1. abkiller40@gmail.com : admin : Abir Ahmed
  2. ferozahmeed10@gmail.com : moderator1818 :
চন্দ্রগঞ্জ থানা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক পদে যোগ্যতার মাপকাঠিতে এড. রহমত উল্যাহ বিপ্লব এগিয়ে - Barta24TV.com
দুপুর ২:৩৬, সোমবার, ৬ই মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চন্দ্রগঞ্জ থানা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক পদে যোগ্যতার মাপকাঠিতে এড. রহমত উল্যাহ বিপ্লব এগিয়ে

Reporter Name
  • Update Time : মঙ্গলবার, মে ৩১, ২০২২
  • 280 Time View

ফয়সাল হোসেন, লক্ষ্মীপুর জেলা প্রতিনিধিঃ

এডভোকেট রহমত উল্যাহ বিপ্লব লক্ষ্মীপু‌রের আওয়ামীলীগ ঘরনার রাজনীতিতে বহুল আলোচিত এবং সর্বস্তরে গ্রহণযোগ্য জনপ্রিয় একটি নাম। নি‌জের যোগ্যতা বলে পানপাড়া ডি.এম উচ্চ বিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক পদ থেকে জেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম আহয়ক, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সদস্য এবং বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ লক্ষ্মীপুর জেলা শাখার যুগ্ম আহ্বায়কের দায়িত্ব পালন করেছেন দক্ষতার সঙ্গে। লক্ষ্মীপুর আওয়ামীলীগ, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের মধ্যে সর্বাধিক জনপ্রিয় রাজনৈতিক নেতাদের তালিকায় রয়েছেন এড. রহমত উল্যা বিপ্লব।

বর্তমানে চন্দ্রগঞ্জ থানা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক পদে তাকে নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গণে ব্যাপক জল্পনা-কল্পনা রয়েছে। দলীয় নেতাকর্মীরা যোগ্যতার মাপকাঠিতে পরিচ্ছন্ন রাজনী‌তির ম‌ডেল এড. রহমত উল্যাহ বিপ্লবকে চন্দ্রগঞ্জ থানা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে পেতে আগ্রহ প্রকাশ করছেন।

এডভোকেট রহমত উল্যাহ বিপ্লব ১৯৭৯ইং সনের ২রা ফেব্রুয়ারী লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার উত্তর জয়পুর ইউনিয়নের রাজবাড়ীর এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা মরহুম ছিদ্দিক উল্যাহ মাস্টার এবং মাতা মরহুমা রহিমা বেগম।

রহমত উল্যাহ বিপ্লব লক্ষ্মীপুর জেলা সদরের আদর্শ সামাদ সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে স্টার মার্কসসহ এস.এস.সি, লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজ থেকে প্রথম বিভাগে এইচ এস সি ও স্নাতক পাস করেন। উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় কুমিল্লা বোর্ডের বৃত্তিপ্রাপ্ত ছাত্র ছিলেন বিপ্লব ।

জাতীয় বিশ্বিবদ্যালয়ের অধ‌ী‌নে এমএসএস ডিগ্রী লাভ করার পর ঢাকা আইডিয়াল ‘ল’ কলেজ থেকে এলএলবি ডিগ্রী অর্জন করেন। মাধ্যমিকের ছাত্র থাকা অবস্থায় পানপাড়া ডিএম উচ্চ বিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালনের মধ্য দিয়ে ছাত্রলীগের রাজনীতি শুরু করেন। পরবর্তীতে লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলা ছাত্রলীগের সদস্য, সদর উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম সম্পাদক, লক্ষ্মীপুর জেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক এবং বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ছিলেন।

ছাত্রলীগের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে তিনি কর্মীবান্ধব নেতা হিসাবে সকলের নিকট গ্রহণযোগ্যতা লাভ করেন।

ছাত্রলীগের রাজনীতি শেষে তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ লক্ষ্মীপুর জেলা শাখার যুগ্ম আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৪ দলীয় ঐক্যজোট চন্দ্রগঞ্জ থানা শাখার যুগ্ম আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

এছাড়াও এড. রহমত উল্যা বিপ্লব শেখ রাসেল জাতীয় শিশু কিশোর পরিষদ, লক্ষ্মীপুর জেলা শাখার সভাপতি ছিলেন।

