1. abkiller40@gmail.com : admin : Abir Ahmed
  2. ferozahmeed10@gmail.com : moderator1818 :
বিএনপি-জামায়াতের সৃষ্টির মুখ্য কারন ছিল স্বাধীনতা বিরোধিতা সহ হত্যা-সন্ত্রাস , - Barta24TV.com
রাত ১২:০৬, বুধবার, ৮ই মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিএনপি-জামায়াতের সৃষ্টির মুখ্য কারন ছিল স্বাধীনতা বিরোধিতা সহ হত্যা-সন্ত্রাস ,

Reporter Name
  • Update Time : বুধবার, আগস্ট ১০, ২০২২
  • 419 Time View

আজকাল বিএন পির আগডুম বাগডুম দেখে বাধ্য হলাম কলম হাতে নিতে এ শোকর মাসে এ নিয়ে কিছু কথা ,

-ইকবাল আহমেদ লিটন: জিয়াউর রহমানের দল কেন গঠিত হয়েছিল, কারা গঠন করেছিল, কারা মন্ত্রী হয়েছিল–সেসব কারো অজানা নয়। এর ভেতরেই আছে পাকিস্তানের ছায়া। আছে পরবর্তীকালে রাজাকারদের পুর্নবাসনের সূচনা। তারা এ দেশকে মুক্তিযুদ্ধবিরোধী প্রজন্মে ভরে ফেলার চক্রান্তে আমাদের অর্জন নিয়ে খেলেছিল। ঘোষণা, স্বাধীনতা, মুক্তিযুদ্ধ বিতর্কিত করার অপচেষ্টা সফল হয়নি বরং সময়ের হাত ধরে তারাই আজ নিশ্চিহ্ন হওয়ার পথে। জয় বাংলা!

বাংলাদেশে বিএনপি প্রতিহিংসার রাজনীতি করে। এর প্রমাণ অজস্র। এই দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান হাজার হাজার মুক্তিযোদ্ধা, সেনা অফিসার ও সৈন্যকে হত্যা করেছেন নির্বিচারে। জোট আমলে সরকারের মদদে বিএনপির সন্ত্রাসীরা ২১ হাজার আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীকে হত্যা করেছিল। এক রাতেই ধর্ষণ করা হয়েছিল হাজার হাজার সংখ্যালঘু নারীদের। প্রতিহিংসা থেকে বর্বরতার এই নগ্ন দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিল বিএনপি-জামায়াত। এখন বিএনপির মুখে অন্য কথা খুবই বেমানান। জনগণ এখন এসব বিশ্বাস করতে নারাজ। জনগণ এখন অনেক ভাল এবং সুখে আছে। *২০০১ সালের নির্বাচনে গভীর চক্রান্ত করে আওয়ামী লীগকে পরাজিত করা হয়। *প্রাক্তন মন্ত্রী ও সংসদ সদস্য শাহ এএমএস কিবরিয়া, আহসান উল্লাহ মাস্টার, নাটোরের মমতাজউদ্দিন, খুলনার এ্যাডভোকেট মঞ্জুরুল ইমামসহ ২১ হাজার নেতাকর্মীকে হত্যা।
*বাংলাভাই, হরকাত-উল-জিহাদসহ নানা জঙ্গীগোষ্ঠী সৃষ্টি। *দেশের বিভিন্ন স্থানে বিশেষ করে রাজশাহী-নওগাঁ অঞ্চলে মানুষ হত্যা। *২০০৫ সালে ৬৩ জেলায় একসঙ্গে ৫০০ জায়গায় বোমা হামলা হয়। *পিরোজপুরে দুইজন বিচারককে হত্যা। *জয়দেবপুরসহ বিভিন্ন বারে বোমা হামলা করে মানুষ হত্যা। *২০০৪ সালের ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগের র‌্যালিতে ভয়াবহ গ্রেনেড হামলা করে। ২২ নেতাকর্মী হত্যা আইভী রহমানসহ। *ব্রিটিশ হাইকমিশনার আনোয়ার চৌধুরীর ওপর গ্রেনেড হামলা। *২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি নির্বাচনের দিন ৫৮২টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পুড়িয়ে দেয়। *২০১৩, ২০১৪ এবং ২০১৫ এই তিন বছরে বিএনপি-জামায়াত সন্ত্রাসীদের হাতে প্রায় ৫০০ নিরীহ মানুষ নিহত এবং কয়েক হাজার মানুষ আহত হন। *প্রায় সাড়ে ৩ হাজার গাড়ি, ২৯টি রেলগাড়ি ও ৯টি লঞ্চ পোড়ানো হয়। *৭০টি সরকারী অফিস ও স্থাপনা ভাংচুর এবং ৬টি ভূমি অফিসে আগুন দেয়া হয়। *মসজিদে আগুন দিয়ে পোড়ানো হয় পবিত্র কোরান শরীফ। *নির্বিচারে রাস্তার গাছ কাটা হয়। *পেট্রোলবোমা হামলা করে নিরীহ গবাদিপশু পর্যন্ত মারা হয়।
*বিএনপি নেত্রী ৬৮ জনকে নিয়ে ৯২ দিন অফিসে থেকে এই হত্যাযজ্ঞ ও তা-বের হুকুম দিয়েছিলেন।

