1. abkiller40@gmail.com : admin : Abir Ahmed
  2. ferozahmeed10@gmail.com : moderator1818 :
ওয়াশিংটন পোস্ট: অনন্য শেখ হাসিনা - Barta24TV.com
রাত ২:৩৫, শনিবার, ৪ঠা মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ওয়াশিংটন পোস্ট: অনন্য শেখ হাসিনা

Reporter Name
  • Update Time : বুধবার, অক্টোবর ৫, ২০২২
  • 451 Time View

 হাকিকুল ইসলাম খোকন ,যুক্তরাষ্ট্র সিনিয়র প্রতিনিধিঃ যুক্তরাষ্ট্র সফরের সময় মার্কিন গণমাধ্যম দ্য ওয়াশিংটন পোস্টকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সাক্ষাৎকার দিয়েছেন। ভার্জিনিয়ার রিটজ-কার্লটন হোটেলে অবস্থানকালে প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎকার নেন দ্য ওয়াশিংটন পোস্টের কলামিস্ট পেটুলা ডিভোরাক। মার্কিন এই গণমাধ্যমটির ‘পার্সপেক্টিভ’ প্রতিবেদনে সেই সাক্ষৎকারটির বেশ কয়েকটি চমৎকার ঘটনার কথা উল্লেখ করা হয়েছে । প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের ভূয়সী প্রশংসা করে শিক্ষার সম্প্রসারণ এবং দারিদ্র্য বিমোচনে উল্লেখযোগ্য সাফল্যের পাশাপাশি নারীর ক্ষমতায়নে তাঁর অক্লান্ত প্রচেষ্টার কথা তুলে ধরা হয়েছে এ লেখায়। নিবন্ধে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বলিষ্ঠ নেতৃত্বের পাশাপাশি বিশ্বের দরবারে বাংলাদেশকে একটি সম্মানজনক স্থানে নিয়ে আসার জন্য শেখ হাসিনার ভূয়সী প্রশংসা করা হয়। ‘দিস প্রাইম মিনিস্টার লাফড এট দ্য মিম্ শি ইন্সপাইয়ার্ড: ডিসপাইট বিইং এ ওম্যান’ শিরোনামে প্রকাশিত নিবন্ধটিতে পেটুলা ডিভোরাক শুরু করেছেন এভাবে, ‘তিনি তার ছয় বছর বয়সী মেয়েকে উঁচু করে তুলে ধরেছেন, রিটজ কার্লটন হোটেলের বলরুমে কালোরঙের স্যুট পরিহিত পুরষদের ভিড়ে ছোট্ট মেয়েটির গোলাপী পোশাকটি চোখে পড়ছিল। ‘আমি তাকে প্রধানমন্ত্রীকে দেখাতে চাই’ বলছিলেন আব্দুল্লাহ্ নিয়ামি। নর্দার্ন ভার্জিনিয়ায় প্রথম শ্রেনীতে পড়া তার মেয়ে জয়াকে তিনি গত সপ্তাহে এমন একজন নারী সরকার প্রধানকে দেখোনোর জন্য নিয়ে আসেন যা আমেরিকায় সচরাচর দেখা যায় না। রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া এবং জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে শান্তি প্রতিষ্ঠায় বিশ্ব সম্প্রদায়ের বিবেক জাগ্রত করার মতো গুরুত্বপূর্ণ ভাষণ প্রদানের পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অবস্থান করছিলেন উত্তর ভার্জিনিয়ার রিটজ হোটেলে। ওয়াশিংটন পোস্টের কলামিস্ট পেটুলা ডিভোরাক তার প্রতিবেদনে শেখ হাসিনার প্রসঙ্গে বলেছেন, এই নারী মানেই শক্তি। বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘমেয়াদী মহিলা সরকারপ্রধান হওয়ার পাশাপাশি, রাশিয়ার চেয়ে বেশি জনসংখ্যার একটি দেশকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন তিনি। অন্তত ২০টি হত্যা প্রচেষ্টা থেকে বেঁচে গেছেন শেখ হাসিনা। বিশেষ করে, মানববর্ম তৈরি করে তাকে বাঁচাতে গিয়ে সকাতরে প্রাণ বিলিয়ে দিয়েছে তার পাশে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা মানুষ। এমন লৌহমানবী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ব্যক্তিগত জীবনে একজন দাদীও