নিউজ ডেস্কঃ
ইতিহাস স্বাক্ষী বেশির ভাগ নেতার পতন হইয়াছে নিঃস্বার্থ কর্মীদের যথাযথ মূল্যায়ন না করা এবং বিশ্বস্ত কর্মীদের দূরে সরিয়ে দিয়ে দালালদের গুরুত্ব দেওয়ার কারনে।
খুবই দুঃখের সাথে বলতে হচ্ছে আসলে অসত্য এবং দুর্নীতিবাজদের কে যারা সাপোর্ট দেয় তারাও দুর্নীতিবাজ এবং ধর্মীয় রীতি অনুসারে কোন দুষ্কৃতিকারীকে অথবা কোন অন্যায় কারী কে যদি সাপোর্ট দেয় তাহলে সেও সমান অন্যায়কারী যা ইসলামে বলা আছে কিন্তু দুঃখের বিষয় আওয়ামী লীগ মনে হচ্ছে সুনির্দিষ্ট একটা সঙ্ঘবদ্ধ মাফিয়া এবং দুর্নীতিগ্রস্ত সিন্ডিকেটের মাঝে সীমাবদ্ধ হয়ে গেল ??? বঙ্গবন্ধুর সময়ে এই রকম দুষ্কৃতিকারী সিন্ডিকেট সেই ৭৫এর ১৫ আগস্ট কাল রাত্রি সৃষ্টি করেছিল …মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা উপলব্ধি করতে পারছেন না পারছেন না ঠিক জানিনা যদি এমন কেউ থেকে থাকেন উনার কান পর্যন্ত এইসব পৌঁছে দিবেন কারণ এই সিন্ডিকেট না ভাঙ্গে আওয়ামী লীগ ভেঙ্গে হাজার টুকরো হয়ে যাবে ….যারা দুর্দিনের নেতাকর্মী এবং বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ধারণ করে তাদেরকে বহিষ্কারের হুমকি হত্যার হুমকি নির্যাতনের হুমকি দিয়ে দমাতে পারবে না ….আর ইউপি নির্বাচনে কাদেরকে মনোনয়ন দেয়া হয়েছে বা কেনই বা ইউপি নির্বাচন দলীয় মার্কায় করতে হবে ?
নির্বাচন হবে স্বাধীনভাবে কোনভাবেই দলীয় থাকা উচিত নয় ….যদি তা হয় তাহলে দলীয় কোন্দল এবং স্বচ্ছতা বলতে কিছু থাকে না যা বর্তমানে সদৃশ্য….. আরে ইউপি নির্বাচনে যাদেরকে নমিনেশন দেওয়া হয়েছে ৯০% আওয়ামী লীগের দুর্দিনে ছিল না এবং কোনভাবে সক্রিয় ছিল না … তাদেরকে সেন্ট্রাল দুষ্কৃতিকারী সেন্টিকেট টাকার বিনিময় নমিনেশন দিয়েছে আর স্থানীয় নির্যাতিত দলীয় দুর্দিনের রাজপথের লড়াকু সৈনিক রা বঞ্চিত হয়েছে …..।
এইসব সেই দুষ্কৃতিকারী সিন্ডিকেট বাণিজ্যিকভাবে টাকার বিনিময় নব্য আওয়ামী লীগের নমিনেশন দিয়ে আওয়ামী লীগের প্রাণ প্রিয় দলের নেতাকর্মীদেরকে অসম্মানিত এবং আরো নির্যাতিত করেছে যা খুবই দুঃখজনক লজ্জাজনক কলঙ্কময় জাতি এই দুর্নীতি এবং তাদেরকে ক্ষমা করবে না……সেন্ট্রাল সঙ্ঘবদ্ধ আওয়ামী লীগের নামধারী দুর্নীতি চক্র এবং সকল বাজে কাজের হোতারা টাকার বিনিময় নমিনেশন যাদেরকে দিয়েছে জনগণ তাদের প্রত্যাখ্যান করেছে তাদের সুর দুর্দিনের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে কেউ স্বতন্ত্র প্রার্থী হলে বহিষ্কার করা হবে এবং বিভিন্ন হুমকি দিচ্ছে দিয়েছে,…
আমি বঙ্গবন্ধুর অনুসারী প্রতিটি দুদিনের নেতা-কর্মীদেরকে বলবো এদেরকে প্রতিহত করতে হলে রুখে দাঁড়ান স্বতন্ত্রপ্রার্থী হন এরা কিছুই করতে পারবে না ….. সারা বাংলাদেশের সবাই তাদের কালো হাত ভেঙ্গে দিলে তাদের সিন্ডিকেট আর থাকবে না এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বুঝতে পারবে যে প্রকৃত আওয়ামী লীগ সব সময় ঐক্যবদ্ধ থাকে নব্য আওয়ামী লীগ পালিয়ে যাবে …. (একটা জিনিস মাথায় রাখতে হবে স্পষ্ট ভাবে তা হল স্থানীয় নেতাকর্মীরা আওয়ামী লীগের কর্মী এবং ভোট বাড়ায় স্থানীয় ভাবে ….and কোন সেন্টার or সেন্ট্রাল নেতা or এমপি তারা ভোট-কর্মী বাড়ায় না দলীয় কোনো উপকারে আসে না তারা শুধু নিজেকে নিয়ে ভাবে এবং দুর্নীতি অপকর্মের সাথে জড়িয়ে নিজের আখের গোছায় ) জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু
লেখক পরিচিতঃ
সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ,
ইকবাল আহমেদ লিটন
সদস্য সচিব,
আয়ারল্যান্ড আওয়ামী লীগ ও প্রধান উপদেষ্টা সম্পাদক
অভিযোগ বার্তা।