২০১৩ সালের ৫ মে বায়তুল মোকাররমকে ঘিরে হেফাজত ও জামায়াত যে তাণ্ডব, লুণ্ঠন ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটিয়েছে তার ভেতর সবচেয়ে মর্মান্তিক ছিল জাতীয় মসজিদের চারপাশের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের ৫০০ দোকান আগুন লাগিয়ে ভস্মীভূত করা। বায়তুল মোকাররমের তিন দিকে ফুটপাতের ওপর বই, কাপড়, খেলনা, জুতা, ব্যাগ-স্যুটকেস ও মনোহারি সামগ্রীর অসংখ্য দোকান আছে, সব দোকানে দু’-তিন লাখ থেকে সাত-আট লাখ টাকার পণ্য ছিল। এসব ছোট ছোট দোকানই ছিল তাদের উপার্জনের একমাত্র অবলম্বন। চোখের সামনে জীবনের সকল সম্বল নিমেষে ছাই হতে দেখলে মানুষের প্রতিক্রিয়া কতটা হৃদয়বিদারক হতে পারে সেদিন আমরা টেলিভিশনের পর্দায় অবলোকন করেছি এবং আতঙ্কগ্রস্ত হয়েছি।আসর্বস্ব হারানো এসব মানুষের আর্তনাদ, বিলাপ ও কান্না যারা টেলিভিশনে দেখেছিলেন তাদের অনেকে অশ্রু সংবরণ করতে পারেননি। একজন দোকানদার কাঁদতে কাঁদতে বলছিলেন, ওরা মুসলমান নয়, ওরা ইসলামের দুশমন, ওদের ওপর আল্লাহর গজব পড়বে। কারা এ কাজ করেছে- সাংবাদিকের প্রশ্নের উত্তরে এক যুবক ক্রুদ্ধ কণ্ঠে বলেছেন, শফীর গুণ্ডারা এ কাজ করেছে। আর প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা, ৭ জুলাই ২০১৬ বলেছিলেন; “যারা সন্ত্রাসী, জঙ্গি এদের কোন ধর্ম নাই। এদের কোন দেশ নাই, এদের কিছু নাই। জঙ্গি-সন্ত্রাসী হিসেবেই এরা মানুষের কাছে, জাতির কাছে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সব থেকে ঘৃণিত বস্তু। এদের ঠাই জাহান্নামে হবে। এরা কোনদিন বেহেস্ত পাবে না। এটা কোরআন শরীফেরই বিধান। একেবারে নিরস্ত্র মানুষ, নিরীহ মানুষকে হত্যা করার কথা ইসলাম বলে না। কাজেই আবারও দেশবাসীকে এটুকু আশ্বস্ত করতে চাই, আমরা আছি আপনাদের পাশে। আমি তো সব হারিয়েছি। আমার হারানোর কিছু নেই। কাজেই আমি এদেশের মানুষের কল্যাণের জন্য কাজ করতে এসেছি, কাজ করে যাব। মানুষকে একটা উন্নত জীবন দেব, শান্তিপূর্ণ বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা হবে।
বি এন পির শীর্ষ নেতাদের শুভবুদ্ধির উদয় হয়েছে এবং উপলব্ধি করতে পেরেছে বলে ,আজ বি এন পি নেতারা কি বলছে আপনারা দেখুন আর এক বার ভাবুন? আমার খুব হাসি পায় ,যখন দেখি বিএন পির কিছু মহামন্ডিত গনের লাফালাফি ধাপ্পাবাজি কথা শুনে সরকার পতন ঘটাবে।