বটে, যিনি রান্না করে খাওয়ান নাতনীকে! তার ৭৬তম জন্মদিনটি ছেলে এবং তার ১৬ বছর বয়সী নাতনির সাথে উদযাপন করেছেন। কীভাবে একজন মানুষ এতগুলোর কাজের মধ্যে থেকেই দাদী হিসেবে নাতনীর সাথে সময় কাটাতে পারে! এমনটিই জিজ্ঞেস করা হয়েছিল বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে। শেখ হাসিনা হেসে বলেন, আমি তাদের জন্য চিকেন বিরিয়ানি রান্না করি। আমার ছেলের বাড়িতে কেবল আমার নিজের জন্যই একটি রান্নাঘর আছে। টাইসন কর্নার হোটেল রুমে তাদের সাক্ষাৎকারের সময় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সেলফি তুলেছেন পেটুলা ডিভোরাক। প্রতিবেদনে ওয়াশিংটন পোস্টের কলামিস্ট লিখেছেন, আমরা প্রধানমন্ত্রীর অনুবাদক এবং চিফ অফ স্টাফের সাথে একটি সুন্দর ঘরে বসেছিলাম। সেখানে প্রধানমন্ত্রীর পিতা বাংলাদেশের জাতির জনক শেখ মুজিবুর রহমানের একটি বিশাল প্রতিকৃতিও ছিল। শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি এবং প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী; যাকে ১৯৭৫ সালে তার পরিবারের আরও ১৭ জন সদস্যের সাথে হত্যা করা হয়। আর তার উত্তরাধিকার ধরে রেখেছেন শেখ হাসিনা। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জাতিসংঘে শেখ হাসিনা মিয়ানমারের জাতিগত সহিংসতা থেকে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া ১০ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা শরণার্থীর জন্য সাহায্য চেয়েছেন। সাক্ষাৎকারে শেখ হাসিনা বলেন, শরণার্থীর জীবন কখনোই প্রত্যাশিত নয়। তারা নিজ দেশে ফিরে যেতে চায়। পেটুলা ডিভোরাক বলেন, বাংলাদেশের অভিবাসী পরিস্থিতির সাথে যে আমেরিকার তুলনা চলে না, সে ব্যাপারে বলেছেন শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, আমেরিকা বিশাল দেশ। প্রচুর জমি, প্রচুর জায়গা, কাজ করার সুযোগ। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে কেন অভিবাসীদের নিয়ে চিন্তিত হতে হবে? জনসংখ্যার দিক নিয়ে বাংলাদেশ বিশ্বের ৮ নম্বরে রয়েছে। দেশটির জনসংখ্যা ১৭১ মিলিয়নেরও বেশি। শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের দেশটি আয়তনে খুবই ছোট। প্রধানমন্ত্রীর চিফ অফ স্টাফ বলেন, বাংলাদেশের আয়তন উইসকনসিনের সমান। ‘পার্সপেক্টিভ’ নামক এই প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, রোহিঙ্গা শরণার্থীদের অবস্থানের বিষয়ে আন্তর্জাতিক তদন্তের পথে হেটেছে বাংলাদেশ। সেই সঙ্গে দেশটিতে রয়েছে বাকস্বাধীনতার ব্যাপারে অভিযোগ। ‘একজন নারী হওয়া সত্ত্বেও’ সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি অবলম্বন করে ২০১৫ সালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছ থেকে প্রশংসা পেয়েছিলেন শেখ হাসিনা। মোদি বলেছিলেন, সন্ত্রাসবাদ নির্মূলে ভারতের চেয়ে এগিয়ে আছে বাংলাদেশ। আর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জবাব দিয়েছিলেন, পুরুষদের চেয়ে নারীরা সব সময়ই এগিয়ে। ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীর মন্তব্য এবং বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এই প্রত্যুত্তর বেশ সাড়া ফেলেছিল ২০১৫ সালে। পেটুলা ডিভোরাক সেই প্রসঙ্গ তুললে আবারও হেসে শেখ হাসিনা বলেন, নারীরা সবসময়ই পুরুষদের চেয়ে এগিয়ে। সত্যিকার অর্থেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এগিয়ে গেছেন। দেশকে এগিয়ে নিয়েছেন। কারণ, তিনি একজন নারী। বাংলাদেশের দারিদ্র্য এবং শিক্ষার সংগ্রামে বেশিরভাগ নারীরা যে প্রতিবন্ধকতার মুখোমুখি হন এবং কীভাবে তাদের স্থবিরতা একটি জাতির অগ্রগতিকে মন্থর করে দিতে পারে তা শেখ হাসিনা আরও গভীরভাবে বোঝেন। গত এক দশকে শেখ হাসিনা তার দেশে দারিদ্র্য বিমোচনে উল্লেখযোগ্যভাবে কাজ করেছেন। শিক্ষার সুযোগ প্রসারিত করেছেন এবং আবাসন ব্যবস্থার উন্নতি সাধন করেছেন। শেখ হাসিনা বলেন, এখন আর দেশে কুঁড়েঘর দেখা যায় না। পাকা বাড়িতে থাকতে পারে মানুষ। আবাসনকে একটি মানবাধিকারের পর্যায়ে নিয়ে গিয়েছে বাংলাদেশ। আর সরকারি এই আবাসন প্রকল্পের মালিকানা পুরুষ এবং মহিলার নামে হবে। আর স্বামী-স্ত্রীর ছাড়াছাড়ি হয়ে গেলে মহিলার মালিকানা থেকে যাবে, লোকটির নয়। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধিতে উচ্চ ধারণা পোষণ করেছে বিশ্বব্যাংক। উল্লেখ করেছে যে, ১৯৭১ সালে জন্মের সময় দরিদ্রতম দেশগুলির মধ্যে একটি ছিল বাংলাদেশ। আর এখন সেই অবস্থান থেকে ২০১৫ সালে বাংলাদেশ পৌঁছেছে নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশে। গত সপ্তাহে অনুষ্ঠিত জাতিসংঘের ভাষণে শেখ হাসিনা এসব কথা বলার পর স্বাভাবিকভাবেই ভাবা হয়েছিল, তার সফরের পরবর্তী অংশ হয়তো অনেকটা শান্তভাবেই সম্পন্ন হবে। কিন্তু না! তার কথা ছড়িয়ে গেছে স্থানীয় প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে। এবং যখন তিনি পেটুলা ডিভোরাকের সাথে সাক্ষাৎকারটি শেষ করেছিলেন, তখন হোটেলের লবি শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করতে আসা ভক্তদের দ্বারা কানায় কানায় পূর্ণ।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

পত্নীতলায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে ভুয়া ডাক্তারের জেল ও জরিমানা মোকছেদুল ইসলাম জেলা প্রতিনিধি (নওগাঁ) নওগাঁ পত্নীতলায় উপজেলায় জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এন এস আই) এর তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে ভুয়া ডাক্তার সন্জিত কুমারকে জেল ও অপর ভুয়া ডাক্তার রতন কুমারকে ৫০ হাজার ও ক্লিনিকের পরিচালক প্রদিপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা টাকা জরিমানা আদায় করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) সকালে উপজেলার চকনিরখীন ঠুকনি পাড়া মোড় এলাকায় অভিযান চালিয়ে ভুয়া ডাক্তার রতন কুমার মন্ডলকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায়, নজিপুর পুইঁয়া এলাকায় ডক্টরস্ ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনষ্টিক সেন্টারে ডাক্তারি সনদপত্রের প্রমাণাদি দেখাতে না পারায় সন্জিত কুমারকে ২ মাসের জেল এবং ক্লিনিকের পরিচালক প্রদীপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করে ভ্রাম্যমাণ আদালত। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর। এ সময় সাথে ছিলেন এন এস আই নওগাঁর উপপরিচালক মোস্তাক আহমেদ ও সহকারী পরিচালক আনোয়ার হোসেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক শামীম হোসেন সহ পুলিশ সদস্যরা প্রমূখ। ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর বলেন, রোগীদের জীবন নিয়ে কাউকে খেলা করতে দেওয়া হবেনা। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

