1. abkiller40@gmail.com : admin : Abir Ahmed
  2. ferozahmeed10@gmail.com : moderator1818 :
ডাকাত চক্রের ৯ সদস্য গ্রেফতার র‌্যাব-১১ - Barta24TV.com
রাত ৩:৩২, শনিবার, ৪ঠা মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ডাকাত চক্রের ৯ সদস্য গ্রেফতার র‌্যাব-১১

Reporter Name
  • Update Time : বুধবার, সেপ্টেম্বর ২১, ২০২২
  • 332 Time View

 আবু নাঈম সোনারগাঁও উপজেলা প্রতিনিধি র‌্যাব-১১ এর একটি আভিযানিক দল কর্তৃক গত ২০ সেপ্টেম্বর ২০২২ খ্রিষ্টাব্দে গভীর রাতে অভিযান পরিচালনা করে নারায়ণগঞ্জ জেলার আড়াইহাজার থানাধীন সরাবদী এলাকায় ডাকাতির প্রস্তুতি গ্রহণকালে ধারালো অস্ত্র ও ককটেলসহ সংঘবদ্ধ আন্তঃ জেলা ডাকাত চক্র কাশেম বাহিনীর ০৯ জন সক্রিয় সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত আসামীরা হলো ডাকাত সর্দার ১। মোঃ আবুল কাশেম (৩৩), পিতা- মৃত আবু তালেব, সাং- গোপালদী, থানা- আড়াইহাজার, জেলা- নারায়ণগঞ্জ, ২। মোঃ বাবু (২৬), পিতা- মৃত নীল মিয়া, সাং- তেজখালী, থানা- বাঞ্চারামপুর, জেলা- ব্রাহ্মনবাড়িয়া, ৩। মোঃ ওমর ফারুক (২৭), পিতা- মোঃ আঃ হামিদ, সাং- কাজীপাড়া, থানা- আড়াইহাজার, জেলা- নারায়ণগঞ্জ, ৪। মোঃ লিটন (২৪), পিতা- মৃত মোস্তফা, সাং- গোপালদি দাইরাদি, থানা- আড়াইহাজার, জেলা- নারায়ণগঞ্জ, ৫। মোঃ সবুজ (২৮), পিতা- নূর মোহাম্মদ, সাং- মারুয়াদী, থানা- আড়াইহাজার, জেলা- নারায়ণগঞ্জ, ৬। মোঃ দেলোয়ার হোসেন (২৮), পিতা- মৃত রশিদ মিয়া, সাং- চকড়িয়া, থানা- মাধবদী, জেলা- নরসিংদী, ৭। রুমন ভূইয়া (২৫), পিতা- মোঃ আলম ভূইয়া, সাং- জুকার দিয়া, থানা-আড়াইহাজার, জেলা- নারায়ণগঞ্জ, ৮। মোঃ আশরাফুল (১৯), পিতা- মোঃ আলম, সাং- গোপালদী, গাজীপুর, থানা- আড়াইহাজার, জেলা- নারায়ণগঞ্জ, ৯। মোঃ জুয়েল রানা (২২), পিতা- আঃ করিম মিয়া, সাং- কলাগাছিয়া, থানা- আড়াইহাজার, জেলা- নারায়ণগঞ্জ। উক্ত অভিযানে গ্রেফতারকৃত আসামীদের হেফাজত হতে ককটেল-০৭টি, ছোড়া-০৩টি, কাটার-০১টি, কোরাবারি-০২টি, টেটা-০৫টি, টর্চ লাইট-১৩টি, রূপার চেইন-০১টি, নগদ- ২৪,৯০০/-(চব্বিশ হাজার নয়শত) টাকা, মোবাইল-০৯টি উদ্ধার করা হয়। গ্রেফতারকৃত ডাকাতদলের সদস্যদের স্বীকারোক্তিতে জানা যায় যে, তারা গত ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২২ তারিখে হাইজাদী ইউনিয়নের সরাবদী আতাদী চকের বাড়ি ও উদয়দী গ্রামের ০৮টি বাড়িতে ডাকাতির ঘটনার সাথে জড়িত ছিল।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

পত্নীতলায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে ভুয়া ডাক্তারের জেল ও জরিমানা মোকছেদুল ইসলাম জেলা প্রতিনিধি (নওগাঁ) নওগাঁ পত্নীতলায় উপজেলায় জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এন এস আই) এর তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে ভুয়া ডাক্তার সন্জিত কুমারকে জেল ও অপর ভুয়া ডাক্তার রতন কুমারকে ৫০ হাজার ও ক্লিনিকের পরিচালক প্রদিপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা টাকা জরিমানা আদায় করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) সকালে উপজেলার চকনিরখীন ঠুকনি পাড়া মোড় এলাকায় অভিযান চালিয়ে ভুয়া ডাক্তার রতন কুমার মন্ডলকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায়, নজিপুর পুইঁয়া এলাকায় ডক্টরস্ ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনষ্টিক সেন্টারে ডাক্তারি সনদপত্রের প্রমাণাদি দেখাতে না পারায় সন্জিত কুমারকে ২ মাসের জেল এবং ক্লিনিকের পরিচালক প্রদীপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করে ভ্রাম্যমাণ আদালত। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর। এ সময় সাথে ছিলেন এন এস আই নওগাঁর উপপরিচালক মোস্তাক আহমেদ ও সহকারী পরিচালক আনোয়ার হোসেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক শামীম হোসেন সহ পুলিশ সদস্যরা প্রমূখ। ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর বলেন, রোগীদের জীবন নিয়ে কাউকে খেলা করতে দেওয়া হবেনা। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