ঢাকা আইডিয়াল ‘ল’ কলেজে পড়াকালীন আওয়ামী আইন ছাত্র পরিষদের কেন্দ্রীয় নেতা ছিলেন। বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ লক্ষ্মীপুর জেলা শাখার সদস্য পদে দায়িত্ব নিয়োজিত রয়েছেন। ২০০৪ সালে জেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক নির্বাচিত হয়ে আওয়ামী রাজনীতির দুঃসময়ে রাজপথের কর্মী হিসেবে সক্রিয় ভূমিকা রেখেছেন।

নেতাকর্মীদের মতে সাধারণ সম্পাদক প্রার্থীদের মধ্যে কারো কারো শিক্ষাগত ও রাজনৈতিক যোগ্যতায় ঘাটতি থাকলেও এড. রহমত উল্যাহ বিপ্লব এমএসএস পাশ এবং লক্ষ্মীপুর জেলা জজ আদালতের একজন আইনজীবী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। আলোচিত প্রার্থীদের মধ্যে এড. রহমত উল্যা বিপ্লব সর্বোচ্চ শিক্ষাগত যোগ্যতার অধিকারী।

সে নিরিখে তিনি উচ্চ শিক্ষিত এবং তার শিক্ষাগত যোগ্যতায় কোন ঘাটতি নেই। রাজনীতিতে তৃণমূলের বেড়ে উঠা মাঠে যোগ্যতাসম্পন্ন একজন রাজনৈতিক নেতা বলে জানা গেছে। ওকালতি পাশ করার পর শিক্ষানবীস আইনজীবী হিসেবে ঢাকা জজ কোর্টে ছিলেন।

পরবর্তীতে ২০০৭ সালে লক্ষ্মীপুর জজ কোর্টে যোগদান করেন। সল্প সময়ে ফৌজদারী ওকালতিতে ব্যপক সুনাম অর্জনে সক্ষম হয়। দলীয় নেতাকর্মীদের স্পর্শকাতর মামলা পরিচালনা করায় কোট-কাচারীতে নেতা কর্মীদের আস্থার ঠিকানা হয়ে উঠেন এড: বিপ্লব ।

রাজনীতি এবং আইন পেশার পাশাপাশি এড. রহমত উল্যা বিপ্লব ২০১৯ সালের নির্বাচেন বিপুল ভোটে লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে উপজেলার সামগ্রীক উন্নয়নে ব্যপক অবদান রেখে যাচ্ছেন। বাংলাদেশ উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান এসোসিয়েশনের আহ্বায়ক নির্বাচিত হয়েছেন।

তিনি গন্ধব্যপুর ইসলামিয়া আলিম মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির সভাপতি, জামিরতলী ইসলামিয়া সিনিয়র মাদ্রাসার সভাপতি, লক্ষ্মীপুর জেলা আইনজীবী সমিতির কার্যকরী সদস্য ও সহ-সম্পাদক, লক্ষ্মীপুর জেলা রেড ক্রিসেন্ট ইউনিটের আজীবন সদস্য, পালপাড়া ডিএম উচ্চ বিদ্যালয়ের বিদ্যুৎসাহী সদস্য, বাগবাড়ী ক্লাবের সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে দায়িত্ব পালনসহ বহু সামাজিক, ও সেচ্ছাসেবী, সাংস্কৃতিক ও জনহিতকর প্রতিষ্ঠানের সাথে সম্পৃক্ত রয়েছেন বলে জানা গেছে। করোনাকালীন সময়ে লক্ষ্মীপুর জেলা প্রশাসনের সাথে মাঠ পর্যায়ে দায়িত্ব পালন করেছেন। জেলা বিভিন্ন সেচ্ছাসেবী সংগঠনের সাথে ঐক্যবদ্ধ হয়ে প্রতিবন্ধী ও নিরীহ মানুষের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন।
রাজনীতি, আইন পেশা, শিক্ষা-সংস্কৃতির পাশাপাশি এড. রহমত উল্যাহ বিপ্লব প্রত্যক্ষভাবে সাংবাদিকতার সাথে যুক্ত ছিলেন। তিনি দীর্ঘদিন যাবত লক্ষ্মীপুর জেলা সদর থেকে প্রকাশিত দৈনিক ভোরের মালঞ্চ পত্রিকার বার্তা সম্পাদক হিসেবে দক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালন করেছেন। তখন থে‌কে জেলায় কর্মরত সাংবাদিক-সাহিত্যিক ও সুশীল সমাজের সাথে সু-সম্পর্ক গড়ে উঠে।
বহু গুণের অ‌ধিকারী লক্ষ্মীপুরের রাজনৈতিক, আইন অঙ্গণ, শিক্ষাঙ্গন, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনের পরিচিত এবং কর্মীবান্ধব জনপ্রিয় মুখ এডভোকেট রহমত উল্যাহ বিপ্লবের অতীত কর্মকান্ড বিবেচনায় মাদক, সিন্ডিকেট ও গ্রুপিংমুক্ত রাজ‌রৈ‌তিক নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠায় আসন্ন সন্ম‌েলনে চন্দ্রগঞ্জ থানা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক হিসাবে তার নাম এখন নেতা-কর্মী‌দের মূ‌খে মূ‌খে । মাঠ পর্যায়ে তার অবস্থান চো‌খে পড়ার ম‌তো ।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

