1. abkiller40@gmail.com : admin : Abir Ahmed
  2. ferozahmeed10@gmail.com : moderator1818 :
একেবারেই বিলুপ্তির পথে কানী বক। - Barta24TV.com
রাত ৩:৫৪, শনিবার, ৪ঠা মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

একেবারেই বিলুপ্তির পথে কানী বক।

Reporter Name
  • Update Time : বুধবার, আগস্ট ৩, ২০২২
  • 349 Time View

আনোয়ারুল ইসলাম অপুর্ব, লালমনিরহাট প্রতিনিধিঃ

বর্তমানে গ্রাম-বাংলায় জীবিকা নির্বাহের জন্য বিভিন্ন ফসল ফলানোর জন্য। এবং খুব অল্প সময়ে কম খরচে বিভিন্ন প্রযুক্তির মাধ্যমে, ফসল ফলানোর জন্য জমিতে ব্যবহার করা হচ্ছে নানা ধরনের কীটনাশক। খাদ্য সংকট আর জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে,সীমান্তবর্তী জেলা লালমনিরহাটে বর্তমানে একেবারেই বিলুপ্তির পথে কানী বক গুলো। এই বিষয়ে অবসর প্রাপ্ত শিক্ষক বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃসাহার আলী জানানঃদিনের-দিন আমাদের গ্রাম-গণ্জে বেড়েই চলছে খাল বিল নদী নালা ভাগাড় ও জলাশয় ভরাট, এমনকী বনাঞ্চল ধ্বংসের ফলে আজ বিলুপ্তির পথে কানী বক। একটি সূত্রে জানা যায়ঃবাদামী পিঠের মাঝারি আকারের সাদা ডানা ওয়ালা জলচর পাখি কানী বক। গড়ে এদের ওজন স্বাভাবিক ভাবে ২০০-২৫০গ্রাম পর্যন্ত প্রায় হয়ে থাকে। এদের মাথা হলদে পিতাভ রঙ্গ ধরন করে থাকে এরা প্রজনন ঋতুতে। সাধারণত বেশীর ভাগেই এরা বিভিন্ন হাওর বাওর ডুবা নদী নালা ভাগাড় খাল বিল পুকুর জলাশয় কিংবা ধানক্ষেতেও বিচরণ করে থাকে। এই বক গুলো মাত্র ২-৫টি পর্যন্ত ডিম দিয়ে থাকে স্ত্রী-পুরুষ উভয়ে।এবং ২৪দিনের ভিতরে আবার সেই ডিম থেকে ছানা বের হয়।সাদা ডানাওয়ালা কানী বকের দৈর্ঘ্য ৪৬সেঃমিঃ ডানা ২১.৫সেঃমিঃ এবং ৬.২সেঃমিঃএবং লেজ ৭.৮সেঃমিঃপর্যন্ত হয়ে থাকে। এদের ঘাড়ে হলদে পিতাভরঙ্গের লম্বা-লম্বা দাগ থাকে। দেহের পিছনে বাকি অংশটা সাদা হয়ে থাকে। এদের নিচের ঠোঁট হলুদ আর উপরের ঠোঁটের আগা গুলো কাল বর্ণের হয়ে থাকে। এদের ঠোঁট গুলো বেশ লম্বা এবং খুবই ধারালো,বৃত্ত হলুদের মতো। এমনকি এদের পা”ও”পায়ের পাতা হলদে সবুজ রঙ্গের দেখতে বেশ অনুজ্জ্বল। চোখ গুলো এদের সবসময়েই কাল বৃত্তের মত।এই বক গুলোর দেহ অসংখ্য ঝালকের মত পালক দিয়ে সাজানো থাকে। কানী বক সাধারণত এদের প্রজনন ঋতু জানুয়ারী বা,আগষ্টেই হয়েথাকে।এই বক গুলো স্ত্রী -পুরুষ দু”জনই মিলে বাসা বানিয়ে থাকে,গাছের সরু ডাল,কঞ্চী পালক ও ইত্যাদি দিয়ে। এদের বাসা দেখতে বেশ পাতি কাকের বাসার মত হয়ে থাকে। তবে এদের বাসার গভীরতা খুবই কম।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

পত্নীতলায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে ভুয়া ডাক্তারের জেল ও জরিমানা মোকছেদুল ইসলাম জেলা প্রতিনিধি (নওগাঁ) নওগাঁ পত্নীতলায় উপজেলায় জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এন এস আই) এর তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে ভুয়া ডাক্তার সন্জিত কুমারকে জেল ও অপর ভুয়া ডাক্তার রতন কুমারকে ৫০ হাজার ও ক্লিনিকের পরিচালক প্রদিপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা টাকা জরিমানা আদায় করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) সকালে উপজেলার চকনিরখীন ঠুকনি পাড়া মোড় এলাকায় অভিযান চালিয়ে ভুয়া ডাক্তার রতন কুমার মন্ডলকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায়, নজিপুর পুইঁয়া এলাকায় ডক্টরস্ ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনষ্টিক সেন্টারে ডাক্তারি সনদপত্রের প্রমাণাদি দেখাতে না পারায় সন্জিত কুমারকে ২ মাসের জেল এবং ক্লিনিকের পরিচালক প্রদীপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করে ভ্রাম্যমাণ আদালত। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর। এ সময় সাথে ছিলেন এন এস আই নওগাঁর উপপরিচালক মোস্তাক আহমেদ ও সহকারী পরিচালক আনোয়ার হোসেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক শামীম হোসেন সহ পুলিশ সদস্যরা প্রমূখ। ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর বলেন, রোগীদের জীবন নিয়ে কাউকে খেলা করতে দেওয়া হবেনা। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

