1. abkiller40@gmail.com : admin : Abir Ahmed
  2. ferozahmeed10@gmail.com : moderator1818 :
ঠাকুরগাঁওয়ে রানীশংকৈলে নির্বাচনী সহিংসতার ঘটনায় আতেঙ্ক স্কুল আসছে না শিক্ষার্থীরা । - Barta24TV.com
বিকাল ৩:০২, সোমবার, ৬ই মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঠাকুরগাঁওয়ে রানীশংকৈলে নির্বাচনী সহিংসতার ঘটনায় আতেঙ্ক স্কুল আসছে না শিক্ষার্থীরা ।

Reporter Name
  • Update Time : বৃহস্পতিবার, আগস্ট ৪, ২০২২
  • 196 Time View

মোঃ সাইফুল ইসলাম ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি ;
ঠাকুরগাঁও জেলার রাণীশংকৈল উপজেলার নির্বাচনী সহিংসতার ঘটনায় বাচোর ইউনিয়নে পুলিশের গুলিতে সুরাইয়া আক্তার নামে সাত মাস বয়সী শিশু নিহত হওয়ায় এলাকায় আতঙ্ক। ভাংবাড়ি ভিএফ নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে আসছেনা শিক্ষার্থীরা । মহেশপুর, ভাংবাড়ি, ফুটকিবাড়িসহ আশপাশ গ্রামের অভিভাবক ও শিক্ষার্থীরা জানান, ভোটের দিন ভাংবাড়ি ভিএফ নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভোট কেন্দ্রে পুলিশের গুলিতে শিশু মারা যায়। এ কারনে আতঙ্কে বিদ্যালয়ে যাচ্ছে না। পুলিশ কারো না উল্লেখ না করে ৮০০ জনকে আসামী করেছেন। বাড়িতে কোন পুরুষ মানুষ থাকছে না আর বাচ্চাদেরকে স্কুলে পাঠাতে ভয় লাগছে। আমরা গরিব মানুষ, দিন আনে দিন খাই। মারামারি সম্পর্কে আমরা কিছুই জানি না। তার পরেও আসামি হয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছে উপার্যনক্ষম ব্যক্তিরা। এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত চাই। ভাংবাড়ি ভিএফ নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে দেখা যায়, পুরো বিদ্যালয় শুনশান নিরবতা। অফিস রুমে বসে শিক্ষকরা গল্প করছেন আর পাশের ক্লাস রুমে মাত্র ৬ জন শিক্ষার্থীকে নিয়ে ক্লাশ করছেন এক শিক্ষিকা। এসময় কয়েকজন শিক্ষার্থী জানায়, কয়েকদিন দিন পর স্কুলে আসলাম। তবুও ভয় হচ্ছে পুলিশের। আজ আমাদের স্কুলে ২৫-৩০ জন পুলিশ এসেছিলো। পরে জানতে পারি তারা তদন্ত করতে এসেছেন। মামলা হওয়ার কারনে মা-বাবা আমাদের স্কুল আসতে দেয় না। আমার অনেক সহপাঠী বাড়ি ঘর ছেড়ে মা-বাবার সাথে অনত্র চলে গেছে। আমরা আর এভাবে কতদিন পুলিশের ভয়ে থাকবো? আমাদের বাবা, চাচারা ভোটের রাত থেকে বাড়িতে থাকেন না। মা আর ছোট ভাই-বোন গুলো একাই বাড়িতে থাকে। এ বিষয়ে ভিএফ নিন্ম মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ মতিনুর রহমান জানান, গত বুধবার (২৭জুলাই) আমার স্কুলে মহেশপুর ওয়ার্ডের একটি ভোট কেন্দ্র ছিলো। ভোটের ফলাফল ঘোষণাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ হয়। এ সময় সাত মাসের একটি শিশু নিহত হয়। ঘটনাটি ঘটে আমার স্কুল থেকে ৩০০ গজ দূরে পাকা রাস্তায়। বর্তমানে শিক্ষার্থীরা স্কুলে আসতে ভয় পায়। অভিভাবকরা দ্বিধাদন্দের মধ্যে আছে স্কুল পাঠাবে কি না। সুষ্ঠু তদন্ত করে দোষীদের বিচারের আওতায় যেন আনা হয় প্রশাসনের কাছে এটাই দাবি। আর এলাকার নিরিহ লোকেরা যেন অযথা হয়রানি না হয়। উল্লেখ্য, নিতহ সুরাইয়াকে নিয়ে মা মিনারা বেগম রাণীশংকৈল উপজেলার বাচোর ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের ভাংবাড়ি ভিএফ নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় ভোট কেন্দ্রে ভোটের ফলাফল দেখতে যান । সেখানে ভোটে ফলাফলকে কেন্দ্র করে পরাজিত ইউপি সদস্য সমর্থকদের সাথে আইনসৃংখলাবাহিনীর সংর্ঘষ হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের পুলিশ গুলি ছুড়লে গুলিবিদ্ধ হয়ে শিশু সুরাইয়া আক্তার নিহত হয়।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