পত্নীতলায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে ভুয়া ডাক্তারের জেল ও জরিমানা মোকছেদুল ইসলাম জেলা প্রতিনিধি (নওগাঁ) নওগাঁ পত্নীতলায় উপজেলায় জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এন এস আই) এর তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে ভুয়া ডাক্তার সন্জিত কুমারকে জেল ও অপর ভুয়া ডাক্তার রতন কুমারকে ৫০ হাজার ও ক্লিনিকের পরিচালক প্রদিপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা টাকা জরিমানা আদায় করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) সকালে উপজেলার চকনিরখীন ঠুকনি পাড়া মোড় এলাকায় অভিযান চালিয়ে ভুয়া ডাক্তার রতন কুমার মন্ডলকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায়, নজিপুর পুইঁয়া এলাকায় ডক্টরস্ ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনষ্টিক সেন্টারে ডাক্তারি সনদপত্রের প্রমাণাদি দেখাতে না পারায় সন্জিত কুমারকে ২ মাসের জেল এবং ক্লিনিকের পরিচালক প্রদীপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করে ভ্রাম্যমাণ আদালত। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর। এ সময় সাথে ছিলেন এন এস আই নওগাঁর উপপরিচালক মোস্তাক আহমেদ ও সহকারী পরিচালক আনোয়ার হোসেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক শামীম হোসেন সহ পুলিশ সদস্যরা প্রমূখ। ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর বলেন, রোগীদের জীবন নিয়ে কাউকে খেলা করতে দেওয়া হবেনা। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