‎নাটোরে সাংবাদিককে প্রাণ নাশের হুমকি দিলো কলেজের মাস্টার হারুন ‎ ‎মো: রেজাউল করিম ‎নাটোর জেলা প্রতিনিধি ‎ ‎গভীর নলকূপের হিসাব লইয়া নিজেদের মধ্যে ভাগ বাটোয়ারা লইয়া দাঙ্গা হাঙ্গামা সৃষ্টি করে হারুন অর রশিদ ও তার গ্রুপ। আমি মো: রেজাউল করিম, আমি জাতীয় দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার ও দৈনিক অগ্রযাত্রা পত্রিকার নাটোর জেলা প্রতিনিধি।এছাড়াও নাটোর কেন্দ্রীয় প্রেসক্লাবের সদস্য। তখন আমি সাংবাদিক হিসাবে সেখানে খবর তৈরীর জন্য গেলে গত ০৬/০১/২৫ইং তারিখ সন্ধ্যা অনুমান ৭.৩০ ঘটিকার সময় চন্দনপুর ঈদগাঁ এলাকায় ঘটনাস্থলে উপস্থিত হওয়া মাত্রই এই  হারুন ও তার আসামী সহ তাহার পালিত অন্য আসামীগন সংবাদকর্মী হিসেবে আমাকে দেখিয়া প্রচন্ড ক্ষিপ্ত হয় এবং আসামীগণের হাতে থাকা বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র-সন্ত্র যেমন- বাঁশের লাঠি, কাঠের বাটাম, লোহার রড, ধারালো হাসুয়া লইয়া আমাকে মারপিট, খুন জখমের জন্য আক্রমণ করে। আমার সহিত ধস্তাধস্তির একপর্যায়ে আমার ক্যামেরা পারসন মোহন আমাকে উদ্ধারে আগাইয়া আসিলে তামিম,হাসান ও হিমেল মোহনের হাতে থাকা ক্যামেরা কেড়ে নিয়ে ভাংচুর করে এবং মোহনের মোবাইল ফোন ও তাহার পকেটে থাকা নগদ ৬,৫০০/= টাকা কেড়ে নেয়। এই সময় আসামীগন আমার উপর মারপিট করিয়া আমার পকেটে থাকা আশা সমিতির কিস্তির ৯,৭৫০/= টাকা আসামীগন বাহির করিয়া নেয়। ইহাতে আমার চোখের উপর ফোলা কালশিরা, কপালে কাটা রক্তাক্ত জখম হয়। আমি ও আমার ক্যামেরা পারসন আত্মরক্ষার্থে ডাক চিৎকার দিলে আশপাশের লোকজন ও সাক্ষীগণ আগাইয়া আসিলে আমি প্রাণে রক্ষা পাই। আসামী আমাকে মারপিট, খুন জখম করিতে না পারিয়া প্রকাশ্যে হুমকি দেয় যে, “ভবিষ্যতে যদি আর কখনও তোকে আমার এলাকায় দেখি, যেখানে পাইবো সেখানেই মারপিট, খুন জখম করিবো” মর্মে হুমকি দেয়। বিষয়টি স্থানীয় ও জাতীয় পত্রপত্রিকা, টিভি চ্যানেল, ফেসবুকে প্রচারিত হইলে আমার ১ কোটি টাকার মান-ইজ্জত হানি হইয়াছে। আমি একজন সাংবাদিক হিসাবে আমার পেশাগত মানহানিও হয়েছে। বিভিন্ন ব্যক্তিবর্গের নিকট আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা চাঁদাবাজির মামলা করে হয়রানি করবে বলে সুনাম ক্ষুন্ন করছে। ঘটনার সাক্ষী আছে, আমি বিচার চাই। ‎ ‎ উপস্থিত গ্রামবাসির নিকট, সাক্ষীদের নিকট ও আমার পেশাগত কলিগ ও সাংবাদিকদের নিকট মানহানি হয়েছে। প্রায় ১০০ জন লোক ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিল। ‎ ‎৫০০/৫০৬(11)/৪৯৯/৫০৪/৫০৩/৫০৬ ধারা মোতাবেক আসামীগনের বিরুদ্ধে আদেশ দ্বারা পুলিশ দ্বারা ধৃত করতঃ জেল হাজতে আবদ্ধ রাখিয়া সাক্ষী প্রমানের মাধ্যমে সুবিচার দাবি করেন সাংবাদিক  মো: রেজাউল করিম। ‎ ‎এই মামলার তদন্ত পিবিআই কর্মকর্তার নিকট প্রদান করা হয়