পত্নীতলায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে ভুয়া ডাক্তারের জেল ও জরিমানা মোকছেদুল ইসলাম জেলা প্রতিনিধি (নওগাঁ) নওগাঁ পত্নীতলায় উপজেলায় জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এন এস আই) এর তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে ভুয়া ডাক্তার সন্জিত কুমারকে জেল ও অপর ভুয়া ডাক্তার রতন কুমারকে ৫০ হাজার ও ক্লিনিকের পরিচালক প্রদিপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা টাকা জরিমানা আদায় করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) সকালে উপজেলার চকনিরখীন ঠুকনি পাড়া মোড় এলাকায় অভিযান চালিয়ে ভুয়া ডাক্তার রতন কুমার মন্ডলকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায়, নজিপুর পুইঁয়া এলাকায় ডক্টরস্ ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনষ্টিক সেন্টারে ডাক্তারি সনদপত্রের প্রমাণাদি দেখাতে না পারায় সন্জিত কুমারকে ২ মাসের জেল এবং ক্লিনিকের পরিচালক প্রদীপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করে ভ্রাম্যমাণ আদালত। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর। এ সময় সাথে ছিলেন এন এস আই নওগাঁর উপপরিচালক মোস্তাক আহমেদ ও সহকারী পরিচালক আনোয়ার হোসেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক শামীম হোসেন সহ পুলিশ সদস্যরা প্রমূখ। ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর বলেন, রোগীদের জীবন নিয়ে কাউকে খেলা করতে দেওয়া হবেনা। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

