1. abkiller40@gmail.com : admin : Abir Ahmed
  2. ferozahmeed10@gmail.com : moderator1818 :
আওয়ামী লীগের রাজনীতি থেকে সাংগঠনিক ভালো মানুষ গুলো লজ্জায় বিদায় নিচ্ছে ,,শুধু নিম্নশ্রেনি থেকে উঠে আসা নব্য কাউয়া হাইব্রিড চামচাদের কারনে। - Barta24TV.com
রাত ৩:৩৮, শনিবার, ৪ঠা মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আওয়ামী লীগের রাজনীতি থেকে সাংগঠনিক ভালো মানুষ গুলো লজ্জায় বিদায় নিচ্ছে ,,শুধু নিম্নশ্রেনি থেকে উঠে আসা নব্য কাউয়া হাইব্রিড চামচাদের কারনে।

Reporter Name
  • Update Time : বৃহস্পতিবার, আগস্ট ৪, ২০২২
  • 435 Time View

নিউজ ডেস্কঃ

ইতিহাস স্বাক্ষী বেশির ভাগ নেতার পতন হইয়াছে নিঃস্বার্থ কর্মীদের যথাযথ মূল্যায়ন না করা এবং বিশ্বস্ত কর্মীদের দূরে সরিয়ে দিয়ে দালালদের গুরুত্ব দেওয়ার কারনে।

খুবই দুঃখের সাথে বলতে হচ্ছে আসলে অসত্য এবং দুর্নীতিবাজদের কে যারা সাপোর্ট দেয় তারাও দুর্নীতিবাজ এবং ধর্মীয় রীতি অনুসারে কোন দুষ্কৃতিকারীকে অথবা কোন অন্যায় কারী কে যদি সাপোর্ট দেয় তাহলে সেও সমান অন্যায়কারী যা ইসলামে বলা আছে কিন্তু দুঃখের বিষয় আওয়ামী লীগ মনে হচ্ছে সুনির্দিষ্ট একটা সঙ্ঘবদ্ধ মাফিয়া এবং দুর্নীতিগ্রস্ত সিন্ডিকেটের মাঝে সীমাবদ্ধ হয়ে গেল ??? বঙ্গবন্ধুর সময়ে এই রকম দুষ্কৃতিকারী সিন্ডিকেট সেই ৭৫এর ১৫ আগস্ট কাল রাত্রি সৃষ্টি করেছিল …মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা উপলব্ধি করতে পারছেন না পারছেন না ঠিক জানিনা যদি এমন কেউ থেকে থাকেন উনার কান পর্যন্ত এইসব পৌঁছে দিবেন কারণ এই সিন্ডিকেট না ভাঙ্গে আওয়ামী লীগ ভেঙ্গে হাজার টুকরো হয়ে যাবে ….যারা দুর্দিনের নেতাকর্মী এবং বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ধারণ করে তাদেরকে বহিষ্কারের হুমকি হত্যার হুমকি নির্যাতনের হুমকি দিয়ে দমাতে পারবে না ….আর ইউপি নির্বাচনে কাদেরকে মনোনয়ন দেয়া হয়েছে বা কেনই বা ইউপি নির্বাচন দলীয় মার্কায় করতে হবে ?

নির্বাচন হবে স্বাধীনভাবে কোনভাবেই দলীয় থাকা উচিত নয় ….যদি তা হয় তাহলে দলীয় কোন্দল এবং স্বচ্ছতা বলতে কিছু থাকে না যা বর্তমানে সদৃশ্য….. আরে ইউপি নির্বাচনে যাদেরকে নমিনেশন দেওয়া হয়েছে ৯০% আওয়ামী লীগের দুর্দিনে ছিল না এবং কোনভাবে সক্রিয় ছিল না … তাদেরকে সেন্ট্রাল দুষ্কৃতিকারী সেন্টিকেট টাকার বিনিময় নমিনেশন দিয়েছে আর স্থানীয় নির্যাতিত দলীয় দুর্দিনের রাজপথের লড়াকু সৈনিক রা বঞ্চিত হয়েছে …..।

 