‎নাটোরে সাংবাদিককে প্রাণ নাশের হুমকি দিলো কলেজের মাস্টার হারুন ‎ ‎মো: রেজাউল করিম ‎নাটোর জেলা প্রতিনিধি ‎ ‎গভীর নলকূপের হিসাব লইয়া নিজেদের মধ্যে ভাগ বাটোয়ারা লইয়া দাঙ্গা হাঙ্গামা সৃষ্টি করে হারুন অর রশিদ ও তার গ্রুপ। আমি মো: রেজাউল করিম, আমি জাতীয় দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার ও দৈনিক অগ্রযাত্রা পত্রিকার নাটোর জেলা প্রতিনিধি।এছাড়াও নাটোর কেন্দ্রীয় প্রেসক্লাবের সদস্য। তখন আমি সাংবাদিক হিসাবে সেখানে খবর তৈরীর জন্য গেলে গত ০৬/০১/২৫ইং তারিখ সন্ধ্যা অনুমান ৭.৩০ ঘটিকার সময় চন্দনপুর ঈদগাঁ এলাকায় ঘটনাস্থলে উপস্থিত হওয়া মাত্রই এই  হারুন ও তার আসামী সহ তাহার পালিত অন্য আসামীগন সংবাদকর্মী হিসেবে আমাকে দেখিয়া প্রচন্ড ক্ষিপ্ত হয় এবং আসামীগণের হাতে থাকা বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র-সন্ত্র যেমন- বাঁশের লাঠি, কাঠের বাটাম, লোহার রড, ধারালো হাসুয়া লইয়া আমাকে মারপিট, খুন জখমের জন্য আক্রমণ করে। আমার সহিত ধস্তাধস্তির একপর্যায়ে আমার ক্যামেরা পারসন মোহন আমাকে উদ্ধারে আগাইয়া আসিলে তামিম,হাসান ও হিমেল মোহনের হাতে থাকা ক্যামেরা কেড়ে নিয়ে ভাংচুর করে এবং মোহনের মোবাইল ফোন ও তাহার পকেটে থাকা নগদ ৬,৫০০/= টাকা কেড়ে নেয়। এই সময় আসামীগন আমার উপর মারপিট করিয়া আমার পকেটে থাকা আশা সমিতির কিস্তির ৯,৭৫০/= টাকা আসামীগন বাহির করিয়া নেয়। ইহাতে আমার চোখের উপর ফোলা কালশিরা, কপালে কাটা রক্তাক্ত জখম হয়। আমি ও আমার ক্যামেরা পারসন আত্মরক্ষার্থে ডাক চিৎকার দিলে আশপাশের লোকজন ও সাক্ষীগণ আগাইয়া আসিলে আমি প্রাণে রক্ষা পাই। আসামী আমাকে মারপিট, খুন জখম করিতে না পারিয়া প্রকাশ্যে হুমকি দেয় যে, “ভবিষ্যতে যদি আর কখনও তোকে আমার এলাকায় দেখি, যেখানে পাইবো সেখানেই মারপিট, খুন জখম করিবো” মর্মে হুমকি দেয়। বিষয়টি স্থানীয় ও জাতীয় পত্রপত্রিকা, টিভি চ্যানেল, ফেসবুকে প্রচারিত হইলে আমার ১ কোটি টাকার মান-ইজ্জত হানি হইয়াছে। আমি একজন সাংবাদিক হিসাবে আমার পেশাগত মানহানিও হয়েছে। বিভিন্ন ব্যক্তিবর্গের নিকট আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা চাঁদাবাজির মামলা করে হয়রানি করবে বলে সুনাম ক্ষুন্ন করছে। ঘটনার সাক্ষী আছে, আমি বিচার চাই। ‎ ‎ উপস্থিত গ্রামবাসির নিকট, সাক্ষীদের নিকট ও আমার পেশাগত কলিগ ও সাংবাদিকদের নিকট মানহানি হয়েছে। প্রায় ১০০ জন লোক ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিল। ‎ ‎৫০০/৫০৬(11)/৪৯৯/৫০৪/৫০৩/৫০৬ ধারা মোতাবেক আসামীগনের বিরুদ্ধে আদেশ দ্বারা পুলিশ দ্বারা ধৃত করতঃ জেল হাজতে আবদ্ধ রাখিয়া সাক্ষী প্রমানের মাধ্যমে সুবিচার দাবি করেন সাংবাদিক  মো: রেজাউল করিম। ‎ ‎এই মামলার তদন্ত পিবিআই কর্মকর্তার নিকট প্রদান করা হয়