‎নাটোরে সাংবাদিককে প্রাণ নাশের হুমকি দিলো কলেজের মাস্টার হারুন ‎ ‎মো: রেজাউল করিম ‎নাটোর জেলা প্রতিনিধি ‎ ‎গভীর নলকূপের হিসাব লইয়া নিজেদের মধ্যে ভাগ বাটোয়ারা লইয়া দাঙ্গা হাঙ্গামা সৃষ্টি করে হারুন অর রশিদ ও তার গ্রুপ। আমি মো: রেজাউল করিম, আমি জাতীয় দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার ও দৈনিক অগ্রযাত্রা পত্রিকার নাটোর জেলা প্রতিনিধি।এছাড়াও নাটোর কেন্দ্রীয় প্রেসক্লাবের সদস্য। তখন আমি সাংবাদিক হিসাবে সেখানে খবর তৈরীর জন্য গেলে গত ০৬/০১/২৫ইং তারিখ সন্ধ্যা অনুমান ৭.৩০ ঘটিকার সময় চন্দনপুর ঈদগাঁ এলাকায় ঘটনাস্থলে উপস্থিত হওয়া মাত্রই এই  হারুন ও তার আসামী সহ তাহার পালিত অন্য আসামীগন সংবাদকর্মী হিসেবে আমাকে দেখিয়া প্রচন্ড ক্ষিপ্ত হয় এবং আসামীগণের হাতে থাকা বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র-সন্ত্র যেমন- বাঁশের লাঠি, কাঠের বাটাম, লোহার রড, ধারালো হাসুয়া লইয়া আমাকে মারপিট, খুন জখমের জন্য আক্রমণ করে। আমার সহিত ধস্তাধস্তির একপর্যায়ে আমার ক্যামেরা পারসন মোহন আমাকে উদ্ধারে আগাইয়া আসিলে তামিম,হাসান ও হিমেল মোহনের হাতে থাকা ক্যামেরা কেড়ে নিয়ে ভাংচুর করে এবং মোহনের মোবাইল ফোন ও তাহার পকেটে থাকা নগদ ৬,৫০০/= টাকা কেড়ে নেয়। এই সময় আসামীগন আমার উপর মারপিট করিয়া আমার পকেটে থাকা আশা সমিতির কিস্তির ৯,৭৫০/= টাকা আসামীগন বাহির করিয়া নেয়। ইহাতে আমার চোখের উপর ফোলা কালশিরা, কপালে কাটা রক্তাক্ত জখম হয়। আমি ও আমার ক্যামেরা পারসন আত্মরক্ষার্থে ডাক চিৎকার দিলে আশপাশের লোকজন ও সাক্ষীগণ আগাইয়া আসিলে আমি প্রাণে রক্ষা পাই। আসামী আমাকে মারপিট, খুন জখম করিতে না পারিয়া প্রকাশ্যে হুমকি দেয় যে, “ভবিষ্যতে যদি আর কখনও তোকে আমার এলাকায় দেখি, যেখানে পাইবো সেখানেই মারপিট, খুন জখম করিবো” মর্মে হুমকি দেয়। বিষয়টি স্থানীয় ও জাতীয় পত্রপত্রিকা, টিভি চ্যানেল, ফেসবুকে প্রচারিত হইলে আমার ১ কোটি টাকার মান-ইজ্জত হানি হইয়াছে। আমি একজন সাংবাদিক হিসাবে আমার পেশাগত মানহানিও হয়েছে। বিভিন্ন ব্যক্তিবর্গের নিকট আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা চাঁদাবাজির মামলা করে হয়রানি করবে বলে সুনাম ক্ষুন্ন করছে। ঘটনার সাক্ষী আছে, আমি বিচার চাই। ‎ ‎ উপস্থিত গ্রামবাসির নিকট, সাক্ষীদের নিকট ও আমার পেশাগত কলিগ ও সাংবাদিকদের নিকট মানহানি হয়েছে। প্রায় ১০০ জন লোক ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিল। ‎ ‎৫০০/৫০৬(11)/৪৯৯/৫০৪/৫০৩/৫০৬ ধারা মোতাবেক আসামীগনের বিরুদ্ধে আদেশ দ্বারা পুলিশ দ্বারা ধৃত করতঃ জেল হাজতে আবদ্ধ রাখিয়া সাক্ষী প্রমানের মাধ্যমে সুবিচার দাবি করেন সাংবাদিক  মো: রেজাউল করিম। ‎ ‎এই মামলার তদন্ত পিবিআই কর্মকর্তার নিকট প্রদান করা হয়