এইসব সেই দুষ্কৃতিকারী সিন্ডিকেট বাণিজ্যিকভাবে টাকার বিনিময় নব্য আওয়ামী লীগের নমিনেশন দিয়ে আওয়ামী লীগের প্রাণ প্রিয় দলের নেতাকর্মীদেরকে অসম্মানিত এবং আরো নির্যাতিত করেছে যা খুবই দুঃখজনক লজ্জাজনক কলঙ্কময় জাতি এই দুর্নীতি এবং তাদেরকে ক্ষমা করবে না……সেন্ট্রাল সঙ্ঘবদ্ধ আওয়ামী লীগের নামধারী দুর্নীতি চক্র এবং সকল বাজে কাজের হোতারা টাকার বিনিময় নমিনেশন যাদেরকে দিয়েছে জনগণ তাদের প্রত্যাখ্যান করেছে তাদের সুর দুর্দিনের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে কেউ স্বতন্ত্র প্রার্থী হলে বহিষ্কার করা হবে এবং বিভিন্ন হুমকি দিচ্ছে দিয়েছে,…

 

আমি বঙ্গবন্ধুর অনুসারী প্রতিটি দুদিনের নেতা-কর্মীদেরকে বলবো এদেরকে প্রতিহত করতে হলে রুখে দাঁড়ান স্বতন্ত্রপ্রার্থী হন এরা কিছুই করতে পারবে না ….. সারা বাংলাদেশের সবাই তাদের কালো হাত ভেঙ্গে দিলে তাদের সিন্ডিকেট আর থাকবে না এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বুঝতে পারবে যে প্রকৃত আওয়ামী লীগ সব সময় ঐক্যবদ্ধ থাকে নব্য আওয়ামী লীগ পালিয়ে যাবে …. (একটা জিনিস মাথায় রাখতে হবে স্পষ্ট ভাবে তা হল স্থানীয় নেতাকর্মীরা আওয়ামী লীগের কর্মী এবং ভোট বাড়ায় স্থানীয় ভাবে ….and কোন সেন্টার or সেন্ট্রাল নেতা or এমপি তারা ভোট-কর্মী বাড়ায় না দলীয় কোনো উপকারে আসে না তারা শুধু নিজেকে নিয়ে ভাবে এবং দুর্নীতি অপকর্মের সাথে জড়িয়ে নিজের আখের গোছায় ) জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু

 

লেখক পরিচিতঃ

সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ,

ইকবাল আহমেদ লিটন

সদস্য সচিব,

আয়ারল্যান্ড আওয়ামী লীগ ও প্রধান উপদেষ্টা সম্পাদক

অভিযোগ বার্তা।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

পত্নীতলায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে ভুয়া ডাক্তারের জেল ও জরিমানা মোকছেদুল ইসলাম জেলা প্রতিনিধি (নওগাঁ) নওগাঁ পত্নীতলায় উপজেলায় জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এন এস আই) এর তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে ভুয়া ডাক্তার সন্জিত কুমারকে জেল ও অপর ভুয়া ডাক্তার রতন কুমারকে ৫০ হাজার ও ক্লিনিকের পরিচালক প্রদিপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা টাকা জরিমানা আদায় করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) সকালে উপজেলার চকনিরখীন ঠুকনি পাড়া মোড় এলাকায় অভিযান চালিয়ে ভুয়া ডাক্তার রতন কুমার মন্ডলকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায়, নজিপুর পুইঁয়া এলাকায় ডক্টরস্ ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনষ্টিক সেন্টারে ডাক্তারি সনদপত্রের প্রমাণাদি দেখাতে না পারায় সন্জিত কুমারকে ২ মাসের জেল এবং ক্লিনিকের পরিচালক প্রদীপ কুমারকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করে ভ্রাম্যমাণ আদালত। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর। এ সময় সাথে ছিলেন এন এস আই নওগাঁর উপপরিচালক মোস্তাক আহমেদ ও সহকারী পরিচালক আনোয়ার হোসেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক শামীম হোসেন সহ পুলিশ সদস্যরা প্রমূখ। ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবীর বলেন, রোগীদের জীবন নিয়ে কাউকে খেলা করতে দেওয়া হবেনা। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