এবার আসুন দেশটা আমাদের সবাইর আমরা সবাই মিলে এই বাংলাদেশকে সুন্দর একটা বাংলাদেশ গড়ে তুলি। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মাধ্যমে যেখানে আছে আমাদের শক্তি, সাহস ও ভালবাসা যার নাম বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।।

লেখক: সাবেক ছাত্রলীগ নেতা, সদস্য সচিব আয়ারল্যান্ড আওয়ামী লীগ, ইকবাল আহমেদ লিটন ও উপদেষ্টা সম্পাদক, অভিযোগ বার্তা।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

পত্নীতলায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে ভুয়া ডাক্তারের জেল ও জরিমানা মোকছেদুল ইসলাম জেলা প্রতিনিধি (নওগাঁ) নওগাঁ পত্নীতলায় উপজেলায় জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এন এস আই) এর তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে ভুয়া ডাক্তার সন্জিত কুমারকে জেল ও অপর ভুয়া ডাক্তার রতন কুমারকে ৫০ হাজার ও ক্লিনিকের পরিচালক প্রদিপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা টাকা জরিমানা আদায় করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) সকালে উপজেলার চকনিরখীন ঠুকনি পাড়া মোড় এলাকায় অভিযান চালিয়ে ভুয়া ডাক্তার রতন কুমার মন্ডলকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায়, নজিপুর পুইঁয়া এলাকায় ডক্টরস্ ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনষ্টিক সেন্টারে ডাক্তারি সনদপত্রের প্রমাণাদি দেখাতে না পারায় সন্জিত কুমারকে ২ মাসের জেল এবং ক্লিনিকের পরিচালক প্রদীপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করে ভ্রাম্যমাণ আদালত। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর। এ সময় সাথে ছিলেন এন এস আই নওগাঁর উপপরিচালক মোস্তাক আহমেদ ও সহকারী পরিচালক আনোয়ার হোসেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক শামীম হোসেন সহ পুলিশ সদস্যরা প্রমূখ। ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর বলেন, রোগীদের জীবন নিয়ে কাউকে খেলা করতে দেওয়া হবেনা। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

