দেশের উন্নয়ন হইতেছে কেন ? এইটাই হলো
শেখ হাসিনার অপরাধ।
একবার ভাবুন হঠাৎ এমন কি হলো দেশের পরিস্থিতি অস্থিতিশীল হয়ে গেলো,,,,,,,,,,,,,,,,,?
আপনারা প্রস্তুত থাকেন এখন থেকে প্রতি দিন কিছু না কিছু দুর্ঘটনার খবর পাইবেন কারন দেশের উপর শকুনের নজর পড়ছে ! আমরা ইতিহাস পড়ি না, ইতিহাস থেকে শিক্ষা গ্রহন করি না ।দেশের উন্নয়ন হইতেছে কেন ? এইটাই হলো কাল !
পদ্মা সেতু কেনো হলো ? খাদ্যে স্ব নিরভরতা কেন হলো ? বঙ্গবন্ধু সেটেলাইট কেনো আকাশে থাকবে ? শেখ হাছিনার দেশ উন্নয়ন হবে কেন ? কেন বাঙালিরা মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে ?
এই সব যাহারা মনে প্রানে মেনে নিতে পারছে না ।
১৯৭১ সালে এই দেশের স্বাধীনতা চায় নাই । এই দেশের জনগন কে পেয়ারে পাকিস্তানের গোলাম বানিয়ে রাখার স্বপ্নে ব্যাস্ত ছিলো । এখনো আছে।
তাহারা বাঙালীর সকল ক্ষতি করেও নির্লজ্জ ভাবে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন দল গঠন করে সরকারে থেকে নিজের আখের গোছানোর কাজ ছাড়া আর কিছুই করেতে পারে নাই।
আপনারা কি মনে করেন তাহারা বসে আছে ? না বসে নাই।
নির্বাচন সামনে, এবার তাহারা চতুর্দিক বন্দনায় দিয়া শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে নামছে ! তাই এইগুলি হলো তার আলামত !
বাংলাদেশে কোন কিছুর অভাব ,ঘাটতি নাই তার পরেও বর্তমান বাজারে তৈল, চাল, সহ সকল নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিষ উধাও করে ফেলছে ! কে করছে ? কি তাদের উর্দেশ্য ? একটু ঠান্ডা মাথাঁয় চিন্তা করলে উত্তর মিলাতে পারবেন।
একটু পিছনের দিকে তাকালে দেখবেন বঙ্গবন্ধুর সরকার কে উৎখাতের জন্য তাহারা বানিজ্য ও খাদ্যকে বাচাই করে নিয়েছিলো ! ঐ সময় খাদ্য সচিব যে ছিলো তিনি আব্দুল মোমেন বর্তমান বিএনপির নেতা ডঃ মইন খানের পিতা পরবর্তীতে জিয়া তাহাকে খাদ্য মন্ত্রী হিসাবে প্রমোশন দেন।
বানিজ্য মন্ত্রী খন্দকার মোস্তাক সেই খুনি কখনো মন্ত্রণালয়ে যাইতেন না ! ষড়যন্ত্র করে ঘুঁটি চালতে মিস করে নাই অথৎ এবার বুঝেন যা হবার তাই ঘটে গেলো !
মনে রাখবেন ষড়যন্ত্র যাহারা করে তাদের ধরা যায় না, তাহারা দুরে থাকে ধরা ছোয়ার বাহিরে থাকে। কল কাঠি নাড়ে । তবে যাহারা পত্যক্ষ ঘটনার সাথে কাজ করে তাদের ধরা যায়। বা চিহ্নিত করা যায়। যদি ঘটনা সফল লাভ করে তখন তাহারা ভ্যানিফিসারি হিসাবে জনসমুক্ষে প্রকাশ বা উপস্থিত হয়।
১৯৭৫ সালে আমরা তাদের দেখতে পাই ! তাহারা এক রাত্রে দেশটা কে পাকিস্তান বানিয়ে ফেললো !
এরাই ১৯৭৫ সালের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আর একবার বলে শ্লোগান দিচ্ছে ! বিশ্ববিদ্যালয় নিরিহ মায়ের সন্তানের লাশ নিয়ে খেলতে চায় !
রাজনীতিতে দল হিসাবে আওয়ামীলীগের যথেষ্ট ব্যর্থতা আছে ! পুরাতন ত্যাগী যোগ্যনেতা কর্মীদের মুল্যায়ন না করে নগদ নাবায়নের বিনিময়ে সমাজের অচল অর্থ লোভী নারী লোভীদের পদায়ন করেছে। এইটা দল এখন বুঝবে না । জন নেত্রী শেখ হাসিনা যে উন্নয়নের কাজ করেছে বাংলাদেশে ১০০ বৎসরে কোন সরকার চিন্তাই করতে পারবে না।
এলাকার পাতি নেতা খেতা নেতা ওয়ার্ড কমিশনার থেকে শুরু করে সচিবলা পর্যন্ত। সালিশি বানিজ্য থেকে শুরু করে , মানুষের বিভিন্ন ভাতা পেতে উৎকোচ, বিদেশ থেকে আসা লোকদের বেকায়দায় ফেলে টাকা উপার্জন সহ সকল বদনাম আজ দল হিসাবে আওয়ামীলীগের কাঁধে পড়ছে ! তাই দলে এই দিকে নজর দেওয়া জরুরী।
বড় লেখা লেখে লাভ নাই ! আপনারা সহজে বুঝে নিন।
পরিশেষে বলবো ,সব সময়ে আমার একটা দাবী ছিলো বঙ্গবন্ধুর হত্যার ষড়যন্ত্রের সাথে যাহারা জড়িত ছিলো তাদের কে চিহ্নিত করতে, একটি শক্তিশালী কমিশন গঠন করার বিকল্প কিছুই নাই । এবং তাদেরকে আইনের আওতায় আনা হোক ভুলত্রুটি হলে ক্ষমা দৃষ্টির চোখে দেখবেন ।
লেখক পরিচিতঃ ,, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ,,ইকবাল আহমেদ লিটন ,সদস্য সচিব ,,আয়ারল্যান্ড আওয়ামী লীগ , ,ও প্রধান উপদেষ্টা সম্পাদক অভিযোগ বার্তা।