‎নাটোরে সাংবাদিককে প্রাণ নাশের হুমকি দিলো কলেজের মাস্টার হারুন ‎ ‎মো: রেজাউল করিম ‎নাটোর জেলা প্রতিনিধি ‎ ‎গভীর নলকূপের হিসাব লইয়া নিজেদের মধ্যে ভাগ বাটোয়ারা লইয়া দাঙ্গা হাঙ্গামা সৃষ্টি করে হারুন অর রশিদ ও তার গ্রুপ। আমি মো: রেজাউল করিম, আমি জাতীয় দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার ও দৈনিক অগ্রযাত্রা পত্রিকার নাটোর জেলা প্রতিনিধি।এছাড়াও নাটোর কেন্দ্রীয় প্রেসক্লাবের সদস্য। তখন আমি সাংবাদিক হিসাবে সেখানে খবর তৈরীর জন্য গেলে গত ০৬/০১/২৫ইং তারিখ সন্ধ্যা অনুমান ৭.৩০ ঘটিকার সময় চন্দনপুর ঈদগাঁ এলাকায় ঘটনাস্থলে উপস্থিত হওয়া মাত্রই এই  হারুন ও তার আসামী সহ তাহার পালিত অন্য আসামীগন সংবাদকর্মী হিসেবে আমাকে দেখিয়া প্রচন্ড ক্ষিপ্ত হয় এবং আসামীগণের হাতে থাকা বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র-সন্ত্র যেমন- বাঁশের লাঠি, কাঠের বাটাম, লোহার রড, ধারালো হাসুয়া লইয়া আমাকে মারপিট, খুন জখমের জন্য আক্রমণ করে। আমার সহিত ধস্তাধস্তির একপর্যায়ে আমার ক্যামেরা পারসন মোহন আমাকে উদ্ধারে আগাইয়া আসিলে তামিম,হাসান ও হিমেল মোহনের হাতে থাকা ক্যামেরা কেড়ে নিয়ে ভাংচুর করে এবং মোহনের মোবাইল ফোন ও তাহার পকেটে থাকা নগদ ৬,৫০০/= টাকা কেড়ে নেয়। এই সময় আসামীগন আমার উপর মারপিট করিয়া আমার পকেটে থাকা আশা সমিতির কিস্তির ৯,৭৫০/= টাকা আসামীগন বাহির করিয়া নেয়। ইহাতে আমার চোখের উপর ফোলা কালশিরা, কপালে কাটা রক্তাক্ত জখম হয়। আমি ও আমার ক্যামেরা পারসন আত্মরক্ষার্থে ডাক চিৎকার দিলে আশপাশের লোকজন ও সাক্ষীগণ আগাইয়া আসিলে আমি প্রাণে রক্ষা পাই। আসামী আমাকে মারপিট, খুন জখম করিতে না পারিয়া প্রকাশ্যে হুমকি দেয় যে, “ভবিষ্যতে যদি আর কখনও তোকে আমার এলাকায় দেখি, যেখানে পাইবো সেখানেই মারপিট, খুন জখম করিবো” মর্মে হুমকি দেয়। বিষয়টি স্থানীয় ও জাতীয় পত্রপত্রিকা, টিভি চ্যানেল, ফেসবুকে প্রচারিত হইলে আমার ১ কোটি টাকার মান-ইজ্জত হানি হইয়াছে। আমি একজন সাংবাদিক হিসাবে আমার পেশাগত মানহানিও হয়েছে। বিভিন্ন ব্যক্তিবর্গের নিকট আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা চাঁদাবাজির মামলা করে হয়রানি করবে বলে সুনাম ক্ষুন্ন করছে। ঘটনার সাক্ষী আছে, আমি বিচার চাই। ‎ ‎ উপস্থিত গ্রামবাসির নিকট, সাক্ষীদের নিকট ও আমার পেশাগত কলিগ ও সাংবাদিকদের নিকট মানহানি হয়েছে। প্রায় ১০০ জন লোক ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিল। ‎ ‎৫০০/৫০৬(11)/৪৯৯/৫০৪/৫০৩/৫০৬ ধারা মোতাবেক আসামীগনের বিরুদ্ধে আদেশ দ্বারা পুলিশ দ্বারা ধৃত করতঃ জেল হাজতে আবদ্ধ রাখিয়া সাক্ষী প্রমানের মাধ্যমে সুবিচার দাবি করেন সাংবাদিক  মো: রেজাউল করিম। ‎ ‎এই মামলার তদন্ত পিবিআই কর্মকর্তার নিকট প্রদান করা হয়