‎নাটোরে সাংবাদিককে প্রাণ নাশের হুমকি দিলো কলেজের মাস্টার হারুন ‎ ‎মো: রেজাউল করিম ‎নাটোর জেলা প্রতিনিধি ‎ ‎গভীর নলকূপের হিসাব লইয়া নিজেদের মধ্যে ভাগ বাটোয়ারা লইয়া দাঙ্গা হাঙ্গামা সৃষ্টি করে হারুন অর রশিদ ও তার গ্রুপ। আমি মো: রেজাউল করিম, আমি জাতীয় দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার ও দৈনিক অগ্রযাত্রা পত্রিকার নাটোর জেলা প্রতিনিধি।এছাড়াও নাটোর কেন্দ্রীয় প্রেসক্লাবের সদস্য। তখন আমি সাংবাদিক হিসাবে সেখানে খবর তৈরীর জন্য গেলে গত ০৬/০১/২৫ইং তারিখ সন্ধ্যা অনুমান ৭.৩০ ঘটিকার সময় চন্দনপুর ঈদগাঁ এলাকায় ঘটনাস্থলে উপস্থিত হওয়া মাত্রই এই  হারুন ও তার আসামী সহ তাহার পালিত অন্য আসামীগন সংবাদকর্মী হিসেবে আমাকে দেখিয়া প্রচন্ড ক্ষিপ্ত হয় এবং আসামীগণের হাতে থাকা বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র-সন্ত্র যেমন- বাঁশের লাঠি, কাঠের বাটাম, লোহার রড, ধারালো হাসুয়া লইয়া আমাকে মারপিট, খুন জখমের জন্য আক্রমণ করে। আমার সহিত ধস্তাধস্তির একপর্যায়ে আমার ক্যামেরা পারসন মোহন আমাকে উদ্ধারে আগাইয়া আসিলে তামিম,হাসান ও হিমেল মোহনের হাতে থাকা ক্যামেরা কেড়ে নিয়ে ভাংচুর করে এবং মোহনের মোবাইল ফোন ও তাহার পকেটে থাকা নগদ ৬,৫০০/= টাকা কেড়ে নেয়। এই সময় আসামীগন আমার উপর মারপিট করিয়া আমার পকেটে থাকা আশা সমিতির কিস্তির ৯,৭৫০/= টাকা আসামীগন বাহির করিয়া নেয়। ইহাতে আমার চোখের উপর ফোলা কালশিরা, কপালে কাটা রক্তাক্ত জখম হয়। আমি ও আমার ক্যামেরা পারসন আত্মরক্ষার্থে ডাক চিৎকার দিলে আশপাশের লোকজন ও সাক্ষীগণ আগাইয়া আসিলে আমি প্রাণে রক্ষা পাই। আসামী আমাকে মারপিট, খুন জখম করিতে না পারিয়া প্রকাশ্যে হুমকি দেয় যে, “ভবিষ্যতে যদি আর কখনও তোকে আমার এলাকায় দেখি, যেখানে পাইবো সেখানেই মারপিট, খুন জখম করিবো” মর্মে হুমকি দেয়। বিষয়টি স্থানীয় ও জাতীয় পত্রপত্রিকা, টিভি চ্যানেল, ফেসবুকে প্রচারিত হইলে আমার ১ কোটি টাকার মান-ইজ্জত হানি হইয়াছে। আমি একজন সাংবাদিক হিসাবে আমার পেশাগত মানহানিও হয়েছে। বিভিন্ন ব্যক্তিবর্গের নিকট আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা চাঁদাবাজির মামলা করে হয়রানি করবে বলে সুনাম ক্ষুন্ন করছে। ঘটনার সাক্ষী আছে, আমি বিচার চাই। ‎ ‎ উপস্থিত গ্রামবাসির নিকট, সাক্ষীদের নিকট ও আমার পেশাগত কলিগ ও সাংবাদিকদের নিকট মানহানি হয়েছে। প্রায় ১০০ জন লোক ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিল। ‎ ‎৫০০/৫০৬(11)/৪৯৯/৫০৪/৫০৩/৫০৬ ধারা মোতাবেক আসামীগনের বিরুদ্ধে আদেশ দ্বারা পুলিশ দ্বারা ধৃত করতঃ জেল হাজতে আবদ্ধ রাখিয়া সাক্ষী প্রমানের মাধ্যমে সুবিচার দাবি করেন সাংবাদিক  মো: রেজাউল করিম। ‎ ‎এই মামলার তদন্ত পিবিআই কর্মকর্তার নিকট প্রদান করা হয়

পত্নীতলায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে ভুয়া ডাক্তারের জেল ও জরিমানা মোকছেদুল ইসলাম জেলা প্রতিনিধি (নওগাঁ) নওগাঁ পত্নীতলায় উপজেলায় জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এন এস আই) এর তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে ভুয়া ডাক্তার সন্জিত কুমারকে জেল ও অপর ভুয়া ডাক্তার রতন কুমারকে ৫০ হাজার ও ক্লিনিকের পরিচালক প্রদিপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা টাকা জরিমানা আদায় করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) সকালে উপজেলার চকনিরখীন ঠুকনি পাড়া মোড় এলাকায় অভিযান চালিয়ে ভুয়া ডাক্তার রতন কুমার মন্ডলকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায়, নজিপুর পুইঁয়া এলাকায় ডক্টরস্ ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনষ্টিক সেন্টারে ডাক্তারি সনদপত্রের প্রমাণাদি দেখাতে না পারায় সন্জিত কুমারকে ২ মাসের জেল এবং ক্লিনিকের পরিচালক প্রদীপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করে ভ্রাম্যমাণ আদালত। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর। এ সময় সাথে ছিলেন এন এস আই নওগাঁর উপপরিচালক মোস্তাক আহমেদ ও সহকারী পরিচালক আনোয়ার হোসেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক শামীম হোসেন সহ পুলিশ সদস্যরা প্রমূখ। ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর বলেন, রোগীদের জীবন নিয়ে কাউকে খেলা করতে দেওয়া হবেনা। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।