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা টাকা জরিমানা আদায় করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) সকালে উপজেলার চকনিরখীন ঠুকনি পাড়া মোড় এলাকায় অভিযান চালিয়ে ভুয়া ডাক্তার রতন কুমার মন্ডলকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায়, নজিপুর পুইঁয়া এলাকায় ডক্টরস্ ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনষ্টিক সেন্টারে ডাক্তারি সনদপত্রের প্রমাণাদি দেখাতে না পারায় সন্জিত কুমারকে ২ মাসের জেল এবং ক্লিনিকের পরিচালক প্রদীপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করে ভ্রাম্যমাণ আদালত। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর। এ সময় সাথে ছিলেন এন এস আই নওগাঁর উপপরিচালক মোস্তাক আহমেদ ও সহকারী পরিচালক আনোয়ার হোসেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক শামীম হোসেন সহ পুলিশ সদস্যরা প্রমূখ। ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর বলেন, রোগীদের জীবন নিয়ে কাউকে খেলা করতে দেওয়া হবেনা। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।