‎নাটোরে সাংবাদিককে প্রাণ নাশের হুমকি দিলো কলেজের মাস্টার হারুন ‎ ‎মো: রেজাউল করিম ‎নাটোর জেলা প্রতিনিধি ‎ ‎গভীর নলকূপের হিসাব লইয়া নিজেদের মধ্যে ভাগ বাটোয়ারা লইয়া দাঙ্গা হাঙ্গামা সৃষ্টি করে হারুন অর রশিদ ও তার গ্রুপ। আমি মো: রেজাউল করিম, আমি জাতীয় দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার ও দৈনিক অগ্রযাত্রা পত্রিকার নাটোর জেলা প্রতিনিধি।এছাড়াও নাটোর কেন্দ্রীয় প্রেসক্লাবের সদস্য। তখন আমি সাংবাদিক হিসাবে সেখানে খবর তৈরীর জন্য গেলে গত ০৬/০১/২৫ইং তারিখ সন্ধ্যা অনুমান ৭.৩০ ঘটিকার সময় চন্দনপুর ঈদগাঁ এলাকায় ঘটনাস্থলে উপস্থিত হওয়া মাত্রই এই  হারুন ও তার আসামী সহ তাহার পালিত অন্য আসামীগন সংবাদকর্মী হিসেবে আমাকে দেখিয়া প্রচন্ড ক্ষিপ্ত হয় এবং আসামীগণের হাতে থাকা বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র-সন্ত্র যেমন- বাঁশের লাঠি, কাঠের বাটাম, লোহার রড, ধারালো হাসুয়া লইয়া আমাকে মারপিট, খুন জখমের জন্য আক্রমণ করে। আমার সহিত ধস্তাধস্তির একপর্যায়ে আমার ক্যামেরা পারসন মোহন আমাকে উদ্ধারে আগাইয়া আসিলে তামিম,হাসান ও হিমেল মোহনের হাতে থাকা ক্যামেরা কেড়ে নিয়ে ভাংচুর করে এবং মোহনের মোবাইল ফোন ও তাহার পকেটে থাকা নগদ ৬,৫০০/= টাকা কেড়ে নেয়। এই সময় আসামীগন আমার উপর মারপিট করিয়া আমার পকেটে থাকা আশা সমিতির কিস্তির ৯,৭৫০/= টাকা আসামীগন বাহির করিয়া নেয়। ইহাতে আমার চোখের উপর ফোলা কালশিরা, কপালে কাটা রক্তাক্ত জখম হয়। আমি ও আমার ক্যামেরা পারসন আত্মরক্ষার্থে ডাক চিৎকার দিলে আশপাশের লোকজন ও সাক্ষীগণ আগাইয়া আসিলে আমি প্রাণে রক্ষা পাই। আসামী আমাকে মারপিট, খুন জখম করিতে না পারিয়া প্রকাশ্যে হুমকি দেয় যে, “ভবিষ্যতে যদি আর কখনও তোকে আমার এলাকায় দেখি, যেখানে পাইবো সেখানেই মারপিট, খুন জখম করিবো” মর্মে হুমকি দেয়। বিষয়টি স্থানীয় ও জাতীয় পত্রপত্রিকা, টিভি চ্যানেল, ফেসবুকে প্রচারিত হইলে আমার ১ কোটি টাকার মান-ইজ্জত হানি হইয়াছে। আমি একজন সাংবাদিক হিসাবে আমার পেশাগত মানহানিও হয়েছে। বিভিন্ন ব্যক্তিবর্গের নিকট আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা চাঁদাবাজির মামলা করে হয়রানি করবে বলে সুনাম ক্ষুন্ন করছে। ঘটনার সাক্ষী আছে, আমি বিচার চাই। ‎ ‎ উপস্থিত গ্রামবাসির নিকট, সাক্ষীদের নিকট ও আমার পেশাগত কলিগ ও সাংবাদিকদের নিকট মানহানি হয়েছে। প্রায় ১০০ জন লোক ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিল। ‎ ‎৫০০/৫০৬(11)/৪৯৯/৫০৪/৫০৩/৫০৬ ধারা মোতাবেক আসামীগনের বিরুদ্ধে আদেশ দ্বারা পুলিশ দ্বারা ধৃত করতঃ জেল হাজতে আবদ্ধ রাখিয়া সাক্ষী প্রমানের মাধ্যমে সুবিচার দাবি করেন সাংবাদিক  মো: রেজাউল করিম। ‎ ‎এই মামলার তদন্ত পিবিআই কর্মকর্তার নিকট প্রদান করা হয়

পত্নীতলায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে ভুয়া ডাক্তারের জেল ও জরিমানা মোকছেদুল ইসলাম জেলা প্রতিনিধি (নওগাঁ) নওগাঁ পত্নীতলায় উপজেলায় জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এন এস আই) এর তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে ভুয়া ডাক্তার সন্জিত কুমারকে জেল ও অপর ভুয়া ডাক্তার রতন কুমারকে ৫০ হাজার ও ক্লিনিকের পরিচালক প্রদিপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা টাকা জরিমানা আদায় করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) সকালে উপজেলার চকনিরখীন ঠুকনি পাড়া মোড় এলাকায় অভিযান চালিয়ে ভুয়া ডাক্তার রতন কুমার মন্ডলকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায়, নজিপুর পুইঁয়া এলাকায় ডক্টরস্ ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনষ্টিক সেন্টারে ডাক্তারি সনদপত্রের প্রমাণাদি দেখাতে না পারায় সন্জিত কুমারকে ২ মাসের জেল এবং ক্লিনিকের পরিচালক প্রদীপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করে ভ্রাম্যমাণ আদালত। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর। এ সময় সাথে ছিলেন এন এস আই নওগাঁর উপপরিচালক মোস্তাক আহমেদ ও সহকারী পরিচালক আনোয়ার হোসেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক শামীম হোসেন সহ পুলিশ সদস্যরা প্রমূখ। ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর বলেন, রোগীদের জীবন নিয়ে কাউকে খেলা করতে দেওয়া হবেনা। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।