‎নাটোরে সাংবাদিককে প্রাণ নাশের হুমকি দিলো কলেজের মাস্টার হারুন ‎ ‎মো: রেজাউল করিম ‎নাটোর জেলা প্রতিনিধি ‎ ‎গভীর নলকূপের হিসাব লইয়া নিজেদের মধ্যে ভাগ বাটোয়ারা লইয়া দাঙ্গা হাঙ্গামা সৃষ্টি করে হারুন অর রশিদ ও তার গ্রুপ। আমি মো: রেজাউল করিম, আমি জাতীয় দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার ও দৈনিক অগ্রযাত্রা পত্রিকার নাটোর জেলা প্রতিনিধি।এছাড়াও নাটোর কেন্দ্রীয় প্রেসক্লাবের সদস্য। তখন আমি সাংবাদিক হিসাবে সেখানে খবর তৈরীর জন্য গেলে গত ০৬/০১/২৫ইং তারিখ সন্ধ্যা অনুমান ৭.৩০ ঘটিকার সময় চন্দনপুর ঈদগাঁ এলাকায় ঘটনাস্থলে উপস্থিত হওয়া মাত্রই এই  হারুন ও তার আসামী সহ তাহার পালিত অন্য আসামীগন সংবাদকর্মী হিসেবে আমাকে দেখিয়া প্রচন্ড ক্ষিপ্ত হয় এবং আসামীগণের হাতে থাকা বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র-সন্ত্র যেমন- বাঁশের লাঠি, কাঠের বাটাম, লোহার রড, ধারালো হাসুয়া লইয়া আমাকে মারপিট, খুন জখমের জন্য আক্রমণ করে। আমার সহিত ধস্তাধস্তির একপর্যায়ে আমার ক্যামেরা পারসন মোহন আমাকে উদ্ধারে আগাইয়া আসিলে তামিম,হাসান ও হিমেল মোহনের হাতে থাকা ক্যামেরা কেড়ে নিয়ে ভাংচুর করে এবং মোহনের মোবাইল ফোন ও তাহার পকেটে থাকা নগদ ৬,৫০০/= টাকা কেড়ে নেয়। এই সময় আসামীগন আমার উপর মারপিট করিয়া আমার পকেটে থাকা আশা সমিতির কিস্তির ৯,৭৫০/= টাকা আসামীগন বাহির করিয়া নেয়। ইহাতে আমার চোখের উপর ফোলা কালশিরা, কপালে কাটা রক্তাক্ত জখম হয়। আমি ও আমার ক্যামেরা পারসন আত্মরক্ষার্থে ডাক চিৎকার দিলে আশপাশের লোকজন ও সাক্ষীগণ আগাইয়া আসিলে আমি প্রাণে রক্ষা পাই। আসামী আমাকে মারপিট, খুন জখম করিতে না পারিয়া প্রকাশ্যে হুমকি দেয় যে, “ভবিষ্যতে যদি আর কখনও তোকে আমার এলাকায় দেখি, যেখানে পাইবো সেখানেই মারপিট, খুন জখম করিবো” মর্মে হুমকি দেয়। বিষয়টি স্থানীয় ও জাতীয় পত্রপত্রিকা, টিভি চ্যানেল, ফেসবুকে প্রচারিত হইলে আমার ১ কোটি টাকার মান-ইজ্জত হানি হইয়াছে। আমি একজন সাংবাদিক হিসাবে আমার পেশাগত মানহানিও হয়েছে। বিভিন্ন ব্যক্তিবর্গের নিকট আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা চাঁদাবাজির মামলা করে হয়রানি করবে বলে সুনাম ক্ষুন্ন করছে। ঘটনার সাক্ষী আছে, আমি বিচার চাই। ‎ ‎ উপস্থিত গ্রামবাসির নিকট, সাক্ষীদের নিকট ও আমার পেশাগত কলিগ ও সাংবাদিকদের নিকট মানহানি হয়েছে। প্রায় ১০০ জন লোক ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিল। ‎ ‎৫০০/৫০৬(11)/৪৯৯/৫০৪/৫০৩/৫০৬ ধারা মোতাবেক আসামীগনের বিরুদ্ধে আদেশ দ্বারা পুলিশ দ্বারা ধৃত করতঃ জেল হাজতে আবদ্ধ রাখিয়া সাক্ষী প্রমানের মাধ্যমে সুবিচার দাবি করেন সাংবাদিক  মো: রেজাউল করিম। ‎ ‎এই মামলার তদন্ত পিবিআই কর্মকর্তার নিকট প্রদান করা হয়

পত্নীতলায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে ভুয়া ডাক্তারের জেল ও জরিমানা মোকছেদুল ইসলাম জেলা প্রতিনিধি (নওগাঁ) নওগাঁ পত্নীতলায় উপজেলায় জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এন এস আই) এর তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে ভুয়া ডাক্তার সন্জিত কুমারকে জেল ও অপর ভুয়া ডাক্তার রতন কুমারকে ৫০ হাজার ও ক্লিনিকের পরিচালক প্রদিপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা টাকা জরিমানা আদায় করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) সকালে উপজেলার চকনিরখীন ঠুকনি পাড়া মোড় এলাকায় অভিযান চালিয়ে ভুয়া ডাক্তার রতন কুমার মন্ডলকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায়, নজিপুর পুইঁয়া এলাকায় ডক্টরস্ ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনষ্টিক সেন্টারে ডাক্তারি সনদপত্রের প্রমাণাদি দেখাতে না পারায় সন্জিত কুমারকে ২ মাসের জেল এবং ক্লিনিকের পরিচালক প্রদীপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করে ভ্রাম্যমাণ আদালত। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর। এ সময় সাথে ছিলেন এন এস আই নওগাঁর উপপরিচালক মোস্তাক আহমেদ ও সহকারী পরিচালক আনোয়ার হোসেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক শামীম হোসেন সহ পুলিশ সদস্যরা প্রমূখ। ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর বলেন, রোগীদের জীবন নিয়ে কাউকে খেলা করতে দেওয়া হবেনা। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।